७र्थब थ७-जखंभ ज९था। 1 আর যদি সমবায়াসমিতি বা ঐ জাতীয় কোন ব্যবস্থায় শিল্পী দিগকে উপকরণ কিনিবার ও পণ্যবিক্রয় করিয়া অর্থ হস্তগত হওয়া পর্য্যন্ত সংসার চালাইবার আবশ্যক অর্থ দেওয়া যায়, তবে শিল্পীরা অনন্যাকর্ম্ম হইয়া আদিষ্ট পণা প্রস্তুত করিতে পারে ; পণ্যের অল্পতা নিবারিত হয় । কিন্তু এ সব ব্যবস্থা শৃঙ্খলসহকারে ও পদ্ধতিবদ্ধভাবে কাজ না করিলে হয় না । সে কাজের ভার এ দেশের শিক্ষিত ব্যক্তিদিগকে লাইতে হইবে । শিল্পের প্রতিষ্ঠা ব্যতীত দেশের লোকের দারিদ্র্য দূর করা যাইবে না এবং দারিদ্র্যদোষ সকল গুণ বিনষ্ট করে, ইহা বুঝিয়া র্তাহাদিগকে স্বতঃপ্রবৃত্ত হইয়া এ কাষের ভার লইতে হইবে । তঁহারাই কলিকাতায় বা অন্যান্য বাণিজ্যকেন্দ্রে প্রতিষ্ঠিত মূল সমিতিগুলির সহিত শিল্পীর সংযোগসেতু হইবেন । লেডী কার্ম্মিাইকেলের যত্নে প্রতিষ্ঠিত সমিতির শাখা জিলায় জিলায় প্রতিষ্ঠিত হইতেছে। এখন যদি গ্রামে গ্রামে শিক্ষিত ব্যক্তিরা জিলায় জিলায় এই অনুষ্ঠানে সহায়তা হিন্দুয়ানী ও পাশ্চাত্য বিজ্ঞান। Š)ለቅላ করেন, তবেই নানা জিলার সমিতিগুলি শাখা নদীর মত মূল সমিতিতে মিলিত হইয়া তাহার উন্নতিবিধান করিতে পরিবে, নাহিলে মূলসমিতি ও ক্রমে ক্রমে বিনষ্ট হইয়া যাইবে । এতদিন সরকার এ দেশে উটজ শিল্পসম্বন্ধে তথ্য সংগ্রহ করিয়াছেন-কিন্তু বোধ হয়, কলকারখানার সঙ্গে প্রতিযোগিতার উটজ শিল্প রক্ষা করা অসম্ভব বিবেচনা করিয়াই সে সকলের কোনরূপ সাহায্য করেন নাই । বিশেষ অ্যাংলো ইণ্ডিয়ান লেখকগণ বরাবরই বলিয়া আসিয়াছেন, উটজ শিল্পের উন্নতিসাধনজন্য অর্থ ব্যয় কেবল অর্থের অপবায় । যাহা হউক, এতদিনে সরকার প্রত্যক্ষভাবে না হউক, পরোক্ষভাবে-সে। ধারণা ত্যাগ করিয়া এ দেশের উটজ শিল্পের উন্নতিসাধন প্রয়াসী হইয়াছেন । আজ বাঙ্গালীর পক্ষে বাঙ্গালার অবজ্ঞাত শিল্পের উন্নতি সাধিত করিয়া শিল্পীকে দারিদ্র্যাদাবানলদাহ হইতে রক্ষা করিবার সুযোগ সমুপস্থিত। আমরা আশা করি, বাঙ্গালার সার্ব্বত্র শিক্ষিত বাঙ্গালীরা এই সুযোগ হেলায় না। হারাইয়া যথাসাধ্য কায করিবেন । হিন্দুয়ানী ও পাশ্চাত্য বিজ্ঞান। (২) [ ডাক্তার শ্রী রমেশচন্দ্র রায়, এল. এম. এস. । ] হিন্দুদিগের অশৌচব্যবস্থা বর্ণনাকালে দেখাইয়াছি যে, উহার মূলে স্বাস্থ্যানুযায়ী সকল ব্যবস্থাই আছে । আজ আরও দু' চারিটি কথা দ্বারা ঐ কথাটিই অধিকতর পরিস্কটু করিবার চেষ্টা করিব। অনেকেরই ধারণা আছে যে, বর্ত্তমান যাগের পাশ্চাত্য সকল প্রথাই বিজ্ঞানসম্মত, আর পুরাতন হিন্দু প্রথাগুলি কুসংস্কারের একটি মূর্ত্তি মাত্র। প্রথমে শয্যাতাগের কথা ধরা যাউক । ব্রাহ্মমুহূর্ত্তে শষ্যাত্যাগ করাই হিন্দুদিগের মধ্যে প্রচলিত। ঐ সময়ে প্রকৃতির নৈসৰ্গিক মধুর মূর্ত্তি দর্শন করিলে কাহার হৃদয় আনন্দে মগ্ন হয় না ? ঐ সময়ে উঠিয়া উদ্যানভ্রমণ, পুষ্পচয়ন ও স্নানাদি করা যে পরম স্বাস্থ্যপ্রদ বিধি, তদ্বিষয়ে অণুমাত্র সন্দেহের কারণ নাই । রাত্রিজাগরণ করিয়া বেশী বেলা BBD DB DL KBBHD DBBDDDBBDBD DDD DDS BD DDBBDDB DD BDBDBDB BBS0YSDBBD BBDD DDD স্বাস্থ্যকর নহে । শয্যাতাগের পরে স্নান করা ও পূজা-বন্দনাদি করা হিন্দুর কর্ত্তব্য। শরীরের আলস্যতাগের ও তাহাকে কর্ম্মঠ করিবার পক্ষে প্রাতঃস্নানের মত অনুকুল বিধি খুব কমই আছে । র্যাঙ্গারা জামাজোড়া অ্যাটিয়া সকালে বেড়ান ও দুপুরে স্নান করেন, শীতকালে শীত তাহাদিগকেই আৰুড়াইয়া ধরিয়া থাকে এবং তঁাহারাই সহজে সর্দি-কাসির দ্বারা BD DD DBDSS SDD BBBBBD uBBDDD BBB SDD করিলে শরীর ও মন বড়ই সুস্থ থাকে। স্নানের সময়ে আমরা তৈল ব্যবহার করি , বলিয়া য়ুরোপীয়েরা আমাদিগকে greasy বলিয়া উপহাস করিয়া থাকেন। কিন্তু যাহাদিগের চিকিৎসাশাস্ত্রে কিছু দৃষ্টি আছে, র্তাহারাই জানেন যে, তৈলাভাঙ্গাকালীন রীতিমত ব্যায়াম SS LLggg S BDBBD DD KD DDYJD D DBBDBDB পেশীই সঞ্চালিত বা দলিত বা উত্তেজিত হয় এবং রক্তসঞ্চলনও বুদ্ধি পায়, ঘর্ম্ম নিৰ্গত হয়। এইরূপে শরীরের ক্লেদ বিদূরিত হয়। দ্বিতীয়তঃ, র্যাহারা রীতিমত তৈল ব্যবछांद्र कलन, ऊँांशयल ब्र क् अड्डायु भग्ध थirक-वांभांछि, চুলকাণি, ফোড়া, ক্ষত র্তাহাদিগের প্রায় হয় না ; পাশ্চাতাদিগের অনুকরণে তৈলত্যাগ করির রীতিমত সাৰান ব্যবহার করিলে চর্ম্ম উগ্র হয় এবং নানারূপ রোগের আকর হইয়া উঠে । তৈলব্যবহারের ফলে শীতকালে
