'$c७ anapaha চেতনা আছে অর্থাৎ জীবন চৈতন্যপূর্ণ জ্ঞানময়, সেই জীব। সে এক স্থান হইতে অন্য স্থানে যাইতে পারে, সৰ্বেন্দ্রিয় স্মৃষ্টিযুক্ত অর্থাৎ পঞ্চ ইঞ্জিয় সমভাবে ক্রিয়াবান। জীব পঞ্চেন্দ্রিয়বিশিষ্ট । তন্মধ্যে কেহ বা একেন্দ্রিয়, cकश् शैौकिम, cकश् कोजिम, cकश् दा छछूब्रिकिम ७ अश्रुज़ কেহ পঞ্চেন্দ্রিয় । মনুষ্যই একমাত্র পঞ্চেন্দ্রিয় জীৰ অর্থাৎ পঞ্চেন্দ্রিয় সমভাবে মানুষের উপর ক্রিয়া করে । পঞ্চেন্দ্রিয়-স্পৰ্শন (স্ত্বক), রসনা (জিহ্বা), আণ (নাসিকা), नर्नन (ज्यू), cवांखा वा डब*(कं) । যে জীবের একমাত্র সম্পর্শেন্দ্রিয় আছে, তাহাকে একেন্দ্রিয় জীব কহে। পৃথিবীকায়, অপকায়, তেজকায়, বায়ুকায় ও বনস্পতিকায়, এই পাচপ্রকার একেন্দ্রিয় জীব । এই পঞ্চকেই স্থাবর জীব কহে । যে জীবের স্পর্শেন্দ্রিয় ও রসনেন্দ্রিয় আছে, তাহাকে দ্বীন্দ্রিয় জীব কহে । যে জীবের স্পর্শেন্দ্রিয়, রসনেন্দ্রিয়, দ্রাণেন্দ্রিয়-এই তিন ইন্দ্রিয় আছে, তাহাকে ত্রৈন্দ্রিয় জীব কহে । যে জীবের স্পৰ্শন, রসনা, ভ্রাণ ও শ্রবণ---এই চারি ইন্দ্রিয় আছে, তাহাকে চতুরিঞ্জিয় জীব কহে। এই চতু ब्रिडिच औद-6शमन चभद्ध, भांछि श्ऊानि । যে জীবের পাচ ইন্দ্রিয় আছে, তাহাকে পঞ্চেন্দ্রিয় জীব কহে । যেমন গাভী, বলদ, ঘোড়া, ছাগল ইত্যাদি । ত্রাস জীব :-দ্বীন্দ্রিয়, শ্রীন্দ্রিয়, চতুরিস্ক্রিয় ও পঞ্চেন্দ্রিয় জীবকে ত্রাস জীব বা জঙ্গমজীব বলে । জীবপর্য্যায়সম্বন্ধে জৈনদর্শনে উপরি-উক্ত ব্যাখ্যা পাওয়া य: । সর্ব্বজীবের গঠনপ্রণালীর মধ্যে যে তারতম্য পাওয়া অনাথবন্ধু। - [ @थंथं वर्षं, ङ, »७२७ ।। rare *re re rer wr-rrrrrr কারণ, তাহার যেমন লেজ ও চারি পা আছে, তেমনই আবার প্রকাণ্ড শুণ্ডও রহিয়াছে। ঐ শুণ্ডদ্বারা সে হাতের কাজ করে । বিহঙ্গমরা আকাশে অনায়াসে উড়িয়া বেড়াইতে পারে এবং অনেক পাখী আছে, শিক্ষা পাইলে DDD DDBD K BKLDB BDDB KBDSS DBDDD KBB ন্যায় স্পষ্টভাষায় কথা কহিতে পারে না, কিন্তু অস্পষ্ট হইলেও কথা কহিতে পারে। অপর চতুষ্পদ জন্তুরা মানুষ বা পক্ষীর ন্যায় শব্দ করিতে পারে না, তাহারা অব্যক্ত শব্দ করে । কিন্তু পশুর যেমন ধারাবাহিক শব্দ করিবার ক্ষমতা আছে, বানরের তাহা নাই ; বানর অব্যক্তভাবে সময়ে সময়ে “হুপত” এই শব্দ মাত্র করে। সমগ্র জীবজগৎ ইন্দ্রিয়গ্রাম প্রাপ্ত হইয়াও এইরূপভাবে “তর-তম” হইয়াছে। এই জীবকুলসম্বন্ধে র্যাহার জ্ঞান হইস্বাছে, এই জীবকুলের সম্বন্ধে যাহার অভিজ্ঞতা আছে, তাহাদের কর্ম্ম, ধর্ম্ম, আশয়-বিষয়সম্বন্ধে যিনি জানেন, তঁহাকেই প্রকৃত জ্ঞানী বলা হয় এবং ঐ জানাই সম্যক gear জৈনদর্শন বলে, তাহাদের যিনি উপান্ড, তিনি সকলের উপর এবং সর্বদ্রষ্টা । তিনি এই জীবচরিত্র ও জীবধর্ম্মअश्वक बांडादिक डलोंनौ । भूकई बलिब्रांछि, अछे कौहबद्ध आधब्रड्रल जश्नाब ७ ংসারের ভাবাদি যিনি গ্রহণ না করিয়া উহার অতীত হইয়াছেন। অথচ জীবের ন্যায় সংসারদোষদুষ্ট নহেন, তিনি জৈনগণের উপাস্য । জৈনীরা আপনার দেবতাকে সর্ব্বদোষশূন্য (যে অষ্টাদশ প্রকার দোষের কথা পূর্বে বলিয়াছি) জানিয়া সেই সত্যদেবের উপাসক। জৈনগণের অলোকস্তোত্র নামক শ্লোকনিচয়ের অর্থ যায়, তাহাতেই প্রতিপন্ন হয় যে, সকল জীব সকল ইন্দ্রিয়- উদ্ধার করিতে গিয়া যাহা পাইয়াছি, তাহাও ব্যাখ্যা করিলে গ্রাম সম্পূর্ণরূপে লাভ করিয়া জন্মগ্রহণ করে নাই। দৃষ্টান্ত- বুঝিতে পরিবেন, জৈনীরা প্রকৃতপক্ষে কাহার উপাসনা স্বরূপ দেখাইতেছি । মনুষ্য দ্বিপদ ; সর্ব ইন্দ্রিয় সমভাবে করেন। মানুষেই ক্ষুর্ত্তি পাইয়াছে। গরু প্রভৃতি চতুষ্পদ, তাহাদের সর্ব্ব ইন্দ্রিয় ক্ষুর্ত্তি পায় নাই। পক্ষীর ডানা ও পা দুই-ই আছে এবং ভূপৃষ্ঠ ছাড়িয়া শূন্যে বিচরণ বা উড়িতে পারে। মৎস্তাদি পদপুন্য, কিন্তু ক্ষুদ্র ডানা আছে। বানরের যেমন চারি পা রহিয়াছে, তেমন লেজও আছে; বানির চতুষ্পদ, গরু প্রভৃতি চতুষ্পদ হইতে ভিন্ন। চতুষ্পদ সকল পশুরই এবং দ্বিপদ সকল পক্ষীরই লেজ রহিয়াছে। বানর পশু এবং চতুষ্পদ পশুমাত্র। প্রত্যেক জীবের কর্ম্ম, আশয়-বিষয় স্বতন্ত্র । মানুষগুলি দুই পায়ে হঁটিয়া যথেচ্ছ গমন করিতে পারে, চতুষ্পদ श्राऊब्रां७ cगऐक” °गरुडूटेब्रज्ञ गांशष्षा शंभनांशंभन कब्रिाऊ श्रादृब्र, किड् मांश्रवज्र छांब उांशीव्र इख नांशे ॥ १७११ रूखबू कांगी अप्नक नबाब भूथब्र चांब्रादे गन्णन कब्र। আবার হস্তী অপর চতুষ্পদ জন্তুর তুলনায় সম্পূর্ণ পৃথক ; Og সহ অলোকজে তিন লোককে, তিন কালবর্ত্তী সব জ্ঞেয়। নিরখাত নিজ কাবুকে রেখা সম, অঙ্গুলীযুত প্রত্যক্ষ অমেয়। এসেহী ভয় রাগ রোষ রুজ, জর ঔর লোভাদি অশেষ } দোষ পালেশ জিস পদ নাহি পােরশত, বন্দিমে, মহামহেশ ৷ অর্থ-স্বৰ্গ-মর্ত্ত-পাতালসম্বন্ধে এবং ত্রিকালসম্বন্ধে যিনি সকল বিষয় জানেন । সে জানা কিরূপ ? না-আপনার হস্তস্থিত করাঙ্গুলি ও হস্তস্থিত রেখা সমান, তাহা চক্ষুষ দর্শন করেন, এই ব্রহ্মাগুরহস্তসম্বন্ধে যিনি বিশেষরূপ জ্ঞাত আছেন । ভয়, রাগ, রোষ, রুজ ( রোগ), জয়া, আর vorrer "Y-ror tre
