পাতা:অধ্যাপক - সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত.pdf/২২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যাপক చ:(t নখীদন্তীশূঙ্গীর মধ্যে ভগবান স্বষ্টি করলেন একান্ত অসহায় মানুষকে, কিন্তু তার মগজে দিলেন একটু বুদ্ধি । আদিম কালের কত মহাযুদ্ধে এই নর্থীদন্তীশূঙ্গীরা মানুষকে বধ করেছে। কিন্তু শেষ পর্য্যন্ত বুদ্ধিরই হয়েছে জয়, মানুষই শাসন করছে নর্থীদন্তীশূঙ্গীদের । তেমনি আর একটা স্তরে মানুষের উদ্ভূত হ’ল আর একটা বল। সেটা হ’ল চরিত্রবল, ধর্ম্মবল। আজ এসেছে সেই যুগ যে যুগে যে রকম করেই হোক না কেন, প্রত্যক্ষের দূরলোকে ভবিষ্যতের মহারাজ্যে আমরা এইটেই প্রত্যক্ষ করব যে চরিত্রবল ও ধর্ম্মবলই হবে শেষ পর্য্যন্ত জয়ী, যত সূক্ষ্ম হোক না এর প্রকাশ। প্রকাণ্ড পাথরের ফাটলে পড়েছে একটা বটের বীজ । উঠেছে তার অঙ্কুর, গজিয়েছে তার শিকড় । সে শিকড় অত্যন্ত কোমল, পাথরের সঙ্গে তার কোনও তুলনাই হয় না । তথাপি সেই শিকড় যখন জলধারায় পুষ্ট হতে থাকে তখন তারই চাপে প্রকাগু পাথর যায় ভেঙ্গে তু ফাক হয়ে । একটা dynamite যা সম্পন্ন করে এক মুহূর্তে, দীর্ঘকাল লাগলেও তাই সম্পন্ন করে বটের কোমল শিকড়ে। পাথরের সঙ্গে যুদ্ধ করতে করতে সে আপন শক্তি সঞ্চয় করে । গাছকে ভগবান দিয়েছেন এই শিকড়ের বল, সে তাকেই অবলম্বন করে কঠোর মৃত্তিকা প্রস্তর ভেদ করে’ উদ্ধলোকে প্রসারিত করে তার শাখাপ্রশাখা, পত্রাঞ্জলি পূর্ণ করে পান করে সুয্যের জ্যোতি ।” নায়ক মহাশয় বল্পেন—“দেখুন, অনেক lecture দিতে দিতে আপনার মাথাটা একটু গরম হয়ে গিয়েছে। এ সব তর্কে লাভ কি ? Let us learn to differ here, f#s #*H &t* aề c# •ttofä এই ছাত্রদের ভার নিয়ে এই আন্দোলনটা সফল করে তুলুন।” কানাই বল্লে—“তর্ক আমি অনেক করেছি বলে’ সেজন্য আমাকে