পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२२९ alk ساعد- LSLSLSSSSSASLS SqSMSLLLSTMSLALLSAMS LAqSLLTSTSTS SASASASMSL L LSLSSSLSLSLSLSMeSeSSLSSSMSSSMLSSL AAAASAAAA qMSLMLMLM A ASLS S STTqSqS0SSALSLSSLL SLLqS qqSLLASLSLLL SLLSLSMAASLL অনাথবন্ধু। ... প্রথম বর্ষ, उाधिन, \) и мм м ـــــــــــــــــــــــــــــــھو LSLMSSSLAAAALLLLLSLLSLSMLSSLASSSLL LSSSMMLSSS Umh পাঁচ প্রকার জীব সময়ে অসময়ে মৃত্যুমুখেও পতিত হয় রঙ্গ ও রূপ ধারণ করে। উহাদের শরীরে যে পরমাণুসকল এবং পুনরায় উৎপন্নও হইয়া থাকে। জৈনগ্রন্থমতে এই যে একেন্দ্রিয় জীব, উহারা পৃথিবীর অণুপরমাণুতে, জলের অণুতে পরমাণুতে, তেজের অণুপরমাণুতে, বায়ুর অণু,পরমাণুতে এবং বনস্পতির অণুপরমাণুতে जीा क्षिक्षु ब्रश्म्निाgछ । পৃথিবী বা ভূমির প্রতি অণুপরমাণু বিশ্লেষণ করিলে দেখা যায়, মাটি আর কিছুই নহে, কতকগুলি জীবসমষ্টি মাত্র। সেইরূপ জল, তেজ, বায়ু ও বনস্পতিসকলও কেবল জীবসমষ্টি মাত্র । জৈনমতে জল ও অগ্নি জীবপিণ্ড মাত্র । অসংখ্য জীবদেহের সমষ্টিই আপ বা জল। কিন্তু অগ্নিসহযোগে জলের ঐ সকল জীব নষ্ট হইয়া গেলে উহাকে অচিন্তু আপু বলে। অগ্নিও অসংখ্য জীবদেহ মাত্র। এখন ত্রসকায় জীবসম্বন্ধে ব্যাখ্যা করিব। জৈনমতে দ্বীন্দ্রিয়, ত্রীন্দ্রিয়, চতুরিন্দ্রিয়, পঞ্চেন্দ্রিয়, এই জাতি জীবকে ত্রসকায় জীৰ কহে । পৃথিবী, জল, অগ্নি, পবন, এই চারি তত্ত্বকে চারি ভূত বলিয়া অন্যে মান্য করে, কিন্তু জৈনমতে-জৈনদর্শনে তাহা DBB DS BBB KDS DD BBS SDiD DBDBD উপরে যাহা ব্যক্তি করিয়াছি--তাহাই ; ঐ পঞ্চকায় হইতে অসংখ্য জীবাশারীর রচনা করিতেছে। এই স্থানে বলিয়া রাখা ভাল যে, হিন্দুদর্শনেও পঞ্চভূতের অস্তিত্বই মান্য করে। ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরুৎ, বোম। জৈনদর্শনে উহাকেই পৃথিবীকায়, আপকায়, তেজকায়, বায়ুকায় ও বনস্পতিকায় বলা হয়। সৃষ্টিপ্রবাহ অনাদিকাল হইতে এই পঞ্চ পদাৰ্গদ্বারা' পরিপুষ্ট হইয়া আসিয়াছে এবং জীবসকল ঐ প্রবাহমুখে পড়িয়াই মরে আর ঐ পঞ্চ চাইতেই আবার নূতন দেহ ধারণ করিয়া-কেবল পর্যায় বদল করিয়া-নূতন জীব উৎপন্ন হয়। কর্ম্মন্দ্বারাই উহারা বিচিত্র প্রকারের রহিয়াছে, উহাই অনন্ত প্রকারের অনন্ত শক্তি । জৈনদর্শন বনস্পতিকায় ও পৃথিবীকায়কে দুইটি পৃথক পদার্থ বলে। ঐ পৃথক পদার্থে যে অসংখ্য জীবপিণ্ড রহিয়াছে, উহারাই মরিয়া আবার নানা জীবশরীর ধারণ করে, উহাই পূর্ব্বে বলিয়াছি। পূর্বোক্ত পঞ্চ পদার্থ বা তত্ত্ব পরস্পর মিলনের দ্বারা জগতে অনেক প্রকার কার্য্য উৎপন্ন করে । কাল ১, স্বভাব ২, নিয়তি ৩, কর্ম্ম ৪, উদ্যমপূর্ণ পরস্পরের প্রেরণা ৫,-এই যে পাঁচ শক্তি, উহারা পূর্ব্বোক্ত পদার্থের সহিত মিলিত হইয়া জগতে অনাদিকাল হইতে অনন্ত প্রবাহের সৃষ্টি করিয়াছে । ( এই স্থানে জৈনতত্ত্ব কতকগুলি জটিল কথায় পূর্ণ রহিয়াছে ; উহারা সৃষ্টিপ্রবাহকে মান্য করে। কিন্তু বৈদিক গ্রন্থে সৃষ্টিপ্রবাহসম্বন্ধে যে তথ্য পাওয়া যায়, তাহার সহিত কেবল শব্দের মারপ্যাচ রাখিয়াই আপনাদের মত ব্যক্তি করিয়াছে বুঝা যায়। ) ঐ যে পাঁচ শক্তির কথা উপরে বলিলাম, উহারা জড়-চৈতন্যের আন্তর্ভূত ও পৃথক নহে। এই জন্যই এই জগতের নিয়মাদিনিয়ন্ত অর্থাৎ কর্ত্তা কোন ঈশ্বর জৈনেরা মান্য করে না। ( এখানে ইহা বুঝা যায় যে, বস্তুর বা পদার্থের স্বাভাবিক নিয়ম প্রবাহ অনুযায়ীই জীব সৃষ্টি হয়, উহাতে পদার্থের নিয়ম ব্যতীত কোন কর্ত্তা নাই।) ঐ জড়-চৈতন্য পদার্থ সকলের শক্তিই নিয়ন্ত বা কর্ত্ত । পদার্থের স্বাভাবিক গতি জৈনমতে মান্য করে। যেমন দুইটি বিভিন্ন বস্তুর মিশ্রণে অন্য একটি যৌগিক বস্তু নির্ম্মিত হইল, তেমনি পূর্ব্বে যে পঞ্চ পদার্থ বা পৃথিবীকায় প্রভৃতি পঞ্চ পদার্থের নাম করা হইয়াছে, উহারা পঞ্চ শক্তি, যাহার কথা পূর্ব্বে বলিয়াছি, তাহা দ্বারাই চালিত হইয়া জীবের সৃষ্টি করে। এই সৃষ্টি প্রবাহের মূলে কোন কর্ত্তা তাহারা stन्म व्ा । [ कअभः ।