পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সনাতন ধর্ম্ম । সনাতনধর্ম্মের মূল কি, গতবারে আমরা তাহার কিঞ্চিৎ আলোচনা করিয়াছি। আমরা দেখাইয়াছি যে, অদ্রোহ, DBBBDSSYS uDDLYSS DDDSDBuBS BYS DDS BS ও দম, এই দশটিই সনাতন ধর্ম্মের মূল। তন্মধ্যে সমাজরক্ষার্থ-সমাজের উন্নতিসাধনার্থ প্রথম পাঁচটি ধর্ম্ম প্রতিপালন DBB D uu BD DS S sgS SKK BB K D B DD থাকিলে সমাজই চলে না। সকল দেশের ও সকল জাতির মধ্যেই সাধু ও সজ্জনগণে এই পাঁচটি গুণ আল্লাধিক পরিামাণে লক্ষিত হইয়া থাকে । তপঃ, ব্রহ্মচৰ্গা, সীতা, ধুতি ও দম, এই পাঁচটি ধর্ম্ম সমাজের পক্ষে ও যেমন আবশ্যক, আধ্যাত্মিক উন্নতিসাধনের পক্ষেও তেমনই আবশ্যক । সমাজ একটু উন্নত না হইলে সামাজিকদিগের চরিত্রে এই সকল গুণ আত্মপ্রকাশ করে না । সামাজিকদিগের মধ্যে যখন আত্মবোধ হয়, আধ্যাত্মিকতার দিকে একটু দৃষ্টি পড়ে, তখনই একে একে এই সকল গুণসম্পন্ন ব্যক্তিরা সমাজে আবির্ভূত হইয়া সমাজকে অধিকতর উন্নতির দিকে অগ্রসর করিয়া দেন । পূর্বেই বলা হইয়াছে যে, মানুষে পশুত্ব ও দেবত্ব এই দুইই আছে। মানুষের দেহসম্বন্ধীয় যাবতীয় ধর্ম্মই পশুর সঙ্গে সমান । মানবের একাদশ ইন্দ্রিয়ের কর্ম্ম ও ধর্ম্ম পশুর একাদশ ইন্দ্রিয়ের কর্ম্মের ও ধর্ম্মের সহিত বিশেষ পৃথক BBDSS DBDBDSDS LLLLDS DBu DBBBBB0 DBDDDS পশুর ও আছে। হিন্দুরা বলেন,-জীব পশ্বাদিযোনিতে বিরাণী লক্ষ বার জন্মগ্রহণ করে । তন্মধ্যে বিংশতি লক্ষ বার স্থাবর, নয় লক্ষ বার জলজ প্রাণী, নয় লক্ষ বার সরীসৃপ, দশ লক্ষ বার পক্ষী, ত্রিশ লক্ষ বার পশু ও চারি লক্ষ বার বানর হইয়া জন্মে। * পরে তাহারা মানুষ হয় । * আর্যধর্ম্মাবলম্বীদিগের মতে জনন ও মরণের মধ্য দিয়া জীবাত্মার ক্রমোন্নতি হইয়া থাকে। গোপাল আজি মানুষ হইয়া জন্মিস্বাছে। কিন্তু ইহার পূৰ্বে ঐ গোপালকে অন্ততঃ ৮২ লক্ষ বার উদ্ভিদ হইতে বানর। পর্য্যন্ত হইয়া জন্মিতে ও মরিতে হইয়াছে। হিন্দুদিগের বিশ্বাস, পূর্ব্বজন্মের অর্জিত ভাব

  • স্থাবরং বিংশতেলীক্ষাং জলজং নবলক্ষকম। কৃৰ্মিাশ্চ। নবলক্ষং চ দশলক্ষং চ পক্ষিণঃ। ত্রিংশপ্লক্ষ্যং পশুনাঞ্চ চতুলক্ষঞ্চ বানরাঃ। ততো মনুষ্যতাং প্রাপ্য ততঃ কর্ম্মাণি সাধয়েৎ ৷ ¢ठबू उभां९ क्रुझ ख्रिश्भू°ऊझtछ । সর্ব্বযোনিং পরিত্যজ্য ব্রহ্মযোনিং ততোই ভগাৎ ॥

፵‹ሩ f«ዊጛጃÍግ ! R গুলি জীবাত্মায় সংস্কারাবস্থায় থাকিয়া যায়। ক্রমে শরীরের বৃদ্ধির সহিত সেই বৃত্তি প্রভৃতি প্রকট হইতে থাকে। মানুষ পূর্বে বহুজন্ম ধরিয়া পশুযোনিতে বিচরণ করে, সেই জন্য তাহার পাশবি গুণ গুলা স্বতঃই ঘূর্ত্তি পায়। পশুদিগের মধ্যে নিদ্রা, তমুদ্রা, রিপুগণের অধীনতা, হিতাহিতজ্ঞানশূন্যতা, ক্রোধান্ধতা,চাঞ্চল, মূঢ়তা প্রভৃতি অনেকগুলি দোষ দেখিতে DBD0 DS DDDu YKYBYDBB DKBDDBBDBDS D BBBBS গুলি সহজে পরিহার করিতে পারে না । কাজেই মানুষের এই দোষ গুলি সহজেই ঘূর্ত্তি পায়। সেই জন্য মানুষে অনেকগুলি পশু প্রবৃত্তি প্রবল। এ সম্বন্ধে পাশ্চাত্য পণ্ডিতরা কিন্তু অন্যরূপ বলেন । তঁহাদের মতে এই পৃথিবী কালসহকারে-অবস্থার বিপর্য্যয়ে --ত্রুমশঃ বিবর্ত্তিত হইতেছে। পৃথিবীতে জীবেরও সেইরূপ বিবর্ত্তন ঘটিতেছে। প্রথমে ধরাপুষ্ঠে য়্যামিবা নামক এককোষ জীবের আবির্ভাব হইয়াছিল। ক্রমে ধরিত্রীর দশবিপর্য্যয়ে, পারিপার্থিক অবস্থার চাপে, জীবনসংগ্রামের ফলে, প্রাকৃতিক ও যৌন-নির্ব্বাচনে, বংশানুক্রমে অলক্ষ্যে জীবদেহের তিল তিল পরিবর্তন ঘটিতে থাকে। এই পরিবর্তন যত সামান্য ও অলক্ষিত হউক না কেন, ইহা ক্রমশঃ সঞ্চিত হইয়া বহু কোটী পুরুষে এক জাতীয় জীব হইতে অন্য জাতীয় জীবের আবির্ভাব হইয়া থাকে । এইরূপে কোটি কোটী বৎসরে য়্যামিবারই বংশে বানর-ক্রমে মানব জন্মিয়াছে। এই মতে কীট, পতঙ্গ, পশু প্রভৃতির বংশেই মানুষ জন্মিয়াছে। বংশপ্রবাহ এক-অবিচ্ছিন্নভাবে চলিয়া আসিতেছে, কিন্তু কালসহকারে একই বংশে প্রথম জলচর, পরে উভচর, ক্রমে স্থলচর-বরাহ হইতে বানর, বনমানুষ পর্যন্ত জন্মিয়া পরে মানুষ জন্মিয়াছে। এই বংশস্রোতস্বতীতে বীজের প্রবাহ অবিচ্ছিন্ন আছে, কেবল জীবের গঠনভেদ হইয়াছে। বীজে পূৰ্বপুরুষের সংস্কার বা বৃত্তি প্রভৃতি অদৃষ্ট অবস্থায় থাকে। বংশধরের শরীরবৃদ্ধির সহিত পূর্ব্বপুরুষের বীজে সঞ্চিত সেই সংস্কার, গুণ, এমন কি, সুপ্ত বাধি পর্য্যন্ত প্রকট হয় । বৈজ্ঞানিক ভাষায় ইহাকে বৈজী শক্তি, কৌলিকী শক্তি বা IIeredity বলে । যে সকল বৃত্তি এ বংশে বহু লক্ষ পুরুষ ধরিয়া বিকাশলাভ করিয়া বলবতী হইয়াছে, সেই বৃত্তি সেই বংশসস্তুত সন্তানে স্বতঃই প্রবলভাবে আত্মপ্রকাশ করে। সেই জন্য মানুষে পশুভাব স্বতঃস্ফুর্ত্ত। মানুষ বিনা চেষ্টাতেই পশুধর্ম্ম প্রাপ্ত হয়। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ অনেক তথ্যানুসন্ধান দ্বারা সিদ্ধান্ত করিয়াছেন যে, বনমানুষ হইতে যখন আদিম DBBD BBB YKg DBDB DO SBDDtOSDD DDDBDBBD