পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

46 leis sinsiaisneas ha samh -hl ܣܦܣܝܚܣܦܦܚܝ a 1hallah ......, দেশে আতঙ্কের সঞ্চার করিতেছে। সুতরাং সময় থাকিতে সাবধান হওয়াই আমাদের কর্ত্তব্য। আবখ্যক উন্নতি করিতে পারিলে উটজ-শিল্পও যে কলের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করিতে পারে, তাহ দেখা গিয়াছে । বিশেষ উটজশিল্পের উন্নতি ব্যতীত দেশের দারিদ্র্যসমস্যার সমাধান गडद इब्र नां-श्रेण्ड् श्रांप्रज्ञ ना । आग्रांश९७ आभlদের দেশেরই মত কারণে শিল্প হারাইয়া কৃষিপ্রাণ হাইয়াছে । তাহার শিল্পের অবস্থা অনুসন্ধান করিবার জন্য cष कबिगै निबूङ श्रेब्राष्ट्रिण, cन कभिजैब्र मनश्श्रभs D BBD S S SDDSD LBDuDS SsBKD S SBBBSS ছিলেন । এ দেশের লোকের রক্ষণশীলতা এ দেশে জাতিভেদেরই মত স্বদেশী-শিল্পসংরক্ষণে সহায়তা করিয়া থাকে। সুতরাং অপেক্ষাকৃত অল্প চেষ্টাতেই এ দেশে পুরাতন উটজ-শিল্পীসকলের পুনরুন্নিতি সংসাধিত হইতে 9ts আমরা বলিয়াছি।--ভারতে বহুবিধ শিল্প ছিল, শিল্পজ পণ্যে দেশের লোকের অভাব তা পূর্ণ হইতই, অধিকন্তু সেই সকল পণ্য বিদেশে রপ্তানী করিয়া তাহারা বিশেষ লাভবান इष्ट्रेख् । दांत्रांव्गांव्र कथांशे क्षद्धा पांडेक । हेंडिशन cथीं मांगा, মুর্শিদকুলী খাঁ পুণ্যাহের পর বাঙ্গালা হইতে যে রাজস্ব পাঠাইয়াছিলেন, তাহার পরিমাণ ১ কোটী ৩০ লক্ষ টাকা । জায়গীরের ও খাসনবীশীর টাকা স্বতন্ত্র প্রেরিত হইয়াছিল। টাকা দুইখানি গোযানে প্রেরিত হয়-রক্ষার্থ সঙ্গে খাজাঞ্জীখানার দারোগ এবং ৩ শত অশ্বারোহী ও ৫ শত পদাতিক সৈনিক পাঠাইবার ব্যবস্থা হইয়াছিল। আর তিনি হাতী, অশ্ব (টাঙ্গন ও টাটু), মহিষ, হরিণ, বাজ, এবং ঢাকাই কাপড়, গণ্ডার চর্ম্মের ঢাল, শ্রীহট্টের পাটী, আসামের কাপড়, তরবারিফলক প্রভৃতি দ্রব্য পাঠাইয়াছিলেন । এই সব দ্রব্য তখন দিল্লীতে-বাদশাহের প্রাসাদে সাদরে ব্যবহৃত হইত। আওরঙ্গীজেবের সম অনাথবন্ধু। [ ७थंथभ वर्ष, थांव, २७२७ । সাময়িক ইতিহাসে মেদিনীপুরের মাদুরের উল্লেখও দেখা यो । এসব শিল্প যে বিনষ্ট হইতেছে—শত শত শিল্পী যে নিরান্ন হইয়া কৃষকের সংখ্যা বৃদ্ধি করিয়া কৃষিকার্য্যে লাভের মাত্রা কমাইয়া দিতেছে বা কলকারখানায় সাধারণ শ্রমজীবীর কার্য্য করিতেছে-ইহাতে দেশের কি সর্ব্বনাশ হইতেছে, তাহা কি আমরা ভাবিয়া দেখি? আমরা অবাধে সরকারের দোষ দিয়া নিশ্চিন্ত হই-যেন এ বিষয়ে আমাদের কোনরূপ কর্ত্তব্যই নাই! আমাদের রুচি যদি নিতান্তই বিকৃত না হইত, তাহা হইলে দেশের অনেক প্রাচীন ও প্রতিষ্ঠিত শিল্প উপেক্ষায় ও অনাদরে নষ্ট হইত ন-জীবিত থাকিলেও জীবন্মত হইত না। আমাদের দারিদ্র্য প্রবৰ্দ্ধমান হইলেও আমরা যে রেশম ব্যবহার করি না-এমন নহে, বিশেষ আমাদের মধ্যে নবীনপ্রথায় যে সন্ধীর্ণ সম্প্রদায়ের ধনবৃদ্ধি হইতেছে, সে সম্প্রদায়ে মহিলাদিগের ব্যবহারার্থ বহুমূল্য রেশম ও মসলিন বহুলপরিমাণেই ব্যবহৃত হয়-অথচ সে সবই বিদেশী । তঁাহারা যদি বিদেশী সবই ভাল—এই ভ্রান্তবিশ্বাসাবশে কেবল বিদেশী জিনিষই ব্যবহার করিতে হইবে, এমন মনে না করিতেন, তবে যে এ দেশের অনেক পুরাতন भिन्न विनश्छे ना श्या डेज्ञडि@ोंथ श्ड, डांश्ांड डाब সন্দেহ নাই। কাপড়ের কথায় যাহা বলিয়াছি, অনেক । জিনিষের কথায় তাহা বলা যায়। কৃষ্ণনগরের পুতুল ফেলিয়া জার্ম্মােণ চিনামাটীর পুতুল এবং কাশীর পিত্তলের ও আমেদাবাদের বিন্দরীর জিনিষ। ফেলিয়া বিদেশী জিনিষে ঘর সাজন-খাগড়ার বাসন ফেলিয়া এনামেলের বা অ্যালুমিনিয়মের বাসন ব্যবহার-এ সবই বিকৃত রুচির ও হীন অনুকরণ-প্রবৃত্তির পরিচায়ক। এ বিষয়ে সরকারকে দোষ । দিলে কি হইবে ? আমাদের পুরাতন জিনিষ দেখিয়াশিল্প-সৌন্দর্য্যের বোদ্ধা হইয়া আমাদিগকেই বিকৃত রুচির সংস্কার করিতে হইবে।