পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতে শিল্প-ব্যবসা । [ শ্রীহেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ, বি. এ. লিখিত । ] ( R ) সকল দেশেই শিল্প দুই ভাগে বিভাজা ;-শ্রমশিল্প ও চারুশিল্প বা কলা। স্থাপত্য ও ভাষ্কর্য সঙ্গীতাদির মত শেষোক্তশ্রেণীর অন্তভুক্ত। কোন দেশের শিল্প অধ্যয়ন করিতে হইলে সে দেশের স্থাপত্য বুঝিতে হয়। কারণ, যে দেশের শিল্প শিল্পনামের যোগ্য, সে দেশের স্থাপত্যেই সকল শিল্পের স্বরূপ ব্যক্তি হয়। ভারতীয় স্থাপত্যে এ দেশের সকল বৈশিষ্ট্যই বিদ্যমান-সে শিল্প কোনমতেই অনুকরণমাত্র নহে, বরং তাহ সজীবতা ও শক্তিবশতঃই বিদেশী আদর্শ পাইলে তাহা আত্মসাৎ করিয়া “আপনার” করিয়া লইয়াছে। শিল্প যখন সেইরূপে অন্য উপকরণ আপনার উপযোগী করিয়া পরিবর্ত্তিত ও পরিপাক করিয়া লইতে না পারে, তখনই তাহার শক্তিহীনতা ব্যক্তি হয়। ভারতীয় স্থাপত্যের বৈশিষ্ট্য ও মৌলিকতা বুঝিতে হইলে প্রাচীন মন্দিরাদি দেখিতে হয়। কারণ, সকল দেশেই প্রথমে দেবমন্দিরে নৃপতির অর্থ বায়িত হইত-শিল্পীর শিল্পনৈপুণ্য বিকশিত श्ड। दिक्ष्ग़ैब विचनबांडात्र बछ नाईन (क्वालबद्ध तूद्ध ভাঙ্গিয়া পড়িয়াছে।-রাজবংশের পরিবর্তনপ্রবাহে রাজধানীপরিবর্তনে অনেক মন্দির অরণ্যমধ্যগত হইয়া সংস্কারাভাবে নষ্ট হইয়াছে—অনেক মন্দিরের উপকরণে মসজিদ ও সেতু প্রভৃতি গঠিত হইয়াছে। অল্পদিন পূর্বে ইংরাজশাসনেও গৌড়ের প্রলেপাস্তুত ইষ্টক বিক্রীত হইয়াছে—জাজপুরের মন্দিরের উপকরণে পাবলিক ওয়ার্কসের কাব্য হইয়াছে। তবুও এই ধর্ম্মপ্রাণ দেশে যে সব মন্দির আজও বিদ্যমান, সে সকল হইতেই ভারতীয় স্থাপত্যের পূর্ণ পরিচয় পাওয়া যায়। ভারতীয় শিল্পের বৈশিষ্ট্য চারুশিল্পের মত শ্রমশিল্পেও সপ্রকাশ ; সেই বৈশিষ্ট্যই ভারতীয় শিল্পকে সৌন্দর্য্যময় ও नभांड कब्रिम्रांछिल। 6कॉन नडाडांझे नडा जडाझे बाबू হিল্লোলের মত চিহমাত্র না। রাখিয়া বিলীন হয় না ; দেশের শিল্পে ও সাহিত্যে তাহা আত্মপরিচয় অঙ্কিত করিয়া যায়। কোন দেশে সৌন্দর্য্যপ্রিয় জাতির শিল্পনৈপুণ্য ব্যবহারে বিকশিত হইলে তাহা কেবল যে স্থাপত্যে ও ভান্ধর্য্যেই আত্মপ্রকাশ করে তাহা নহে, পরস্তু নিত্যব্যবহার্য্য অতি সাধারণ বস্তুতেও সৌন্দর্য্যসঞ্চার করে। এমন কি, মৃৎপাত্রাদিতেও তাহার পরিচয় পাওয়া যায়-অতি সাধারণ দ্রব্যেও উপযোগিতার সঙ্গে সঙ্গে সজ্জার চেষ্টা থাকে ; জাতি, বঁটিতেও রেখা বিন্দু নক্স অঙ্কিত করিয়া দেওয়া হয়। এ দেশের শিল্পী রেশমী ও পশমী কাপড়ে যে জটিল নক্সা অনায়াসে বয়ন করে, তাহাতে তাহারা পুরুষানুক্রমে আভাস্ত-তাহাদের সে নৈপুণ্য তাহাদের পক্ষে স্বাভাবিক হইয়াছে। কিন্তু পুরাতন ঝাপে ও তীতে এ দেশের লোক কেমন করিয়া দ্রুত সেই সব নক্স বয়ন করে, তাহা দেখিয়া বিদেশের-কলের জিনিষে অভ্যস্ত দর্শকরা বিস্মিত হয়েন । এই কলের পণ্যের সহিত প্রতিযোগিতায় ভারতের বহু শ্রমশিল্প বিনষ্ট হইয়াছে। যাহারা কলে কায করে, তাহারা পণ্যে শিল্পনৈপুণ্য দেখাইবার BDBDBD KD DYTDDB BDBBBD DD BD DBBBDS Bt শেষে মজুর হয়। বিদেশী সন্তা কলের জিনিষের বহুল প্রচলনে এ দেশে শ্রমশিল্পের যেমন সর্বনাশ হইয়াছে, দেশের লোকের রুচিরও তেমনই বিকার হইয়াছে। শিল্পের সমাজদার সমালোচকগণ একবাক্যে এ কথা বলিয়া এই রুচিবিকারের জন্য দুঃখ প্রকাশ করিয়াছেন। কেবল শিল্পসমালোচকগণ নহেন, পরন্তু র্যাহারাই ভারতীয় শ্রমশিল্পের অবনতির কারণ সন্ধান করিয়াছেন, তাহারাই এই কথা বলিয়াছেন। ১৯০৮ খৃষ্টাব্দে উতকামন্দে শিল্প-সন্মিলনের উদ্বোধন করিতে যাইয়া স্তর আর্থার লালী বলিয়াছিলেন, “মাদ্রাজে স্বদেশী শিল্পের অবনতির দ্রুত গতি লক্ষ্য করিলে হৃদয় বিষাদে অভিভূত হয়। স্বল্পমূলা যুরোপীয় পণ্য, নিকৃষ্ট बूब्रांौब्र नन्नान श्रांत, शैन शूल्ब्रांत्रीब्र अ5ि-यछे नकल 7 দেশের শিল্পের কি সর্ব্বনাশই করিয়াছে।” তিনি মাদ্রাজের শিল্পসম্বন্ধে যে কথা বলিয়াছেন, সমগ্র ভারতের শিল্পসম্বন্ধেই cनशे कथों दल शांध । স্তর আর্থার লালীর এই উক্তির বহুপূর্ব্বে স্তর জর্জ বার্ড উড ভারতীয় বস্ত্রের, বর্ণের ও নক্সার প্রশংসা করিয়া বলিয়াছিলেন,-ভারতীয় পুরুষ ও মহিলারা যেন স্বদেশী বস্থ SD0 DBDBKB BD D BT BD D LLL DBBS DBDBDD DD করেন। তঁহাদের অলঙ্কারের নক্সাও যেন স্বদেশী হয় । বাস্তবিক বস্ত্রবয়নে এককালে যে বাঙ্গালার বিশেষ খ্যাতি ছিল-আজ সেই বাঙ্গালার অধিবাসীরাই বিদেশী বস্ত্রে লজানিবারণ করিতেছে। ঢাকাই বস্ত্র এককালে পৃথিবীর সর্বত্র সমাদৃত ছিল। যে মোগল বাদশাহদিগের বিস্ময়কর বিলাসের বিবরণ কবিকল্পনাপ্রসুত বলিয়া সন্দেহ হয়, র্তাহারাও ঢাকার বিখ্যাত মসলিনবন্ধ পরিধান করিতেন। সে মসলিন ঘাসের উপর বিস্তৃত করিয়া দিলে সন্ধ্যার শিশির বলিয়া ভ্রম হাইত, তাই তাহার নাম ছিল-“সবনাম।” (नकाब शिविद्ध) । ८न भन्लन नौब 6वांड भिन्गाश्चा