পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহামারী। [ ডাক্তার শ্রী রমেশচন্দ্র রায়, এল. এম. এস, লিখিত । ] ርዩ፧ፃ ! এক গ্রামে বা এক দেশে যে ব্যারামে খুব বেশী লোক মরিতে থাকে, তাহাকে মড়ক বা মহামারী ও ইংরাজীতে প্লেগ কহে। কয়েক শতাব্দী পূর্বে লণ্ডনে ভয়ঙ্কর প্লেগ হয়। পরে প্রায় সমস্ত লণ্ডন অগ্নিসাৎ হইলে সে মহামারী KB D S S DDDBD DBDBDBBD DDBDB DDD BBKS প্রদ । লণ্ডন সহারের কোনও ব্যক্তি অপর প্লেগগ্রস্ত স্থানের কোনও লোকের নিকট হইতে এক বাক্স কাপড় আনায়। সেই কাপড়ের বাক্স যতদিন না আসিয়াছিল, ততদিন লণ্ডনে প্লেগ ছিল না। ঐ কাপড়ের বাক্স খোলা হইবার অল্প দিন পরেই যে ব্যক্তি কাপড় আনাইয়াছিল, তাহার প্লেগ হয় এবং ক্রমশঃ সেই হইতে সমস্ত লণ্ডন নগরে ঐ ব্যাধি SDSDDBBB BDS DBDBDBD BDS BDD KuDD DBB প্লেগ হইয়াছিল বলিয়া কিম্বদন্তী আছে। কিন্তু লণ্ডনের প্লেগ আর বাঙ্গালার প্লেগ স্বতন্ত্র ব্যাধি। হিমালয়স্থ কুমায়ুনপ্রদেশে প্রায়ই অল্প-বিস্তর প্লেগ হইয়া থাকে। ১৮৯৭ খৃষ্টাব্দে ভারতবর্ষে বোম্বাই সহর দিয়া যে প্লেগ প্রবেশ করে, সেইটিই প্রকৃত প্লেগ অর্থাৎ একটি জনপদবিধ্বংসী ব্যাধি বিশেষ। যত দূর জানা গিয়াছে, তাহাতে বুঝা যায় যে, চীন মহারাজ্য হইতে এই প্লেগ বোম্বাই সহরে আইসে এবং বোম্বাই হইতে কলিকাতায় আসে ; কলিকাতায় আসিয়া DD TODD DDDD CD KBD BB D DBBBBOBS etą, 31% gł3 °ft" | C? Yo বর্ত্তমান সময়ে এ দেশে যে প্লেগ-ব্যাধির বিস্তার হইয়াছে, তাঙ্গার প্রধান লক্ষণ-গাল বা কুঁচকী ফুলিয়া জর। কুঁচকীস্পনীতিকে ইংরাজীতে “বিউবো” (Bulbo) কহে । এই জন্য এই জাতীয় প্লেগ-ব্যাধির নাম হয়-বিউবনিক প্লেগ Bubonic Plague) (Sve: fisfreqrtitas NCS cert তিন জাতীয় :-বিউবনিক, নিউমনিক সেপ্টিসিমিক । শেষোক্ত দুই জাতীয় প্লেগ সাধারণের পক্ষে বুঝা কঠিন, সুতরাং কেবল বিউবনিক প্লেগেরই কথা আমরা আলোচনা করিব । যে ব্যক্তির প্লেগ হয়, তাহার ব্যারামের সময়ে তিনটি জিনিষ বড়ই সুস্পষ্ট দেখা যায়। সেগুলি এই :- (১) রোগীর চেহারা প্রথম দিন হইতেই খুব খারাপ DD DDB SDDB DDDDBB D BBDuDBB BBB SD0DD BDBD BDBDS KKSDuDD KBDBDSDBB LED S बg६ প্রকট (২) বিউবো বা কুঁচকী যতই ছোট থাকুক না কেন, তাহাতে যে বেদনা হয়, সে বেদন রোগীর পক্ষে অসহ্য । টেপা দূরের কথা, বীচির উপরে হাত দেওয়ামাত্র রোগী চমকাইয়া উঠে। (৩) হঠাৎ ঈদপিণ্ডের এত দুর্বলতা জন্মে যে, রোগী অতি সামান্য উত্তেজনায় বা বিনা উত্তেজনাতেও মরিয়া যাইতে পারে। প্লেগের কারণ । জাপানী ডাক্তার কিটাসেটে (Kitasato) প্লেগরোগীর স্ফীতিগ্রন্থির রস হইতে একটি জীবাণ আবিষ্কার করিয়াছিলেন। সেইটিই প্লেগের কারণ । ঐ জীবাণু সাধারণতঃ মক্ষিকা দংশনদ্বারা বা ভূমি চাইতে পদের ক্ষত দিয়া মনুষ্যদেহে প্রবেশ লাভ করে ৷ প্রথমতঃ ও প্রধানতঃ প্লেগবাধি মুষিকেরই বাধি। ইন্দুরেরাই অতি সহজে ও প্রথমে প্লেগাক্রান্ত হয়। ইন্দিরের গায়ে এক রকমের মাছি বসে, তাতারা সদসর্ব্বদাই ইন্দুরকে আশ্রয় করিয়া থাকে। যত দিন ইন্দুর জীবিত থাকে, তত দিন তাতারা ইন্দিরের রক্ত । শোষণ করিয়া প্রাণধারণ করে। ইন্দুর মরিয়া গেলে, ঐ মক্ষিক মৃত ইন্দুরগাত্র ত্যাগ করিয়া মানুষের গায়ে আশয় লাইবার চেষ্টা করে। যখন মানুষের গায়ে উচ্চার বসে, তপন মানুষকে দংশন ও করে এবং দংশনকালে মৃত মুষিকগানলব্ধ অসংখ্য প্লেগ-জীবাণু নরশোণিতে ছাড়িয়া দেয় । অতএব মুষিককেই প্লেগরোগের আধার ও মষিক-গাত্রলগ্ন মক্ষিকাই প্লেগবিস্তারের প্রধান সহায়। জমীতে যেখানে যেখানে মূষিক চলাচল করে, সেই জায়গায় ফাটা পায়ে বেড়াইলে, জমীতে যে সকল প্লেগ-জীবাণু প্লেগগ্রস্ত মুষিক ছড়াইয়া গিয়াছে, সেই সকল জীবাণু পায়ের ক্ষত বা ফাটাব। মধা দিয়া মনুষ্যদেহে প্রবিষ্ট হয়। এই কারণেই দোকানী পশারীরা ও পর্ণকুটীরবাসী দরিদ্ররাই অধিকাংশরূপে প্লেগগ্রস্ত হইত। কারণ, খাদ্যদ্রব্যের দোকানে ও খোলার ঘরে ইন্দুরের যত অধিক সংখ্যায় ও যত সহজে বাস করিতে পায়, তত সহজে পাকাবাড়ীতে বা যে যে ঘরে খাদ্যদ্রব্য থাকে না, সেখানে ইন্দুর থাকিতে পারে না। প্লেগ-নিবারণের উপায় । (১) যে যায়গায় বেশ রৌদ্র লাগে ও আলো আসে, সেখানে কোনও রকমের সংক্রামক রোগের বিস্তার সম্ভাবনা नाई। धझे छछ 6य दाऊँील्ड वॉनाला पद्धस्त्र भून कभ, (भ