8ԵՀ -am-dh- & প্রবৃত্ত হইলে আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই যে, আমাদের সমস্ত কর্ম্ম ও কর্ম্ম-বিমুখতার সমস্ত পরিশ্রম ও বিশ্রামের সমস্ত চেষ্টা ও নিশ্চেষ্টতার মূলে বিদ্যমান আছে, আমাদের হৃদয়ের স্বাভাবিক গতি-আনন্দলাভের বলবতী ইচ্ছা । এই আনন্দলাভের জন্যই আমাদের সারাজীবনব্যাপী উদ্যম ও পরিশ্রম বা তদ্বিমুখতা, এই আনন্দ পাইলেই আমরা সুখী হই, না, পাইলেই আমরা হতাশের দীর্ঘশ্বাস ফেলিয়া থাকি, জীবনে মৃত্যুর কামনা করি। আনন্দলাভের জন্য আমাদের এই চিরব্যাকুলতার অন্তরালে সেই পরম আনন্দময়েরই লীলা বিদ্যমান আছে । মহাজ্ঞানী ও পরম-প্রেমিক তৈত্তিরীয় উপনিষৎকার এই নিগুঢ় তত্ত্ব উপলব্ধি করিয়াছিলেন, সেই জন্যই তাহার অন্তরের নিভৃততম ও গভীরতম উৎস চাইতে এক শুভক্ষণে এই অমৃতময়ী মহতী বাণী নিঃসৃত হইয়াছিল :-“আনন্দাদ্ধ্যোব খন্বিমানি ভূতানি জায়ন্তে আনন্দেন জাতানি জীবন্তি, আনন্দং প্রযন্ত্যভিসংবিশস্তীতি-তৈত্তিরীয় উপনিষদ, ভৃগুবল্লী, ৬ষ্ঠ অনুবাক । আনন্দেই আমাদের উৎপত্তি, আনন্দেই আমাদের সংস্থিতি ও পরিপুষ্টি এবং আনন্দেই আমাদের সমাপ্তি । ধনীর সন্তান ধনের অধিকারী হইয়াই জন্মগ্রহণ করে, আনন্দময়ের সন্তান আমরা আনন্দের অধিকারী হইয়াই জন্মগ্রহণ করিয়াছি, সুতরাং এই আনন্দলাভ করিবার আকাঙ্খাই আমাদের স্বভাবজাত প্রবৃত্তি । ধনীর সন্তান জন্মমূহুর্ত্ত হইতেই পিতৃধনের অধিকারী হইলেও অনেক সময়ে পৈত্রিক সম্পত্তিলাভ করিবার পথে বাধাবিঘ্ন পাইয়া থাকে এবং কখনও বা পিতৃধন ভোগ করা তাহার জীবনে ঘটিয়াই উঠে না, সেইরূপ আমাদের পৈত্রিক সম্পত্তি আনন্দলাভের পথেও বিস্তর বাধাবিঘ্ন আছে । এই সমস্ত বাধাবিঘ্ন একমাত্র মায়া হইতেই উৎপন্ন হইয়াছে। এই মায়া এতই প্রবলা, আমরা ইহার প্রভাবে এমনই অভিভূত হইয়া আছি যে, আমরা যে পরম আনন্দলাভের অধিকারী হইয়াও সেই পরম নিত্য পদার্থ হইতে যে বঞ্চিত अछि, डांश अप्नक नभत्नशे विश्ड ड्श्ब्रा शाश्। किङ्क সৌভাগ্যের বিষয় এই যে, এই মায়া প্রসুত বিস্মৃতির মেঘ আমাদের চিত্তাকাশ চিরদিনই সমাচ্ছন্ন করিয়া রাখে না, মাঝে মাঝে জীবনের এক এক শুভমুহুর্তে সেই মায়াধাশের ফুৎকার প্রভঞ্জনে মায়া-মেঘ অপসারিত হইয়া যায় এবং সেইক্ষণে মায়াপ্রভাব বিমুক্ত হইয়া চিৎসবিতার কিরণেীড্রাসিত সুনির্ম্মল হৃদয় লইয়া জীব তাহার চিরকালের ন্যান্য অধিকার আনন্দলাভ করিয়া কৃতকৃতার্থ হয়। যতক্ষণ আমরা মায়ামোহিত হইয়া থাকি, ততক্ষণই আমাদের দুঃখ, ততক্ষণই আমাদের নিরানন্দ । এই মায়ার হাত হইতে মুক্তি পাইলেই আমাদের দুঃখের ও নিরানন্দের নাশ হয়। কিন্তু দুঃখের নিবৃত্তি হইলেই বে। সেই ভূমানন্দ লাভ হইবে, এমত নহে ; তবে তাহাতে ভূমানন্দলাভের পথ কণ্টকমুক্ত re অনাথবন্ধু । [ প্রথম বর্ষ, ফান্তন, ১৩২৩ ৷৷
- ser- re- -r -ாறா
श्वा अप्नका श्भ श्व या। छ:थनांभ ७ याननगांड দুইটি ঠিক একই বস্তু নহে, তবে আনন্দলাভ হইলে দুঃখ থাকে না, এ কথা স্বতঃসিদ্ধ। এই আনন্দলাভ করাই মানবজীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য। অতএব মানবহৃদয়ের বৃত্তিসমূহকে এই উদ্দেশ্যমুখেই পরিচালিত করিতে হইবে এবং এই মহাদুদেশ্য লক্ষ্য করিয়াই মানবের যাবতীয় কার্য্যের অনুষ্ঠান করিতে হইবে। যে কার্য্য এই আনন্দলাভের DBDBBSDDD LKSDBDDD BB SgDD DDD SDBDBDDB বিপরীত, তাহা সর্ব্বদাই সর্ব্বতোভাবে পরিবর্জনীয় । মানবের ক্ষুদ্র বৃহৎ সকল কার্য্যের ইহাই একমাত্র পরিমাপLBBBBB BBBBDDDD SDDDS DDDBDBBL0 DBDDS এই নিয়মের ব্যতিক্রম হইতে পারে না । জীবের অন্তনিহিত এই আনন্দলাভেচ্ছার মূল কারণ সেই সকল-আনন্দের আকার পরমানন্দময় ভগবান ; তঁহারই অখণ্ড, পূর্ণ, বিরাট আনন্দের কণামাত্র পাইয়া এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড আনন্দে পরিপূর্ণ হইয়া আছে। এই নিখিল বিশ্বে দৃশ্য বা অদৃশ্য যাহা কিছু আছে, সমস্তই সেই পূর্ণানন্দেই মগ্ন হইয়া আছে, সৃষ্ট পদার্থের প্রত্যেক অণু-পরমাণুই সেই আনন্দকণায় অনুপ্রাণিত হইয়া আনন্দসাগরের তরঙ্গের তালে তালে নৃত্য করিতেছে। এই বিশ্বব্যাপী আনন্দরাশির অভ্যন্তরেই আমরা বাস করিতেছি এবং জন্মাবধি জীবনের প্রতি মূহুর্ত্তেই শ্বাস-প্রশ্বাসের সহিত এই আনন্দসুধা সেবন করিয়া জীবিত আছি। এই আনন্দের ভিতর দিয়াই সকল আনন্দের মূল উৎস সেই ভগবানকে পাইতে হইবে, এই আনন্দ-নদী বাহিয়া গেলেই আমরা সেই আনন্দসাগরে গিয়া পৌছিব, ইহা ছাড়া অন্য পথ নাই, অন্য উপায় नांशे । दिब्रुि. ५शे डूबनऊद्र यांननाटक यांनना दक्श्ब्रिा नl বুঝিতে পারিলে, এই সুপরিব্যাপ্ত খণ্ড খণ্ড চুর্ণ আনন্দের স্বরূপজ্ঞান না হইলে, সেই অখণ্ড পূর্ণানন্দের সন্ধান পাইব কিরূপে ? অতএব সর্ব্বাগ্রে সেইমত চিন্তা করিতে হইবে, সেইমত কার্য্য করিতে হইবে, যাহাতে আমরা এই নিখিল বিশ্বপ্রকৃতির অন্তরের ও বাহিরের আনন্দ রাশির সত্ত্ব অনুভব ও উপভোগ করিতে পারি এবং ক্রমশঃ মানবের চরম গন্তব্যস্থান সেই পরম আনন্দময়ের শ্রীচরণতলে উপনীত হইয়া মানবজন্ম সার্থক করিতে পারি। বহিঃপ্রকৃতি, মানবপ্রকৃতি, গতি, সমাজ, শিক্ষা, শিল্প, বাণিজ্য, ধর্ম্মানুষ্ঠান প্রভৃতি যাবতীয় বস্তুর মধ্যেই আনন্দের সন্ধান লাইতে হইবে, আনন্দের আস্বাদন লাইতে হইবে, এবং সেই আনন্দময়ের ংবাদ লাইতে হইবে। এই পরম উদ্দেশ্য সাধনকল্পে সমস্ত কার্য্যেই মানবের চিন্তাভ্রোত প্রণালীবদ্ধ করিয়া ছুটাইতে হইবে। নতুবা বিপথগামী হইয়া, কলুষ-পঙ্কিল হইয়া, সেই স্রোত ব্যর্থ হইবে । যে চিন্তার ধারা পতিতপাবনী পবিত্রী জাহ্নবীর ন্যায় সুখদা ও মোক্ষদা হইত, তাহা কন্মনাশায় পরিণত হইয়া সর্ব্বনাশ করিবে। অতএব সাহিত্যের মধ্য
