বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:অধ্যাত্ম রামায়ণ - মহেশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫০ তাদিকাণ্ডে পঞ্চম অধ্যায় । এই স্তব করে। রঘুপতি রাম রূপ হৃদয়েতে ধরে । অনায়াসে ভক্তি মান হয়ে মুক্ত পায় । সতত করিলে ভক্তি প্রাপ্য সর্ব্বতীয় | ইতি শ্রীশ্রীমদধ্যাক্স রাময়ণ সার। পার্ব্বতীর প্রতি হর করেন প্রচার। বাল্যক কাণ্ডের কথা অতি মনোহর। পঞ্চম সর্গেতে ইহ প্রকাশ সুন্দর। দ্বিজ গ্রীমহেশ সদা ভাবি চিদানন্দে । বিয়লি রামায়ণ পয়ার প্রবন্ধে । বাল্যকাণ্ডে ষষ্ঠ অধ্যায় । স্ত্রীরামের লক্ষ্মণ সহিত ভাগীরথী তীরে গমন নাবিককে মুক্তি প্রদান। মিথিলায় গমন ধতুর্ভঙ্গ সীতার পাণি গ্রহণ, পুনর্যাত্রা। মহেশ্বর কহিলেন শুনহ পার্ব্বতি । যে রূপ কহেন মুনি ছুই ভাই প্রতি মিথিলা যাইতে সাধ করে মম মন । জনক পালিত রাজ্য করিতে দশন হরের ধনুক পরে করি নিরীক্ষণ। অযোধ্যায় হবে রাম পুনরাগমন । কহিয়া এরূপ বাক্য রাঘবে লইয়া । ভাগীরী বুলে সবে উত্তরেন গিয়া নাবিক তখন রামে সবিনয়ে কয় তরিতে না পদ ধূলা দিব। দয়ময় | চরপ কমল আগে করি প্রক্ষালন | তবে সে করিবে রাম তরি আরোহণ শুনেছি আমরা পদ ধুলার গৌরব । পুরাণ পাথর এক হয়েছে মানব । আমার তরণী প্রভু অতি পুরাতন কি জানি মানৰ