পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৫৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ལམ་ལ་ཞུ---མ་རྩེས་ཀn ། ] e aa.

এইরূপ বৃত্তান্ত যথেষ্টই আছে। “ প্রেততত্ত্বানুসন্ধানসমিতির বিবরণী:পুস্তকের দশম খণ্ডে এইরূপ বিস্তর ঘটনা - লিপিবন্ধ আছে, পাঠক, তাহা পড়িয়া দেখিবেন । আমাদের মধ্যে অনেকের এইরূপ অভিজ্ঞতা আছে বলিয়া মনে হয়। একবার এক ভদ্রলোকের বৈঠকখানায় দশ বার জন শিক্ষিত ব্যক্তি বসিয়া প্রেততত্ত্বসম্বন্ধে কথাবার্ত্ত কহিতে{ ছিলেন। তন্মধ্যে পরলোকে অবিশ্বাসী পাঁচ জন, প্রেতযোনিতে অবিশ্বাসী আট জন (তিন জন পরলোক মানিতেন, ভূত, প্রেত, মানিতেন না) অবশিষ্ট তিন চারি জন প্রেততত্ত্বে অল্পাধিক বিশ্বাসী। তন্মধ্যে বর্ত্তমান সন্দর্ভলেখক অন্যতম । ; বহুক্ষণ তর্ক-বিতর্কের পর, কথাটা যখন শেষ হইয়া গিয়ছিল, তখন অবিশ্বাসীদলের মধ্যে যিনি বিশেষ তার্কিক ও ‘তীক্ষুবুদ্ধি, তিনি বলিয়াছিলেন, আত্মীয় বন্ধুর বা বিশেষ প্রিয়পাত্রের মৃত্যু হইলে অনেক সময় দূরস্থ লোক তাহার ছায়ামূর্ত্তি দেখিয়াছে বলিয়া মনে করে, কিন্তু বাস্তবিক তাহারা যাহা দেখে, তাহা একটা ভ্রান্তিমাত্র । তাহাকে তৎক্ষণাৎ প্রশ্ন করা হইল, “আপনার কখনও এরূপ ভ্রান্তি ঘটয়াছে কি না ?” তিনি নিজে ঐ রূপ ব্যাপারের প্রত্যক্ষদশী, ইহা অতি কষ্টে স্বীকার করিলেন বটে, কিন্তু বৃত্তান্তটি কিছুই প্রকাশ করিলেন না। কেবল এইমাত্র বলিলেন, তিনি নিজে যাহা বুঝেন না, সে সম্বন্ধে কোন কথাই তিনি বিলিতে ইচ্ছা করেন না । ভৌতিক ব্যাপার যখন তঁহার * বিচার-বুদ্ধির আমলে আইসে না, তখন তিনি একটা Solitary instance ( 45 Tf5 gètig ) Çrfi SiffCTS "It'g- স্থাপন করিতে চাহেন না । দুর্ভাগ্যক্রমে কেহই এই সকল ব্যাপার বার বার দেখে না । সকলের ভাগ্যে এইরূপ দশনলাভ ঘটে না । যদি সকলে ঐ রূপ ব্যাপার দেখিতে পাইত, “তাহা হইলে ইহলোকে ও পরলোকের মধ্যে কিছুমাত্র ব্যবধান থাকিত না । সংসারের গতি ভিন্নমুখী হইত। কিন্তু S Si TKB S BDD S SYD BB BDuD DBBDY BODLSS S BDDDS

কোন তথ্য সত্য জানিয়াও তাহা অস্বীকার করেন, তাহারাই ':'প্রকৃত কুসংস্কারাচ্ছন্ন।

- কেহ কেহ মনে করেন, ভৌতিক ব্যাপার বিজ্ঞান। ‘বিরোধী। এই বিশ্বাস ভ্রান্ত । ইহা বিজ্ঞানবিরোধী নহে, 'বিজ্ঞানসন্মতও নহে। ইহা বিজ্ঞানের অধিকারবহিভূত । কোন কোন পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিক ইহা বিজ্ঞানের এলাকার SBD DBBDDB BBBDBDDYSBDB BDDt DDDS BD

কখনই-জড়বিজ্ঞানের মত বিজ্ঞানের আমলে আসিতে পারে • না । কারণ তথ্যের পর্য্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণই বিজ্ঞানের '. '<foss i civice Scer: **ÍcFFe (observation) 9 h9 (experiment) a 5te, (retta fast %, তাহার সৌধ রচিবার বনিয়াদ, পাইবে কোথায় ? এই ܝܡܡܒܝܥܢܡܖܝܣܡܦܦܐ r 叶at可忆夺了夺叫1 reer

২অশরীরী ভূত ত কখনই পঞ্চভূতের মত পরীক্ষা-মন্দিরের .

(laboratory) f959 erkt refakkt Rt ܬܠ8. = . , যে ব্যাপার এখন মানুষের যুক্তির ভিতর আইসে না, DD S DBLD DDB DDDB DBBB YD D S S K CYY মানুষের বিশ্বাসপ্রবণতা অধিক ছিল। তখন মানুষ অনৈসৰ্গিক ও উদ্ভট ব্যাপারেও বিশ্বাস করিত। পূর্ব্বে যদি কেহ বলিত, “অমুক স্থানে চন্দনবৃষ্টি হইয়া গিয়াছে’, তাহা হইলে সে কালের অনেক লোক এবং এখনকার অনেক অশিক্ষিত অধিকবিশ্বাসী লোক সে কথা বিশ্বাস করিত ও করে। এখনকার শিক্ষিত বুদ্ধিমান লোক তাহা একেবারেই বিশ্বাস করে না । কারণ স্বর্গের দেবতারা সর্ব্বকর্ম্ম পরিত্যাগ করিয়া কেবল শ্বেতচন্দন ঘসিয়া একটা বিস্তীর্ণ জনপদময় কেবল ছড়া দিবে, ইহা বিশ্বাস করিবার মত বুদ্ধি এখনকার লোকের আর নাই। যে কয়েক জন আছেন, তঁহাদের সংখ্যাও হ্রাস পাইতেছে । কাজেই কথাটা শুনিলে লোক হাসে। কিন্তু কয়েক বৎসর পূর্বে বঙ্গের এক বিস্তীর্ণ জনপদে চন্দনবৃষ্টি হইয়াছিল বলিয়া প্রকাশ পায়। যে স্থানে এই ব্যাপার সংঘটিত হয়, সে স্থানের লোক বিস্ময়ে বিভোর হইয়া পড়ে । যে স্থানে এই ব্যাপার সংঘঠিত হয়, সেই স্থানের বাহিরে এই ব্যাপার অতিরঞ্জিত ও পল্লবিত হইয়া নানা গুজবে পরিণত হইয়াছিল । কোন কোন স্থানের লোক শুনিয়াছিল যে, যে সময় এই চন্দন বৃষ্টি হইয়াছিল, সেই সময় চন্দনের গন্ধে দশদিক পূর্ণ হইয়াছিল। ইত্যাদি । যে স্থানে এই চন্দনবৃষ্টি হইয়াছিল, বর্ত্তমান সন্দর্ভলেখক সেই স্থানে ছিলেন। ভেরাণ্ড গাছে, আশ্যাওড়া গাছে বড় বড় ফোটা আমি স্বয়ং দেখিয়াছি। উহা তখন শুকাইয়া গিয়াছিল। উহা দেখিতে শুষ্ক শ্বেতচন্দন ফোটার মত । আমি হাতে করিয়া দেখিয়াছি, উহাতে কোন গন্ধই নাই। শুষ্ক ফোটা হাতে ঘসিলে অতি সূক্ষ্ম ধূলার মত বলিয়াই মনে হইল। কয়েকদিন পরে সংবাদপত্রে ঐ ব্যাপার লইয়া বৈজ্ঞানিকরা বড় বড় প্রবন্ধ লিখিলেন। র্তাহারা বুঝাইলেন, ব্যাপার একেবারেই অনৈসৰ্গিক নহে! বায়ুবেগে ধূলিরাশি আকাশে উৎক্ষিপ্ত হইলে উহার অতি সূক্ষ্ম সুন্ম অংশ অতি উৰ্দ্ধে উঠে এবং বহু দূর চলিয়া যায়। তাহার পর আকাশে হঠাৎ মেঘ যখন বিন্দু বিন্দু জলে পরিণত হয়, তখন সেই সুন্ম ধূলিকণা বারিবিন্দুর সহিত মিশিয়া ফোটার আকারে ধরাপুষ্ঠে পতিত হয়। এই ধূলিকণা সময় সময় বায়ুবেগে বহু দূর হইতে চালিত হইয়া আসে। সেই জন্য স্থানবিশেষের মাটির রঙ্গের সহিত উহার রঙ্গের বিভিন্নতা লক্ষিত হয় । সংবাদপত্রে যখন এই হেতুবাদ প্রকাশিত হইল, তখন সকলেই উহা বিশ্বাস করিলেন। . যাহারা না, দেখিয়া সমস্ত ব্যাপারটি গাঁজাখুরি বলিয়া উড়াইয়া দিয়াছিলেন, তাহারাও শেষে ব্যাপারটা না , দেখিয়াই সত্য বলিয়া স্বীকার করিতে লাগিলেন। অনেক ক্ষেত্রে ব্যাপার এইরূপই হইয়া থাকে। কোন ব্যাপার যদি বুদ্ধির বাহিরো-থাকে এবং সেই ব্যাপার