পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৫৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

th aयंबंभ थ७-अछेब न३था । ] সনাতন হিন্দুধর্ম্ম । Bo পাতকগ্রস্ত হইতে হইত। এমন কি, ব্রাহ্মণে যদি গুণগত ব্রাহ্মণ্য না থাকিত, তাহা হইলে তঁহাকে ভিক্ষা দিলে ভিক্ষাদাতাকে রাজদণ্ডে দণ্ডিত হইতে হইত। অত্রি বলিয়াছেন,- অব্রতাশ্চানধীয়ানা যাত্র ভৈক্ষ্যচর দ্বিজাঃ । তং গ্রামং দণ্ডয়েদ্রাজা চৌরভক্তপ্রদং বধৈঃ ॥ “যে গ্রামে ব্রত্যহীন, অধ্যয়নশূন্য ব্রাহ্মণ ভিক্ষাদ্বারা জীবনধারণ করিতে পায়, সেই গ্রামের লোক চোরের ভাত যোগায়, রাজা সেই গ্রামশুদ্ধ লোকের প্রাণদণ্ড করিবেন।” ব্রাহ্মণকে সংযত হইয়া পুণ্যকার্য্য করিতে হইবে, শাস্ত্রাদি অধ্যয়ন করিতে হইবে, তবে সে ভিক্ষালাভ করিবার যোগ্যতা লাভ করিবে। অন্য স্মৃতিতে আছে যে, কুকর্ম্মশীল ব্রাহ্মণ যদি মৃত্যুমুখেও পতিত হয়, তাহা হইলেও কেহ তাহার মুখে জল পর্য্যন্ত দিবে না । এই সকল দেখিয়া বুঝা যায়, প্রাচীনকালে ব্রাহ্মণের পবিত্রতারক্ষার জন্য ঋষিরা। কতই কঠোর ব্যবস্থা করিয়াছিলেন । বৰ্জননীতিই তখন বলবৎ ছিল । ব্রাহ্মণ্যলক্ষণসম্বন্ধে মহাভারতের অন্যত্র লিখিত হইয়াছে, তপঃ শ্রুতঞ্চ যোনিশ্চাপ্যে। তদব্রাহ্মণ্যকারণম। তপস্তা, বেদধ্যয়ন এবং ব্রাহ্মণবংশে জন্ম, ইহাই ব্রাহ্মাণ্যের কারণ ; সুতরাং কেবল ব্রাহ্মণবংশে জন্মিলেই লোক ব্রাহ্মণ হয় না। ব্রাহ্মণ্য প্রধানতঃই গুণগত । যুধিষ্ঠির-নহুষ-সংবাদে যুধিষ্ঠির মনুর দোহাই দিয়াছিলেন। সেই মনু ও বলিয়াছেন,-- অনার্য্যতা নিষ্ঠুরতা ক্রুরতা নিক্রিয়াত্মতা। পুরুষং ব্যজয়ন্তীহ লোকে কলুষযোনিজম৷৷ অনার্য্যভাব, নিষ্ঠুরতা, ক্রুদ্রতা ও নিক্রিয়াত্মতা, এইগুলি মানুষের জন্মগতদোষের সুচনা করে। অবশ্য শিক্ষার দোষেও লোকের এইরূপ চরিত্রদোষ ঘটে, ইহাও শাস্ত্রকারগণ বলিয়া গিয়াছেন। কুসংসর্গের ফলে দোষ-গুণ সমস্তই সংক্রমিত হইয়া থাকে। সেই জন্য ব্রাহ্মণগণ শূদ্রের • সহিত ঘনিষ্ঠভাবে মিশিতে পারিতেন না । বাস্তবিক ব্রাহ্মণ শূদ্রকে ঘূণা করিতেন না, তবে তখন শূদ্রগণ সাধারণতঃ কুকর্ম্মী ছিলেন বলিয়া ব্রাহ্মণগণ আত্মরক্ষার জন্য তাহদের नश्डि भिभिgडन नi । যে সকল ব্রাহ্মণ ব্রাহ্মণোচিত গুণ প্রকটিত না করিয়া নিকৃষ্টতর গুণ প্রকটিত করিত এবং ক্রমশঃই যাহাঁদের বংশ গুণের হিসাৰে নিকৃষ্ট হইয়া পড়িত, তাহারাই ক্রমে Vaggat TarafaNTS KRIG I * TSR 2N ONI ; * 粟もマ何和ic更F,ー ন বিশেষোহিন্তি বর্ণনাং সর্ব্বং ব্রাহ্মমিদং জগৎ । ব্রাহ্মণ পুর্ব্বসৃষ্টং হি কর্ম্মাভিৰ্বর্ণতাং গতম। विछिन्न दीब्र बरथा विष्क्ष किङ्कुछ्रे नाशे, काव्र' नबड জগতই ব্রহ্মময় ৷ প্রথমে কেবল ব্রাহ্মণই ছিল, পরে কর্ম্ম prur bArAgassNa ܒܫ অনুসারে, তাহাদেরই বংশধরগণ বিভিন্ন বর্ণে বিভক্ত হইয়া পড়িয়াছে। একই ব্রাহ্মণ কোন কোন গুণে কোন কোন জাতিতে পরিণত হইয়াছে, ভৃগু তাহাও সুন্দরভাবে বলিয়াছেন । আমরা ভৃগুর কথাগুলিনিয়ে উদ্ধত করিয়া দিলাম,- কামভোগপ্রিয়ান্তীক্ষা ক্রোধনাঃ প্রিয়সাহসাঃ । DBDDBDBDSBBDDYDLD YBLOODOB DBBL গোভ্যঃ বৃত্তিং সমাস্তায় পীতাঃ কৃষুপজীবিনঃ । স্বধর্ম্মান্নানুতিষ্ঠন্তি তে দ্বিজ বৈশ্যতাং গতাঃ। হিংসা নৃতপ্রিয় লুন্ধাঃ সর্ব্বকর্ম্মোপজীবিনঃ । কৃষ্ণাঃ শৌচ পরিভ্রষ্টাস্তে দ্বিজাঃ শূদ্রতাং গতাঃ ॥ ইতোতৈ কর্ম্মভির্যন্ত দ্বিজা বর্ণান্তরং গতাঃ। ধর্ম্মে যজ্ঞক্রিয়াং তেষাং নিত্যং ন প্রতিষিধ্যতে ॥ ইতোতৈ চতুরো বর্ণা যেষাং ব্রাহ্মী সরস্বতী। বিহিত ব্রহ্মণ পূর্ব্বং লোভাত্বজ্ঞানতাং গতাঃ। যে সমস্ত ব্রাহ্মণ কামভোগে আসক্ত, উগ্রস্বভাব, ক্রোধী, সাহসিক, স্বধর্ম্মত্যাগী ( ব্রাহ্মণ্যধর্ম্মত্যাগী) ও লোহিতাঙ্গ অর্থাৎ রজোগুণময়, তাহারাই ক্ষত্রিয় হইয়া পড়িল । আবার যাহারা গো-সমূহ হইতে জীবিকা অর্জন ও কৃষি BDBBD DBDBBBS DD KBD DBDDD DBD D gE যাহারা পীতবর্ণ অর্থাৎ রজস্তমোগুণান্বিত হইল, তাহারাই বৈশ্য হইল। ইহার পর যে সমস্ত দ্বিজ হিংসারত ও মিথ্যাপ্রিয়, লোভী, সব কাজেই আত্মনিয়োগ করিল অর্থাৎ যাহাঁদের অকরণীয় আর কিছুই রহিল না, তাহারা কৃষ্ণবর্ণ অর্থাৎ তমোময় শূদ্রবর্ণ হইল। এইরূপে কর্ম্মদ্বারাই ব্রাহ্মণরা ভিন্ন ভিন্ন বর্ণে বিভক্ত হইয়াছে। তঁহাদের যজ্ঞক্রিয়াদি ধর্ম্ম করিতে কোন নিষেধ নাই । দ্বিজাতিগণ চারিবর্ণে বিভক্ত হইলেও সকলেরই পুর্বে বেদে অধিকার ছিল, কেবল যাহারা লোভহেতু অত্যন্ত অজ্ঞান হইরা পড়িল, তাহদেরই বেদে অধিকার নষ্ট হইল । পাঠক দেখুন, একমাত্র ব্রাহ্মণজাতি হইতেই চারিবর্ণের আবির্ভাব হইয়াছে, ইহাই প্রাচীন মত। শূদ্র অনার্য্যজাতি, ইহা আর্যমত নহে। ] উদ্ধৃত অংশ হইতে প্রতীয়মান হইতেছে যে, প্রাচীনকালে ব্রাহ্মণ জাতিকে সত্ত্বগুণ প্রধান রাখিবার জন্য বিশেষ চেষ্টা ছিল । যে সকল ব্রাহ্মণ ব্রাহ্মণ্য হরাইতেন, তঁাহারা DYKD DD DBBBL DBDD BBDD S S DLEBB হইতেই সকল বর্ণাশ্রমীজাতির উৎপত্তি হইয়াছে। সেই ZYS S DBDBBD SDBBKuS S D L SLKLDBBDS DB D उांशांद्र श्रीब्र दर्डानन्ौङिद्र कदृष्ण पे बांक्रं श्रेण्ड नांनांखांछिब्र উদ্ভব হইয়াছে। ব্রাহ্মণদিগের কতকগুলি অধিকার দেখিয়া য়ুরোপীয়গণ মনে করিয়া থাকেন যে, ব্রাহ্মণরা জাতিহিসাবে সেই অধিকারগুলি আগুলিয়া বসিয়া আছেন। কিন্তু ৰাস্তবিক তাহা নহে। অনেক লাভজনক কাজ. ব্রাহ্মণের পক্ষে করা অত্যন্ত নিষিদ্ধ। কতকগুলি কাজ করিলে