qqዛ ቀê–5gቖማጅግn | ] এই পদার্থতিত্বে প্রথমেই দেহের বিচার। যত কিছু দুঃখ আমাদের এই দেহ লইয়া । ইহার ক্ষয়-বৃদ্ধি, রোগজালা, জন্ম-নাশ, এই সকল অনাগত দুঃখ জীবগণকে নিয়ত দুঃখ BLYSSDBD D gB BBB BKBDBD DDD DDDS DBDD হইলে দেহের জন্য আর কোন দুঃখ থাকে না । কারণ, বিনাশী দ্রব্য হইতে উৎপন্ন দ্রব্য বিনাশপ্রাপ্তই হইবে। পঞ্চভুতাশ্রয়ে গঠিত দেহ নাশপ্রবণ হইবে, উহাতে আর আশ্চর্য্য কি ? ভ্রান্ত রাজা ঋতধবজ আপনি ব্রহ্মবাদিনী পত্নী মদালসার কার্য্যে। খুৎ ধরিয়া বলিলেন,-সে কি রাজ্ঞি ! আমি যখনই পুত্রের নামকরণ করিয়াছি, তখনই তুমি আমার বাক্য DuBB DBBuS DD BDD DDD BDD DBY কারণ বুঝিতে পারি নাই। আমি পুত্রগণের যে বিক্রান্ত, সুবাহু ও শক্রমর্দন নাম রাখিয়াছি, আমার বিবেচনায় উহ! সর্বপ্রকারেই অর্থযুক্ত হইয়াছে, কেন না, ক্ষত্রিয়গণ সর্বদাই শৌর্য্য, বীর্য্য ও দর্পযুক্ত এবং তদনুরূপ নামকরণ করাই উচিত। যাহা হউক, তুমি এই চতুর্থ পুত্রের নামকরণ করিয়া আমার অভিলাষ পূর্ণ করা। মদালস স্বামীর আদেশে বলিলেন, মহারাজ ! আপনার এই পুত্র অলৰ্ক নামে জগতে খ্যাতলাভ করিবে । মহারাজ ঋতধ্বজ এই অর্থহীন নামশ্রবণে হাস্য করিতে লাগিলেন এবং বলিলেন, হে কল্যাণি । এমন অসম্বন্ধ নাম রাখিলে যে, তাহা শুনিয়াই আমি হাস্য সম্বরণ করিতে পারিতেছি না । মদালস স্বামীকে উচ্চহাস্য করিতে দেখিয়া বলিলেন, হে মহারাজ ! নামকরণ লোকাচার ও কল্পনা DS DD BBBD DYS DBS BBD DBD DBL নামের অর্থ করিয়া কে কোথায় নামকরণ করিয়া থাকে ? আপনি অলৰ্ক নাম যেমন অর্থশূন্য বলিতেছেন, তেমনই বিক্রান্ত, সুবাহু প্রভৃতি নামও যে মহারাজ অর্থশূন্য ! কেন না, প্রথমতঃ বিক্রান্ত শব্দের অর্থ করুন । যে সকল পুরুষ প্রাজ্ঞ, তাহারা আত্মাকে সর্বব্যাপী বলিয়া কীর্ত্তন করেন। এক দেশ হইতে অন্য দেশে গতিকেই ক্রান্তি বলে; আত্মা সর্ব্বগত, সর্ব্বব্যাপী ও দেহের ঈশ্বর, সুতরাং তঁাহার গতি নাই বা গতি সম্ভবে” না । অতএব আমার বিবেচনায় বিক্রান্ত নামেরও কোন অর্থ নাই। তারপর মহারাজ দ্বিতীয় পুত্রের নাম রাখিয়াছেন,-সুবাহু। এই নামেরও কোন অর্থ হইতে পারে না, কারণ, আত্মা সর্ব্বপ্রকার মূর্ত্তিহীন। তৎপরে শক্রমর্দন, ঐ নামও যে বৃথা এবং অর্থহীন, তাহাও বলিতেছি, আত্মা সর্ব্বজীবে ও সকল শরীরেই বিরাজিত আছেন, আত্মা দ্বন্দ্বহীন, তাহার, আবার শক্রই यl cक अiब्र भिखछे या cक ? छूऊचांब्रांछे छूऊ११ भर्किंड হইয়া থাকে। যিনি বা যে আত্মা নিজে মূর্ত্তিহীন, তাহাকে আবার মর্দন করিবে কে ? ক্রোধ প্রভৃতির পৃথক্ভাবহেতু” এই প্রকার কল্পনাও অর্থশূন্য হয়, কারণ, আত্মা সর্ব্বপ্রকার মাতা ও পুত্র। SS দোষশূন্য। কেবল লোকাচারহেতু এই প্রকার অর্থহীন DBB DD YBD S S DLDDD D DBBBS অবিনশ্বর বলিয়াছে। যতক্ষণ পর্য্যন্ত জীব এই দেহকেই সর্ব্বস্ব মনে করে, ততক্ষণ তাহাকে দুঃখভোগ করিতে হয়। কারণ, কালসহকারে দেহ পচিবে-গলিবে-নষ্ট হইবে-লুপ্ত হইবে । কিন্তু ক্ষণস্থায়ী দেহের স্বরূপতত্ত্ব অবগত হইতে পারিলে অর্থাৎ কি উপাদানে দেহ গঠিত হইয়াছে জানিতে পারিলে এই দেহের প্রতি আর মায়া বসে না । যেমন মানুষ গৃহনির্ম্মাণ করিয়া বাস করে। গৃহ ও মানুপ এক নহে । নবদ্বারসম্পন্ন দেহ-গৃহ আত্মার বাসগৃহমাত্র। তবে কি এ দেহকে অনাস্থা করিয়া ফেলিয়া দিতে হইবে ? না । এই দেহকে আশ্রয় করিয়াই কর্ম্ম করিতে হইবে । কর্ম্মক্ষয়ের জন্য কর্ম্ম । কর্ম্মক্ষয় না হইলে পুনঃ পুনঃ এই দেহ আশ্রয় করিতে-গর্ভযন্ত্রণা ভোগ করিতে হইবে, অতএব কর্ম্মম্বারা কর্ম্মক্ষয় না করিলে যখন জন্মের অতীত হওয়া যাইবে না, তখন কর্ম্মই প্রধান। কিন্তু অনাসক্ত অর্থাৎ পদ্মাপত্রের জলের ন্যায় কর্ম্মে আসক্ত না হইয়া কর্ম্ম আচরণ করিতে হইবে। জীবাত্মা পুনঃ পুনঃ ভোগাদিদ্বারা কর্ম্মক্ষয় করিয়া পরমাত্মায় মিশিয়া যায় অর্থাৎ জন্মब्रङ्ङि श्श्न । N) অলৰ্ক জননীকে প্রণামপূর্বক প্রণত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, মাতঃ ! ইহলৌকিক ও পারলৌকিক, উভয় লৌকিক সুখের জন্য আমার যে প্রকার কার্যানুষ্ঠান করা সমুচিত, আপনি তাহা বিস্তারিতরূপে বর্ণন করুন। এ জগতে মানুষের প্রধান গুরু-মাতা । অলৰ্ক যে কেবল তাহার জীবনের সমস্যাই মাতা মদালসাকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, তাহা নহে, সমস্ত মানবকুলের ঐহিক ও পারিত্রিক মঙ্গলকর কার্য্যের কথাই অলৰ্ক আপনার মায়ের নিকট উপদেশ পাইয়াছিলেন । মাতা মদালস । বলিলেন, বৎস! রাজপদে অভিষিক্ত হইয়া স্বধর্ম্মানুসারে প্রজারঞ্জন করাই নরপতির প্রধান কর্ত্তব্য। সপ্তমূলবিনাশক ব্যাসন পরিত্যাগ করিয়া যাহাতে কৃতমন্ত্রণার বহিৰ্গমনবশতঃ অরাতির অভিভব করিতে না পারে, সেইরূপ অনুষ্ঠানে প্রবৃত্ত হওয়াই নরপতির অবশ্য কর্ত্তব্য। এই সপ্তমূল ব্যসন যথা-দূতক্রীড়া, নারীসমাগম, প্রজার অবিশ্বাস ও নীচ লোকগণকে রাজকার্য্যে নিয়োজিত করা, বহু মন্ত্রিনিয়োগ ও বাচাল এবং স্বার্থপরের উপদেশ শ্রবণ, এই সকলই সপ্তমূল বাসন। রাজা অতিশয় অভিজ্ঞ, বহুদশী, এক জন প্রাচীন মন্ত্রীর সহিত রাজ্যশাসনের গুপ্তপরামর্শাদি করিবেন । DDBD D DBBBBB DBDBD DDDMBBD uBDBYBD DBBD পতিত হইলে যেরূপ বিনাশপ্রাপ্ত হইতে হয়, তদ্রুপ মন্ত্রণা বহির্গত হইয়া পড়িলে রাজা নিঃসংশয়ই ক্ষয়প্রাপ্ত হইয়া
