পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

· Sbም 8 - - -Nalaua আমাদের ব্রহ্মের দিকে গতি অপ্রতিহত থাকে, তাহা হইলে আর কোন দুঃখ থাকে না । সুতরাং দুঃখের হাত হইতে আত্মরক্ষা করিতে হইলে তিনটি গুণের বঁাধন ছিড়িতে হইবে, মায়াচক্র ভাঙ্গিতে হইবে। তখন আমাদের বিজ্ঞান-চক্ষু প্রস্ফুটিত হইবে, মায়ার ঘোর কাটিয়া যাইবে, তখন আমরা बूशिव-अभिछे जब, अभिाब्र आबांद्र छू:थ किलब्र ? ७३ অবস্থাসম্বন্ধে শ্রুতি বলিয়াছেন,- যস্মিন সর্বানি ভূতানি আত্মৈবাভূদ্বিজানতঃ।। তত্র কো মোহঃ কঃ শোক একত্ব মনুপশ্যতঃ ॥ ঈশোপনিষৎ । ৭ যখন ( অবিদ্যানাশের ফলে ) সর্ব্বভুতই জ্ঞানীর আত্মা DDDD D BDi S BBDBD DBB BBD D DBDBD BDD DBDS তখন সেই একত্বদশীীর শোক-মোহ কিছুই থাকে না। অর্থাৎ দুঃখ তখন তাহাকে স্পর্শ করিতে পারে না । যে কাজ জীবকে সেই আনন্দময় অবস্থায় লইয়া যায়, সেই কাজই সুকাজ, আর সব কুকাজ বা অকাজ। ইহাই হইল-কর্ম্মসম্বন্ধে মোটা কথা । কিন্তু জগতে এমন কোন কাজ নাই, যে কাজের দ্বারা সরাসরি আমাদের সেই বাঞ্ছিত ফললাভ হইতে পারে । কর্ম্মেরও একটা পারস্পর্য্য আছে। সেই পারস্পর্য্যহিসাবে কাজ করিয়া যাইতে হয়, তবে ঈপিসত ফললাভ হইতে পারে। যেমন সুলেখক হইতে হইলে প্রথমে হাড়ি-মালসী, পরে অক্ষর, তৎপরে ফলা-বানান প্রভৃতি লিখিতে হয়, কসরত শিখিতে হইলে প্রথমে ডন, বৈঠক, পরে নানাবিধ প্যাচ পর পর শিখিয়া যাইতে হয়, Y. ver মুক্তিলাভ করিতে হইলেও সেইরূপ ছোট ছোট কাজ হইতে . আরম্ভ করিয়া ক্রমে বড় বড় কাজ করিতে হয়। এই কর্ম্মপারম্পর্য্যের নাম আচার । এই আচারে মানবের সকল কার্য্যের পদ্ধতি নির্দিষ্ট থাকে। সামান্য দাতনকাষ্ঠীর BBDDD DBBD BBDLDL D BBD BD BDDDDD 37 °Cşa আচার্যতত্ত্ব বুঝিতে হইলে গোটাকতক কথা বেশ মনে করিয়া রাখিতে হইবে। আমরা বিজ্ঞানান্ধ জীব, আমাদের বুদ্ধির দৌড় বেশী দূৱ নহে। আজ একটা কাজ করিলে কাল DDDDB BB D DBDBS DBBDB DBDD DBDBDBBDBD DBBDD SDB बृब्रिा डेठेिऊ श्रांत्रिं ना । स्थानक गाभव्र स्थांभब्रा शांश उांदिशा BDB BDBS BB DB DKS DBDDDDB DDDBDuD DBB BDB দুই দশ বৎসর পর্য্যন্ত চলে, কিন্তু এই অনাদি অনন্তকালের তুলনায় তাহা কিছুই নহে,-একেবারেই নগণ্য। বিশেষতঃ আমাদের যখন জন্ম-মৃত্যুর ভিতর দিয়া এই অপরিমেয় কালপ্রবাহে ভাসিয়া যাইতে, হইবে, তখন আমাদের এই অজ্ঞানান্ধ झुर्डिंब बड़ाछे कब्र (थहकदादब्रछे विख़्षना। qछे विश्वानिौ BDBB BD BDB BDB BDD DDBD DBB DDDDBDB লণ্ঠনের মধ্যে ক্ষীণদু্যতি বর্ত্তিক লইয়া ধীরে ধীরে অগ্রসর श्डछि ; अभिारमल थछे ौिo cष श्राप्लांक दिकौ4 অনাথবন্ধু। [ প্রথম বর্ষ, আশ্বিন, ১৩২৩৷৷ w ر ܚܣܡܫܒܚܝܫܡܫܒܚ -ܚܩܣܡܫܝܚ" -Ln. == - Tx Lkel-ax Lam ܦܦ̈ܝ -ܒܡܩܝ হইতেছে, তাহা অতি সামান্য-ক্ষীণ হইতে ক্ষীণতর, তাহাতে দুই পদমাত্র ভূমি আলোকিত হয় কি না সন্দেহ। আমাদের মধ্যে যাহারা বিশেষ মনীষা সম্পন্ন, তঁহাদের আলোকাধার অপেক্ষাকৃত অল্পধূমাচ্ছন্ন, দীপটিও অপেক্ষাকৃত উজ্জ্বলতর। র্তাহারা তাহাদের জ্ঞানালোকে বড় জোর চারি পদ বা ছয় পদ ভূমি দেখিতে পান। এই সামান্য জ্ঞানে উদ্দীপ্ত হইয়া ইহকাল পরকাল ভাসাইয়া দেওয়া উচিত নহে। সেই জন্য শাস্ত্র সাধারণ মানুষকে আপ্তবাক্যে বিশ্বাস করিতে বলিয়াছেন । এরূপ গুরুতর বিষয়ে আপনার ক্ষুদ্র-অতি সামান্য —জ্ঞানের উপর নির্ভর করিতে নাই। জ্ঞান সকল জীবেরই আছে । তপস্বী মেধস জ্ঞানগর্বিত সুরথ রাজাকে বলিয়াছিলেন,- জ্ঞানমস্তি সমস্তস্য জন্তোবিষয়গোচরে। বিষয়শ্চ মহাভাগ যাতি চৈব পৃথক পৃথক ৷ হে মহাভাগ ! কেবল তোমরাই জ্ঞানের অধিকারী নহ, সমস্ত প্রাণীরই বিষয়ভিজ্ঞান আছে। তবে জীবভেদে বিষয়ের ভেদ ও বিষয়সম্বন্ধীয় জ্ঞানের পার্থক্য হইয়া থাকে। একটু ভাবিয়া দেখিলে কথাটা সত্য বলিয়াই উপলব্ধ হইবে। আমাদের সকলেরই জ্ঞান আছে, সেই জ্ঞান আমাদের নিজের নিজের নিকট যতই অভ্রান্ত বলিয়া মনে হউক না। কেন, তাহাতে ভ্রম প্রমাদ ঘটিবার সম্ভাবনা নিশ্চিত । এই DYY DBDBBDD BB DBBDB uBDBDDTD S আপ্তবাক্য মানিতে হইলে তমোগুণের বন্ধন সর্ব্বাগ্রে মুক্ত করা। কর্ত্তব্য। তাহা করিতে হইলে সদাচার। সর্ব্বথা। অবলম্বনীয়। সদাচার কাহাকে বলে ? . সাধিবঃ ক্ষীণদোষাস্তু সচ্ছব্দ: সাধুবাচকঃ । তেষামাচরণং বস্তু সদাচার: স উচ্যতে ৷ যাহাঁদের দোষ প্রায় নাই, তাহাদিগকে সাধু বলে । সৎ শব্দের অর্থ-সাধু। সাধুদিগের যে আচার, তাহাকেই সদাচার বলে । আর একজন ঋষি বলিয়াছেন, সদাচাররূপ বৃক্ষের মূল ধর্ম্ম, শাখা অর্থ, পুষ্প অভিলাষ এবং ফল মোক্ষ। ভগবান भर् विन्ध्रच्छ्ब,- বেদঃ স্মৃতিঃ সদাচারঃ স্বাস্ত চ প্রিয়মাত্মনঃ। এতচ্চতুর্ব্বিধং প্রাহুঃ সাক্ষাদ্ধর্ম্মস্ত লক্ষণম৷ বেদ, স্মৃতি, সদাচার এবং যে কাজ করিতে মনের কোন রূপ দ্বিধা না জন্মে, সেই কাজের অনুষ্ঠান ধর্ম্মের সাক্ষাৎ লক্ষণ। বেদোক্ত ও স্মৃত্যুক্ত আচারের ন্যায় সদাচার। সর্ব্বথা। পালনীয়। আর যে কাজ করিলে মন প্রসন্ন হয়, সেই कांख्रिरे कब्र ऐफ्रिड् । उभांबांना भट्र उग्रांचांद्र दलिब्रांtछन,- বেদোহখিলোধর্ম্মমূলং স্মৃতিশীলে চ তদ্বিদ্যাম। আচারশ্চৈব সাধুনামাত্মনস্তুষ্টিরেব চ। , সমস্ত বেদ, বেদজ্ঞ ঋষিগণের প্রণীত স্মৃতি, তঁহাদের চরিত্র, সাধুগণের আচার এবং আত্মপ্রসাদ, এইগুলিই