পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SNOo aghdadh ~~ ܬܦܩܩ প্রকৃতিকে মহােদব্রহ্ম বলা হইয়াছে। এই অব্যক্ত প্রকৃতির সহিত পুরুষের বা ঈশ্বরের সান্নিধ্য হইলেই প্রকৃতির গুণBBDB DDD SS S S BDBDBD BBS SDDD SS S BBD SDTT DDD বলিয়াছেন,- भभयांनिभश्वक डशिन् १ार्ड९ अक्षांभाश्म्। সম্ভবঃ সর্ব্বভূতানাং ততো ভবতি ভারত। সর্বঘোনিৰু কৌন্তেয় মূর্ত্তয়: সম্ভবন্তি যাঃ । তাসাং ব্রহ্ম মহদযোনিরহং বীজপ্রদ: পিতা ৷ ” ौडा, २8l७-8 । ইহার অর্থ এই যে, সেই মহােদবহ্মে আমি গর্ভাধান করি। সেই জন্য সেই মহােদব্রহ্ম বা ব্যক্তি প্রকৃতি হইতেই সমস্ত জীবের উদ্ভিদ হয়। হে কুন্তীনন্দন ! সমস্ত যোনি হইতে cय ननख भूर्डिन डेढब श्व, थकृडि३ डांशान ब्र भांडा आब আমি ( ঈশ্বর) তাহাদের বীজপ্রদ পিতা । সুতরাং বুঝা গেল যে, গুণবৈষম্য হইতেই এ বিশ্বের উদ্ভব হইয়াছে অর্থাৎ সত্ত্ব, রজঃ এবং তমঃ, এই তিনটি LrsLKmD DBDKBDD DDLDB DBDDDT DBBD sBB DBDBD ফুটিয়া উঠিয়াছে। এই বিশ্বে যত জীব আছে, তাহার কোন জীবেই সত্ত্ব, রজঃ ও তমঃ, এই তিনটি গুণ সমানভাবে নাই । কেহ সত্ত্বগুণ।প্রধান, কেহ রজোগুণ প্রধান, কেহ বা তমোগুণ প্রধান । এই তিনটি গুণ আবার পরস্পর বিরোধী। একটি গুণ কমিয়া গেলে আর একটি গুণ বৃদ্ধি পায়। তমোগুণ পাড়িলে সত্ত্ব ও রজো গুণ কমিয়া যাইবে, রজোগুণ বৃদ্ধি পাইলে তমো গুণ কমিবে, আবার সত্ত্বগুণ অধিক হইলে তমঃ ও রজো গুণ ক্ষয় পাইবে । এখন DD DBBDi iDDDt BDDBSBD DBB BBDBBDB S SD বলিয়াছেন,- সত্ত্বং রজস্তম ইতি গুণা: প্রকৃতিসম্ভবাঃ । নিবন্তি মহাবাহো দেহে দেহিনমব্যয়ম ৷ হে মহাবাহু অৰ্জ্জুন ! সত্ব, রজঃ ও তমো গুণ প্রকৃতি হইতেই উৎপন্ন হয় । উহারা অব্যয়দেহীকে দেহের ভিতর বদ্ধ করে অর্থাৎ সত্ত্ব, রজঃ ও তমো গুণ প্রকৃতি হইতেই উদ্ভূত হয়। প্রকৃতিতে যখন উহা অক্ষুব্ধ ভাবে থাকে,- তখন প্রকৃতির। সেই অবস্থাকে অব্যাক্স প্রকৃতি বলা যায়। তখন এই বৈচিত্র্যময় বিশ্ব উদ্ধৃত হয় নাই। তাহার পর tBDBBDD BBLDDDS SYYD DD DBB S BB iDYDS DBDDK BDB DBBB DBDDD BDD K DDSS DD क्रुट्टैिज्ञझ्छ । D DDuDuD DE S SzBDBBBDDS DLDBBB BBD S তিনি ক্রিয়াশূন্ত, নিৰ্বিকার, কিন্তু সগুণ। তঁহারই উপরে বসিয়া মহামায়া “মহাকালেন চ সমং বিপরীতরতাতুরা।” ANNieshafTheMaMauMamaMN ܥܒܩܝܥܒܩܝܥܬܐ সেই ক্রিয়াশীলা প্রকৃতির গর্ভাধান নিক্রিয় পুরুষকর্তৃক । এইরূপে সম্পাদিত হইতেছে । তঁহার বর ও অভয়হস্ত BD SDB GGD DBDBBYS BuBB DDB DBDDDDS অনাথবন্ধু। ar is-a-, a , al . ऊङ् म6छ् शे । [ প্রথম বর্ষ, ভাদ্র, ১৩২৩ ৷৷ কার্য্য-সংসাধনের চিত্র দেখাইতেছে ; উদ্যত আসি ভবিষাৎসংহারকার্য্যের বিভীষিকা জন্মাইতেছে ; আর নরশিরমুণ্ডমালা কল্পকল্পান্তরের সংহারকার্য্যের সাক্ষ্য দিতেছে। এই মহাকালী মহামায়ামূর্ত্তিতে সৃষ্টিরহস্য প্রকটত। ইহাই ব্যক্তিপ্রকৃতির এক মূর্ত্তি। এই মূর্ত্তিতে ত্রি গুণধারিণী প্রকৃতির সৃষ্টি স্থিতি-সংহারলীলা প্রকটিত DDBL0S DBDDBDS SDBDL DLLLYu DBDBBBS D BBBD সিস্বাক্ষা বা সৃষ্টির ইচ্ছা হয় না। সেইজন্য পুরুষ ও প্রকৃতিকে সমস্ত ভাবে ধরিলে ব্রহ্মার মূর্ত্তি কল্পিত হয়। BDDS DDOBBBS S BBY KYKKD S SDBBDD S S S DBDDB প্রকৃতি পরমেশ্বরকে সমষ্টিভাবে ধরিলে প্রবৃত্তি প্রধান BBB BBB B DBBS DDDDD SS DDD DDBDBDDS gBB sL তিনটি গুণ কি কি, তাহাঁই বুঝিতে চেষ্টা করা যাউক । গীতা বলিতেছেন,-- তত্র সত্ত্বং নির্ম্মলত্বাৎ প্রকাশকমনাময়ম। সুখসঙ্গেন বধুতি জ্ঞানসঙ্গেন চানঘ | হে অনঘ! সত্ত্বগুণ নির্ম্মল, তাহার সেই নির্ম্মলত্বহেতু উহা প্রকাশক, জ্ঞানের বিকাশকারী এবং অনাময় অর্থাৎ উপদ্রবশ্বন্ত, উহা মানুষকে সুখাসক্তিতে ও জ্ঞানসক্তিতে বদ্ধ করে। সত্ত্বগুণ স্বচ্ছ স্ফটিক তুলা, সেই জন্য উহ। তমোগুণের ন্যায় জ্ঞানকে বাধা দেয় না, জ্ঞানের প্রকাশ হইতে দেয় এবং উহা উপদ্রবশ্বন্ত শান্তিপ্রদান করে ; মানুষের মনকে বিক্ষুব্ধ করে না। কিন্তু উহাতে মানুষকে জ্ঞানাসক্ত ও সুখাসক্ত করিয়া থাকে। আসক্তিমাত্রই বন্ধনের কারণ । সেই জন্য সত্ত্ব গুণ ও মানুষের বন্ধনের কারণ হইয়া থাকে । সত্ত্বগুণ খুবই ভাল এবং সাত্ত্বিক বা সত্ত্বগুণ প্রধান ব্যক্তিরাই প্রশংসাৰ্ছ, তাহাতে কিন্তু ঋষিদিগের শিক্ষা এই যে, BDBBBD D SB DDBDuD SDD DDSS BB BDDS DBDD প্রশংসনীয় হউক না কেন, উহাতে “আমি” “আমার” এইরূপ বুদ্ধি সজাগ রাখে। সুতরাং যতক্ষণ সত্ত্বগুণ আছে, ততক্ষণ জীব মায়াডোরে বদ্ধ আছে, ইহা বুঝিতে হইবে। য়ুরোপীয়েরা অবশ্য এ কথা বুঝেন না। র্তাহারা সত্ত্বগুণকেই ধর্ম্মের পরাকাষ্ঠী মনে করেন। পাশচাতা শিক্ষিতব্যক্তিদিগেরও মনে সেই ধারণা বলবতী । সেই জন্য তাহারা হিন্দুর কথা হৃদয়ঙ্গম করিতে পারেন না। তাঙ্গার পর রজো গুণের কথা গীতায় ভগবান বলিয়াছেন,- রজো রাগাত্মকং বিদ্ধি তৃষ্ণাসঙ্গসমুদ্ভবম। তন্নিবয়াতি কৌন্তেয়! কর্ম্মসঙ্গেন দেহিনাম। হে কৌন্তেয় ! রজোগুণকে অনুরাগাত্মক জানিও । উষ্ঠা তৃষ্ণা (বিষয়বাসনা) ও আসক্তিরই উৎপাদক ; উচ্ছা! জীবকে কর্ম্মে আসক্ত করিয়া বদ্ধ করে। বিষয়তৃষ্ণা অর্থাৎ যাহা আমার নাই, তাহ পাইবার বাসনাকে বিষয়তৃষ্ণ বলে ; আর যাহা আমার আছে, তাহা যেন আমারই