ܛܠܸܛ G DuD DDDDB MLL S BD DB DBDBDS DDB জন্য উচ্ছিষ্টাতাজন ব্যাপারটা কি বিসদৃশ বলিয়া বোধ হয় না ? ইহায় উত্তরে সেই “উন্ট বুঝলি” কথাটিই বলিতে হয়। হিন্দুশাস্ত্রে প্রসাদতক্ষণের ব্যবস্থা আছে, কিন্তু কোথাও উইিছষ্টভোজনের ব্যবস্থা নাই। বাঙ্গালার লোকাচারে কথায় “প্রসাদ” আছে, কার্য্যে “উচ্ছিষ্টভোজনই” আছে। হিন্দুশাস্ত্রকারেরা কখনও উচ্ছিষ্টভোজনের অনুমোদন BB DDSDDB S SsBBBDDD S DBBD DBDDDDBDBB S “প্রসাদ” বলিলে উচ্ছিষ্টান্ন বুঝায় না, প্রসাদ বলিলে সেই খাবারকে বুঝায়-যাহা কোনও গুরুলোক প্রসন্নচিত্তে অধৰ্টলাকন করিয়া আশীৰ্বাদপূত কবিয়া দিয়াছেন। শঙ্কর ব্যবস্থা কোথায় আর আজ লোকাচারের প্রভাব কোথায় । ইহাকেই বলে-“কোথাকার জলকোথায় মরে ” { ... দ্বিতীয়ত-শারীরিক পরিপোষণে আহারের সম্পূর্ণতা। এখাট একটু বিশদ করিয়া না বুঝাইলে সাধারণের বােধগ্য হইবে না। আহারটা উপভোগের বা বিলাসের খামগ্রী নহে। নিত্য শারীরিক ক্ষয় পরিপূরণ করা, শারীL S BDD DB DDDBBDD DBDBBB DBBD BDB BBDD ভাষায় গঠনে বা পরিপোষণে সহায়তা করাই খাদ্যের মূল ।। ১১ গ্রেরীক্ষাদ্বারা স্থিরীকৃত হইয়াছে যে, ঐ সকল কাষ हष्ण, छत्र खांडौम्र थांछ प्रया था७ब्रा डे5िड । निों यथा :-(२) छांनों व भां९लखांडीब्र थांछ ; श्ॉन ब्र শরীরের ক্ষয়পূরণ ও সৌষ্ঠবলাভ ঘাঁটিয়া থাকে। মাংস, জন্ম, দুধ, ডাল, মৎস্ত, ছানা, পনির—এই জাতীয় খাদ্য। (৫)মোহময় পদার্থ-যথা তৈল, ঘূত, মাখন, চৰ্বি ; ইহাদের অজা শারীরিক উত্তাপ রক্ষা ও পেশীসঞ্চালন কার্য্য সমাধা * (৩) শ্বেতসারজাতীয় খাদ্য-যথা চাউল, আটা, द्रवि, 29, भूख्रि, भूछुकौ, नाकानजी, नां४, बांत्रिं ঐতি ; ইহাদের দ্বারাও শারীরিক উত্তাপ রক্ষা ও পেশী क्षेक्शन कांदी श्वा थांप्क। (8) गबन, (4) चल ७ {झै निश्क्ब्रनियाब्रक ब्रन । यश् ८१८बाङ ििनषहिक thes (Witamine) डिोंौन् कश्। थांछ श्शन তাৰ হইলে বেরীবেরী, স্কার্ভি প্রভৃতি ব্যারাম জন্মে । ফলের রসে, টাটুকা মাংসে, চাউলের গাত্রসংলগ্ন নাৰায়ণে ইহা থাকে। এই জন্য হিন্দুদিগের মধ্যে ফলের MLL BB ESB DS gB BYDD DT DDS ৫য়াজনও হিন্দুদিগের মধ্যে প্রচলিত। এতদ্ব্যতীত সকল প্রক্ষায় চূড়াইলের মধ্যে মুগের ডাইলে এই ভিটামীন সর্বাথেকে যোগী আছে। অতএৰ কঁচা মুগের ডাইল ভিজাইয়া অপরাপর ডালের অপেক্ষ মুগের ডাইলই ' * অত্যন্তরূপে ৰিজ্ঞানসন্মত, তাহা সহজেই বুঝা 露點 হিন্দুরা অত্যন্ত মেধাবী জাতি এবং মস্তিষ্কের দৃষ্টিয়াদিশ্নের মধ্যে অতিশুষ্ক, প্রবল। এই কারণেই কেৈকয়ানই বিশ্বযুদ্ধ কিছু বেশী’ বুঝেন। লিডার ব্রান্টিন UN uMa un ܒܶܣܡܳܐ têNRY, Wáray, Yesu স্বতকেই সর্বাপেক্ষা মেধাবৃদ্ধিকর খান্ত বলিয়া নির্দেশ DBBS uKBS SBHLLLLKKS SLLLHBL DLDBD S szS S S DDBD BDsD BDBLBL পক্ষে শ্বেতসারবহুল অল্পই যে উত্তম পথ্য, তাহা বৈজ্ঞানিক LBD S BDDDt DBBDD SBDK S D gBBB न ब| श्शूि ब्रां७ ८ष मांश्न थां३८ऊन नl, @षन कथ বলি না । বৌদ্ধযুগের তথা বৌদ্ধরাজার (অশোকের।) সার্বভৌম্যে এ দেশে মাংস ভক্ষণ নিষিদ্ধ হইয়াছে । বর্ত্তমান সময়ে বিজ্ঞানের মতে ছাগমাংসই সর্বপ্রকার ব্যাধিবিবর্জিত মাংস ৷ ছাগমাংসভোজনে যক্ষ্মা প্রভৃতি মারাত্মক C页t引西T可可11 হিন্দুদিগের মধ্যে চায়ের প্রচলন ছিল না বটে, কিন্তু গুড়, মধু ও চিনির অত্যন্ত আদর ছিল। কেহ পরিশ্রান্ত হইলে এখনও পল্লীগ্রামে গুড় ও জল দেওয়া যায়। সুরাসেবী যুরোপ এককালে সুরার ও মাংসসারের (Meat extract) শতমুখে প্রশংসা করিতেন ; সৈনিকগণের জন্য ও সামরিক অশ্ববৃন্দের জন্য পরিশ্রমেব পরে সুরাসার ও মাংসসারের ব্যবস্থা ছিল ; এখন তৎপরিবর্তে শর্করাখণ্ড ব্যবস্থিত হইয়া থাকে । চিনির এরূপ শ্রমহারী গুণের কথা হিন্দুবা বহুপূর্ব্বে জানিতেন। চিনির সম্বন্ধে আর একটি গুণ পাশ্চাত্য-বিজ্ঞান এত দিন পরে শিখিতেছেন। সেটি “মধুরেণ সমাপয়েৎ”। হিন্দুদের এই আদেশ বিজ্ঞানানুমোদিত । আহারের প্রথমে তিক্ত রস ও শেষে মিষ্টিরসের ব্যবস্থা সম্পূর্ণই বিজ্ঞানসন্মত। আহারের পূর্বে সুপ ( soup ) বা সুক্তভোজনে পরিপাকক্রিয়া আরও বেশী হয়। শূন্যোদরে চিনি খাইলে পাকস্থলীর ভীষণ উত্তেজনা হয় ; এই জন্য হিন্দুরা চিরকালই ভোজনের শেষে মিষ্টায়ভোজন করেন। কিন্তু বর্ত্তমান সমাজ পুনরায় “উল্টা বুঝিয়াছে।” ! আমাদের দেশে বহুক্ষণ উপবাসী থাকার পরে এক গ্লাস সরবৎ খাওয়ার ব্যবস্থা কে করিল ? আমার বিশ্বাসইহা আর্য প্রথা নহে, ইহা মোগলাই প্রথা। শূন্যোদরে এক গ্লাস সববৎ খাইলেই তৎক্ষণাৎ ক্ষুধা নষ্ট হয়, তৎপরবর্তী আহার সহজে পরিপাক হয় না, পেট ভার হইয়া থাকে । KBDD D DDD BDDBS BBDD SBBB করিলাম। আশা করি, এই প্রবন্ধে তিনটি দৃষ্টান্তম্বারা এই তিনটি সত্য প্রমাণ করিতে পারিয়াছি :- (১) হিন্দুদিগের মধ্যে প্রচলিত প্রকৃত শাস্ত্রীয় আচারব্যবহারগুলি সর্বাংশেই স্বাস্থা-বিজ্ঞানসন্মত । (২) বর্ত্তমান সময়ে অনেক স্থলে অস্বাস্থ্যকর ব্যবস্থা প্রবেশ করিয়া শাস্ট্রিীয় আচারকে লোপ করিয়া লোকাচারকে প্রতিষ্ঠিত করিয়াছে । (৩) শিক্ষিত সমাজের কর্ত্তব্য-সেই সকল দুষ্ট লোকछब्रिeजिम कब नडे कब्र ।
