পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৪৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ཚགས་བྱ་རྒྱས་གོ་ཀn 1 ] a SumitaBot (আলাপ)سسہسحہ حسحصس সাদৃশ্য আছে। প্রবন্ধলেখকের জনৈক শ্রদ্ধেয় বন্ধু মার্কিণের কালিফোর্ণিয়া অঞ্চলে প্রায় নয়। বৎসরকাল বাস করিয়াছিলেন ; তিনি কখনও মেক্সিকোর ভিতর যান নাই সত্য, কিন্তু তথাকার ভগ্ন অশ্মমূর্ত্তি দেখিয়াছেন। তিনি বলেন যে, তিনি যে সকল মূর্ত্তি দেখিয়াছেন, তাহার অধিকাংশই DLSS DDBD SDDDS DBDDBD DBBDBDB OD BBD DBD যায় না। সত্য, কিন্তু কয়েকটি মুক্তি গণপতির মূর্ত্তি বলিয়াই বুঝা যায় এবং মুক্তিগুলি দেখিলে যেন ভারতীয় ঢঙ্গের বলিয়াই মনে হয় । পেরু ও বোলিভিয়ার জঙ্গলাকীর্ণ প্রদেশেও দুই একটি অতি প্রাচীন জীর্ণমন্দির দেখা গিয়াছে। তন্মধ্যে একটি সুর্যমন্দির দেখিয়া কয়েক জন যুরোপীয় সিদ্ধান্ত করেন, উহা ভারতীয় ভাবেই প্রস্তুত । সেই জন্য কেহ কেহ সিদ্ধান্ত করেন যে, ঐ অঞ্চলে প্রাচীনDBBB BDDBBDBD DBB uDDS DDD DBB BDDBS সিদ্ধান্তে সত্য নির্ণয় হয় না। র্যাহারা ভারতীয় দেবমূর্ত্তির সহিত বিশেষ পরিচিত, তাহারা যদি ঐগুলি বিশেষ লক্ষ্য করিয়া দেখিতে পান, তাহা হইলে ইতিহাসের একটা তমসাচ্ছন্ন প্রদেশে কিঞ্চিৎ আলোকরশ্মি প্রবেশ করিতে পারে। আর এক কথা, বৌদ্ধযুগ হইতেই ভারতের কতকটা ইতিহাস পাওয়া যায়। ইহার মধ্যে কোন ভারতবাসী আমেরিকায় উপনিবেশ করিয়াছে, এরূপ প্রমাণ পাওয়া যায় না। বৌদ্ধযুগের পূর্ববর্ত্তী ইতিহাস বিলুপ্ত। সুতরাং তখন কে কোথায় যাইত না যাইত, তাহ জানিবার উপায় নাই। এরূপ ক্ষেত্রে যদি আমেরিকার প্রাগৈতিহাসিকযুগের প্রস্তরময়ী মুক্তির মধ্যে গণপতি, ব্রহ্মা ও সুর্য্যমূর্ত্তির সদৃশ মুক্তি দেখা যায়, তাহা হইলে স্বতঃই মনে হইতে পারে যে, বুঝি উহা হিন্দুর কীর্ত্তি। উহা ও একটা presumption মাত্র-সিদ্ধান্ত হইতে পারে না। আমরা বৌদ্ধযুগের বা বৌদ্ধযুগের পরবত্তীকালের গণপতি, ব্রহ্মা ও সূর্য্যমূর্ত্তির সহিত পরিচিত আছি; কিন্তু ঐ সকল বিদেশী মূর্ত্তি যদি তাহার বহুকাল পূর্ব্বে ক্ষোদিত হইয়া DDS BBS SDBBDK BDSDBDD DBBDB BDDBD BDBD আমাদের পরিজ্ঞাত মূর্ত্তির পার্থক্য থাকাই স্বাভাবিক। এরূপ ক্ষেত্রে মুক্তি সনাক্ত করাই কঠিন। তবে গণপতির মূর্ত্তির বিশেষত্ব আছেই ; কারণ আমেরিকায় হস্তী নাই । তথায় যদি করিমুণ্ডযুক্ত কোন মনুষ্যমুক্তি পাওয়া যায়, তাহা হইলে তাহা হিন্দুর কীর্ত্তি বলিয়াই যেন স্বতঃই সন্দেহ ইয়। যাহা হউক, এ বিষয়ের অনুসন্ধান হওয়া আবশ্যক । বর্ত্তমান সময়ে বৌদ্ধযুগের পূর্ববর্ত্তী ভারতীয় ইতিE DDDuuSDDD DDSS S DD DDDBuD BBBDDS *ালে আত্মগোপন করিয়াছে, তাহার সম্বন্ধে নিশ্চিত কোন সিদ্ধান্ত হইতেই পারে না। তবে এইটুকু সত্য শে, প্রত্যেক জাতির সভ্যতা-বিকাশের:একটা ধারা আছে ; ইতিহাস। "ΟΣ Ο বৎসর পূর্বে যে জাতি ভাস্কর বিদ্যায় বিশেষ কৃতিত্বলাভ করিয়াছিল, আড়াই হাজার বা পৌনে তিন হাজার বৎসর পূর্ব্বে সে জাতি যে ভাস্কর বিদ্যা কিছুই জানিত না, এরূপ কল্পনা করা সঙ্গত নহে। সাহাবীকি ডেৱী-স্তুপে কণিক্ষের স্থপতি প্রধান Agisilaus এর নাম পাওয়া গিয়াছে BBS BBD SDDBDDDS DDBBBS S BBDBSDDD সিদ্ধান্ত করাও সঙ্গত নহে। উহাতে বড় জোর এই মাত্র সপ্রমাণ হয় যে, কণিক্ষের আমলে ভারতীয় ভাস্করশিল্পে গ্রীসের প্রভাব কিঞ্চিৎ বিস্তৃত হইয়াছিল। পক্ষান্তরে এ কথাও সত্য যে, অশোকের আমলে ভারতীয় ভাস্কার-শিল্প যত উন্নত হইয়াছিল, কণিক্ষের আমলে উহা তত উন্নত ছিল না, কোন কোন বিষয়ে উহার কতকটা অবনতি লক্ষিত হইয়াছিল । বিদেশীয় প্রভাবে অনেক সময় শিল্প অবনত হইয়া পড়ে। পঞ্চনদপ্রদেশের কোন কোন ভাস্করকীর্ত্তিতে গ্রীসের Ionic ঢং লক্ষিত হয় সত্য, ইহাতে সপ্রমাণ হয় যে, ঐ অঞ্চলের ভাস্করকীর্ত্তিতে গ্রীক শিল্পের ছায়াপাত হইয়াছিল। কিন্তু অন্য কোথাও ঐরূপ প্রভাব লক্ষিত হয় না । ইহাই ভারতীয় ভাস্কর্য্যবিদ্যার বৈশিষ্ট্যের ও স্বাতন্ত্র্যের প্রকৃষ্ট প্রমাণ । আমার বক্তব্য এই যে, পাশ্চাতা পণ্ডিতগণ প্রথম হইতেই একটা উৎকট ধারণা লইয়াই এ দেশের ইতিহাসের ও পুৱাবস্তুর সন্ধান করিতে বসেন, তাই তঁহাদের সিদ্ধান্ত প্রায়ই ভ্রান্ত হইয়া পড়ে । তাহারা অশোকের স্তম্ভ হইতে তাজমহল পর্য্যন্ত সর্ব্বত্রই গ্রীক শিল্পীর কৃতিত্ব সনদর্শন করিয়া থাকেন, ইহাতে তাহাদের একটা উৎকট পক্ষপাতিত প্রকট হইয়া পড়ে । ইহার ফলে সত্য বিড়ম্বিত হয়। কেহ কেহ সংস্কৃত নাটকে “যবনিক” শব্দ দেখিয়া উহাতে গ্রীসের প্রভাব দর্শন করিয়া থাকেন । কিন্তু গ্রীক রঙ্গমঞ্চে যবনিকার অস্তিত্ব ছিল কি না, সে বিষয়ে ঘোর সন্দেহ । আজকাল কোন কোন প্রত্নতাত্ত্বিক রামায়ণের দুই এক স্থানে শ্রমণশব্দ সন্দর্শনে উহা বৌদ্ধযুগের পরবর্তীকালের যোজনা সিদ্ধান্ত করিয়া থাকেন, কিন্তু ঠিক ঐ রূপ অজুহাতে গীতায় ব্রাহ্মশব্দ প্রয়োগদর্শনে ইচ্ছাও সিদ্ধান্ত । করা যাইতে পারে যে, রাজা রামমোহন রায়ের পরে DBBDDBD DDS DBBBBDS KKBSi DDD SSSSKK ধাতুর উত্তরে অনই প্রত্যয়ে উহা নিষ্পন্ন হইয়াছে। সংসারের নিষ্পেষণে যাহারা ক্লান্ত হইয়া সন্ন্যাস গ্রহণ করে, তাহারাই শ্রমণ। এই শব্দ যে বৌদ্ধর হিন্দুদিগের নিকট হইতে লয় নাই, তাহার প্রমাণ কি ? ভিক্ষু সম্বন্ধেও ঐ কথা । বুদ্ধদেব স্বতন্ত্র ধর্ম্মই প্রবর্ত্তিত করেন, স্বতন্ত্র ভাষার সৃষ্টি করেন নাই। বৈদিক-সাহিত্যে যে স্তম্ভের কথা আছে, এক জন যুরোপীয় তাহা বাশের খুটি বা বৃক্ষশাখার খুটি বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। কিন্তু এরূপ করিবার হেতুবাদ কি, তাহা তিনি উন্নতিসাধনের একটা পন্থা আছে। সওয়া দুই হাজার প্রদর্শন করেন নাই। কোন প্রাচীন গ্রন্থে দার্বদস্তম্ভ বা ।