পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अथम १७-विडौम्र नश्T। ] us ܐܡܗܝ নাম রাঘব দত্তের পুকুর। কিন্তু কেহ তাহাকে দেখেন নাই, জানেন না, অথচ সেই মহাপুরুষ কোন অতীতকালে কোন মহাবংশ উজ্জ্বল করিয়াছিলেন জানি না, কিন্তু এখনও পশুপক্ষী ও মনুষ্যাদি তাহার জল পান করিয়ী রাঘব দত্তের জয়ঘোষণা করে । শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ পমহংসদেবের উপদেশ । SVs at as me vabarmo বাঙ্গালায় আবার কবে সেই পূর্ব্বত্র ফিরিয়া আসিবে যখন বাঙ্গালী এইরূপ অক্ষয়কীর্ত্তি স্থাপন করিয়া জগদবাসীর আশীর্ব্বাদ লাভ করিবে । যে কীর্ত্তি স্থাপন করিলে পশুপক্ষী প্রভৃতি জীবেরও মঙ্গলসাধিত হয়, সেই কীর্ত্তিই মানুষকে অমর করিয়া রাখে । শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের উপদেশ । ভগবানের বৈঠকখান । (১) পরমহংসদেব বলিতেন,-“ভক্তের হৃদয় ভগবানের বৈঠকখান ।” মনে করুন, কোন জমীদার। র্তাহার নানা স্থানে অনেক কাছারী আছে। তিনি সকল যায়গায়ই যান, সকল স্থানেই থাকেন ; কিন্তু অনেক সময়ই তিনি তঁাহার বাড়ীর বৈঠকখানায় থাকেন । এরূপ স্থলে লোকে সাধারণতঃ বলিয়া থাকে যে, বাবু বৈঠকখানাতে থাকেন। ভগবানের সম্বন্ধেও ঠিক সেইরূপ । তিনি সব যায়গাতেই থাকেন,- DDD DBDBB BDD DBDLBDB BDBDLy BD S SDBBDDBDB श११श् ऊँोंश्लू देवकथांनीं । সবই এক । (২) ভগবান, আত্মা, ব্রহ্ম-সবই এক, কেবল নাম डिलछ । পরমহংসদেব বলিতেন,-জ্ঞানীরা র্যাহাকে ব্রহ্ম বলে, যোগীরা তঁহাকেই আত্মা বলিয়া থাকে, আবার ভক্তরা তাহাকেই ভগবান বলিয়া থাকেন। একটা লোক ; তাহার মা তা’কে ছেলে বলে, তা’র স্ত্রী তা’কে স্বামী বলে, তা’র ছেলে তা’কে বাবা বলে, নাতি তা’কে ঠাকুরদাদা বলেকিন্তু লোকটা সেই এক । একই ব্রাহ্মণ যখন রাধে, তখন রাধুনী বামুন, আবার যখন পূজা করে, তখন পুজারী বামুন। ঈশ্বর একই বস্তু—তবে নানা লোকে তাহাকে নানা নামে ও নানা ভাবে ডাকে । র্যাহারা জ্ঞানযোগ ধ’রেছেন, তা’র কেবল নেতি বিচার করেন । এ ব্রহ্ম নয়, ও ব্রহ্ম নয়, সে ব্রহ্ম নয়, জীব ব্রহ্ম নয়, জগৎ ব্রহ্ম নয়,-“এইরূপ করতে করতে যখন তাদের মনস্থির হয়, মনের লয় হয়,তখন তাদের DBD SDYSTDBB DBDtDDBS SDBDD DDB BBBDB খুজিয়া পান। সেই সময় তঁহাদের ব্রহ্মজ্ঞান জন্মে। তখন তঁহাদের ঠিক উপলব্ধি হয় যে, ব্রহ্মই সত্য-জগৎ মিথ্যা • সংসারের ব্যাপার সবই স্বপ্নের মত, ইহার কিছুই ঠিক নহে। {ર 8] নামরূপ সবই মিথ্যা । তিনি যে কি, তা কথায় প্রকাশ করা যায় না ; তিনি যে এক জন ব্যক্তি, তা” ও বলবার যো নাই । তিনি বাক্যের অতীত, মনের অতীত । ইহাই ব্রহ্মজ্ঞানীর ব্রহ্ম ৷ বেদাস্তবাদীরা জ্ঞানী, তাহারা ব্রহ্ম নিয়েই বিচার 夺了颈可 、 ভক্তরা ঠিক সেরূপ ভাবেন না । তঁাহারা জগৎটাকে স্বপ্ন বলিয়া মনে করেন না । তঁাহারা জগৎটা সত্য-ইহা ভগবানের ঐশ্বর্য্য;-চন্দ্র, সূর্য্য, গ্রহ, নক্ষত্র, পশুপক্ষী, পাহাড়, বন, সবই ভগবান সৃষ্টি করিয়াছেন। তিনি সৃষ্টিকর্ত্তা, আমরা সব তাহারা তৈয়ারী জিনিস। সকলের মধ্যেই তিনি আছেন । তঁহার তৈয়ারী জিনিস-সবই তার ঐশ্বর্য্য । ভক্ত ভাবেন,-তিনি প্রভু, আমি দাস। তিনি পিতা, মাতা, আমি সন্তান। তিনি পূর্ণ, আর আমি অংশ। ভগবানের দাস হ’য়েই আমার সুখ । ভক্ত বলতে চান না যে, আমিই ব্রহ্ম। ভক্ত “চিনি হতে চান না, চিনি খেতে চান” । যোগী আর একভাবে ভগবানকে চান । ভগবানের সাক্ষাৎ করিতেই যোগীরা চেষ্টা করিয়া থাকেন। তাহারা বিষয়ে মন দেন না । মনটাকে বিষয় থেকে কুড়িয়ে নিয়ে পরমাত্মার সহিত, যোগ করিতে চান। সেই জন্য তঁাহারা প্রথমে নির্জনস্থানে স্থির আসনে ব’সে সকল বিষয়চিন্তা ছেড়ে পরমাত্মায় মন দেন। জীবাত্মার সঠিত পরসাত্মার যোগই যোগীদের উদ্দেশ্য । যোগিগণ ভগবানকেই পরমাত্মা বলেন । নামের তফাৎ । (৩) পরমহংসদেব বলতেন,-“সব এক, দুর্গা, কালী, ব্রহ্ম-সবই এক, কেবল নামের তফাৎ ।” কথাটা তিনি এইভাবে ৰূপাঠশ্ন দিতেন। একটি পুকুরে তিনটি ঘাট আছে। একটা ঘাটের জল হিন্দুরা খায়, তাহারা বলে জল; আর একটা ঘাটের জল মুসলমানরা খায়, তাহারা সেই জলকে বলে পানি ; আবার ইংরেজরা আর এক ঘাটের জল খায়, তাহারা বলে ওয়াটার। ফলে