২৬৬ - , yer যেভাবে লালনপালন করেন ও যেরূপে তার ভবিষ্যৎচিত্র অঙ্কিত করেন, তাহা অতীব মনোহর। সিক্ত মৃত্তিকাকে ভাঙ্গিয়া-চুরিয়া ইচ্ছামত ছাঁচ তৈরি করা যায়, কিন্তু শুষ্ক মৃত্তিকাতে সেরূপ হয় না। বালকবালিকাগণের অন্তঃকরণ जिङ भूढिकांव्र छांध्र cकांभव्ग ; उंशएक cशनिष्क ८यक्रएश्री চালিত কর, উহা সেইদিকে সেইরূপই চালিত হইবে। বাল্যকালে যে যেরূপ শিক্ষালাভ ও উদাহরণ দর্শন করে, DBD BDDD DBDiDDBBBD KBBBBBDB BDBD DBBD DDS BiBDD BBBDD DDD DSSS BBDDBDBBDB uBDuDDBD BBDDB হইতেই জননীর শিক্ষা প্রদান করা উচিত। চিরপূজা, প্রাতঃস্মরণীয় চাণক্য পণ্ডিত বলিয়াছেন ঃ “লালয়েৎ পঞ্চবর্ষাণি দশবর্ষাণি তাড়িয়েৎ । প্রাপ্তে তু ষোড়শো বর্ষে পুত্রং মিত্রবদাচারেৎ ৷” অর্থাৎ
- १७दर्ष नgांgनgद्ध कड़िgद *ावन । তারপর দশ বর্ষ করিবে তাড়ন ৷৷ ষোড়শ বরষে যবে পড়িবে কুমার। করিবে তাহার প্রতি মিত্রব্যবহার ॥
uYDD DBD i BDDDBYB DBBD TB BDBSBDBDD করিয়া গরীয়সী কীর্ত্তি অর্জন করিতেছে, যার ঝঙ্কারে মানব মোহিতি-যার আস্বাদনে মানব ধন্য-এক কথায় যাহা মানবজীবনের অমূল্য রত্ন। সেই বিদ্যা লাভ করিয়া পুত্র কিরূপে মনুষ্যজন্মের সার্থকতা করিবে, বাল্যকালে জননীর সেই বিষয়ে যত্নবতী হওয়া উচিত । বালককে বিদ্যালয়ে প্রেরণ করিয়া সঙ্গে সঙ্গে স্বয়ং সুশিক্ষাসদুপদেশ প্রদান করিয়া বালকের সুকোমল চিত্তক্ষেত্রে জ্ঞান ও ধর্ম্মের বীজ বপন করা উচিত । আবার জননী যদি সুশিক্ষিত হন, তবে তা মণিকাঞ্চনযোগ। পণ্ডিতা গ্রগণ্য সার উইলিয়াম জোন্স, বীরপুঙ্গব নেপোলিয়ান বোনাপার্ট ও মহানুভব জর্জ ওয়াশিংটন, হঁহারা সকলেই বাল্যকালে জননীর নিকট সুশিক্ষালাভ করিয়াছিলেন এবং সেই সুশিক্ষাবলেই ইহারা জগতে অক্ষয়কীর্ত্তি অৰ্জন করিয়া চিরস্মরণীয় হইয়াছেন। আমাদের দেশে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা—সকলেই ধ্রুবোপাখ্যান অবগত আছেন। মহামতি ধ্রুব জননীর উপদেশবলেই আধ্যাত্মিক-জগতে এতাদৃশ উন্নতি করিয়াছিলেন বলিতে হইবে । পিতা ও বিমাতা কর্তৃক অপমামিত হওয়াতে ধ্রুব মর্ম্মান্তিক যাতনায় অধীর হইয়া জননী সুনীতির নিকট অভিযোগ করেন। পুত্রের প্রতি সপত্নী ও স্বামীর এতাদৃশ বিসদৃশ আচরণের কথা শ্রবণ করিয়া সুনীতি কিছুমাত্র ক্রোধ প্রকাশ করিলেন না ; ধীরে ধীরে পুত্রকে উপদেশ দিলেন :- “সুশীলো ভবা ধর্ম্মাত্মা মৈত্রঃ প্রাণিহিতে রতং । নিয়ং যথাপঃ প্রবণাঃ পাঞ্জামায়ান্তি সম্পদঃ ॥” পাঠাভ্যাস করিবার জন্য । [ প্রথম বৰ্ষ, কার্ত্তিক, ১৩১৩ জননীর কণ্ঠনিঃসৃত । এই উদারবাক্যগুলি মহাত্মা ধ্রুবের অন্তস্তলে প্রবেশ করিল। তঁহার হৃদয়তন্ত্রী বাজিয়া উঠিল। ধন, ঐশ্বর্য্য ও সাংসারিক সুখ অকিঞ্চিৎকর ভাবিয়া তিনি ধর্ম্মে মনোনিবেশ করিলেন এবং কঠোর তপশ্চরণ করিতে করিতে সেই পরমব্রহ্মে লীন হইলেন । । সচরাচর এতদেশীয় কথক মহাশয়গণের আখ্যাত জটিলোপাখ্যান এ স্থলে উল্লেখ্য। পিতৃহীন জটিল দরিদ্র মাতার দরিদ্র সন্তান। জটিল বিন্যাশিক্ষার্থ একটি বন পার হইয়া প্রতিদিন অধ্যাপকের গৃহে গমন করিত। একদা সে মাতাকে কহিল, “মা, বন দিয়া যাইবার সময় আমার বড় ভয় হয়।” মাত কহিল, “বাছা জটিল! তুমি যখন ভয় পাইবে, তখন বনমালী দাদাকে ডাকিও, তাহা হইলে আর ভয় থাকিবে না ।” মাতৃভক্ত সরল হৃদয় জটিল মাতার বাক্যে দৃঢ়বিশ্বাস করিয়া বনের নিকট গমনপূর্বক অকপটভাবে “বনমালী দাদা” বলিয়া উচ্চৈঃস্বরে ডাকিতে আরম্ভ করিল। ভক্তবৎসল বনমালী দাদা ও মাতৃভক্ত সরল স্বাদয় বালকের অকপট আহবানে উপেক্ষা প্রদৰ্শন করিতে পারিলেন না । নবজলদশ্যামতনু পীতাম্বর চূড়াধরাশোভিত স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ তৎক্ষণাৎ আবির্ভূত হইয়া বালককে ক্রোড়ে লইয়া বন পার করিয়া দিলেন। জটিল প্রতিদিন এইরূপে বনমালী দাদাকে ডাকিত এবং বনমালী দাদা ও তাহাকে পার করিয়া দিতেন। জটিল বাল্যাবস্থায় বনমালী দাদার সাহায্যে সামান্য বন পার হইত, আবার সেই বনমালী দাদার আশ্রয় পাইয়া কালে ভবার্ণব পারে সমর্থ হইয়াছিল। মাতার সদুপদেশই তাহাকে হরিপ্রেমসাগরে নিমগ্ন করিয়াছিল, সন্দেহ নাই। যদি মাতা জটিলের সুকোমল চিত্তভূমিতে ধর্ম্মবীজ না বপন করিতেন, তাহা হইলে উহাতে যে কণ্টক বৃক্ষের বীজ উৎপন্ন হইত না, তা কে বলিতে পারে ? ইতিহাসপাঠকমাত্রেই অবগত আছেন যে, রাজপুতানা বীরপ্রসবিনী । তেঁাহাদের বীরত্বকাহিনী শ্রবণ করিলে অদ্যাবধি শরীর লোমাঞ্চিত হইয়া উঠে । অনুধাবনে দেখিতে পাওয়া যায় যে, ইহার মূলে রাজপুতমহিলার বুকভরা আশীর্ব্বাদ ও প্রাণমান্তান উৎসাহ বাক্য । এই সব রাজপুতমহিলা এমন কি প্রয়োজন হইলে চামুণ্ডার ন্যায় স্বয়ং রণক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইয়া যুদ্ধ করিতেন। এই সব বীরমাতার DBD BB DDDBBD DuuBBDBDSBDBkD BDBBDB DS D S DS অতএব জননীর কার্য্যাবলি যখন আমরা প্রতি অক্ষরে গ্রহণ করি, তখন বাল্যকালে জননীর মহৎ দৃষ্টান্ত দেখান कśदा । মাতার কর্ত্তব্য,-বাল্যকাল হইতে সন্তানকে (কি বালক কি বালিকা) “পারহিংসা অধর্ম্ম,” “পরোপকার মহৎ ধর্ম্ম,” “দয়াদাক্ষিণা” ইত্যাদি শিক্ষা দেওয়া । অসহায় . বালাকালে মাতার সন্তানের প্রাণের উপর সবিশেষ নজর রাখার কর্ত্তব্য । 喂 . . .
