বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:অনল-প্রবাহ - সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী.pdf/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তর্য্য-ফবনি এ ভীষণ তৃর্যধ্বনি প্রাণে প্রাণে হউক ধ্বনিত বিশ্ববাসী-মোসলেম নিদ্রা ত্যজি হ’ক জাগরিত। করুক উত্থান সবে, মহা দৰ্পে পৃথিবী জুড়িয়া। (s) বারেকের তরে কিহে উঠিবে না নয়ন মেলিয়া ? লুটিয়া লইল তব উদ্যানের চারু ফুল ফল ! যাবা ও সুমাত্রা হতে, বহে যথা কুইভােব নদী!” হের দসু্যদল আই, করিতেছে ছিন্ন কবলিত ! সুখ-স্বাস্থ্য বলবীর্য্য, স্বাধীনতা করিছে সংহার, দিকে দিকে উঠিতেছে, ঘোর মম্পর্মন্তব্দ হাহাকার! ইসলাম জননী আজি সাজি, হায়! দীনা কাঙ্গালিনী, চাহিয়া তোদের পানে, অশ্রুধারে ভাষায় মেদিনী। রে মুঢ়া! তথাপি, রহিবি কি ঘুমে অচেতন, সর্ব্বস্ব হরিয়া, প্রাণে বধিবে কি শেষে দসু্যাগণ ? (R) আই আটলান্টিক-তীরে স্পেনরাজ্য, রমণীয় দেশ, যতন সম্ভত চারু, স্বরাগের উদ্যান বিশেষ। অতুল ঐশ্বর্য্যময় মােসলেমের গীেরব-ভাণ্ডার। শিক্ষার আলোক-দীপ্ত, সভ্যতার উজ্জল আগার ! বিজ্ঞানের লীলাভূমি, দর্শন ও সাহিত্যের খনি, যুরোপার শিক্ষা-গুরু, ধরনির সমুজ্জ্বল মণি!

  • গোয়েডাল কুইভার নদী।