পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৪২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহে। বোনটী আমার ওঠা। বেলা । সর্ব্বাণী। এ্যা এ্যা ! কে তুমি ? } বোনটী। ঘাড় হেঁট করে আছ কেন ? কারে । সময়ে তাকে আদর দেখিও না । ভয় ? তুমি এখানকার রাণী, তোমার ভয় কি ? ? সর্ব্বাণী । ( চক্ষু মেলিয়া ) আহা ! মহে। এই যে বললুম, বোনটী। ঐ অদূরে আমার ঘর, আমার কেন তোমারই ! ঘর। তুমি সেখানকার রাণী, এরা তোমার } ফুল-সখী। যাঁও সখীরে তোমাদের রাণীকে সঙ্গে করে নিয়ে যাও । t সখীগণ Cङ्ग् (कन्न कद्र द्रश् ि; তুমি নীলাকাশের কুসুম বিকাশ তরল কমল আঁখি । टॉएड क्षtल নিয়ে যেতে পাছে যাও ক'রে, । ননীর গায়ে হাত দিতে তাই প্রাণ কেমন করে ; YS0 BDBS0 BDz SDSDBD S বুকে বসে বুকের নিধি ধীরে ধীরে দেখি । [ जकलद्ध 2श्न। ( যোগানন্দের প্রবেশ ) { যোগ । *ठळ ? মহে । পিতা ! আপনিত করুণার সাগর । । তবে কেন ঐ ক্ষুদ্র বালিকাকে এত ভয় দেখালেন, অমন কষ্ট দিলেন ? ) যোগ্য । ভগবানও 翔す 1 rhydlynu VO) করুণাময় ! কিন্তু । অনুভূত হয় না ? কি মা সর্ব্বাণীকে আশ্রমে | মহে। সর্ব্বাণীর প্রতি এই যে আচরণ, { এও কি সেই করুণার অংশ ? ' ' যোগী। এখনও বালিকার প্রতি এরূপ । আচরণের শেষ হয়নি। এখনও পর্যন্ত সে । { যদি আত্মরক্ষায় সমর্থ না হয়, তাহলে তৎপ্রতি । আরও কঠোরতা প্রদৰ্শন করতে হবে। তোমা- ৷ কেও আমি শিখিয়ে রাখছি, তুমিও যেন সব | মহে। কেন, সেটা দয়া ক’রে কন্যাকে । { কি বুঝিয়ে দেবেন না ? যোগ । সর্ব্বাণী আজও পর্য্যন্ত যুব পুরুষের মুখ দৰ্শন করে নি। যাদের বাল্যকাল থেকে সে দেখে আসছে, তাদের মধ্যে কেউ বৃদ্ধ-কেহ গুরুস্থানীয়। সুতরাং ঐ । অনিন্দ্যসুন্দরীর মুখ দেখে যদি কোন যুবকের : মন বিচলিত হয়, তাহলে তার আকাঙ্ক্ষাপূর্ণ নয়ন ঐ বালিকার মনেও যে চাঞ্চল উপস্থিত { করতে না পারে, তা কে বলতে পারে ? তা হলেইত সব বুঝতে পেরেছ মা । ग6श् । ऊ स् िरुश्न, टुा ठानठ दफुछ्रे সমস্যার কথা ? যোগ্য । যুবক যুবতীর প্রথম দৰ্শন সংসারে | কত যে বিষময় ফল উৎপন্ন করেছে, তার কি মা ংখ্যা আছে ? আর জানত মা, প্রথম দর্শনে | টলা মন দেবতাতেও সুস্থির করতে পারেন না । সুপিাত্র মেলা বড়ই দুর্ঘট । গুণবান স্বামী রমণী বহুজন্মের পুণ্যফলে প্রাপ্ত হয়। সেত সব সময়ে আপনা। আপনি আসে না। তাকে চেষ্টা ক’রে । খুঁজে আনতে হয়। সর্ব্বাণীর এখন বহু যুবকের | সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ হ্যার সম্ভাবনা। যদি বালিকা দুর্ভাগ্যবশ কোন অপাত্রে হৃদয়দান করে ফেলে, তাহলে তার চেয়ে দুঃখের কথা । আর নাই। সেই জন্য বালিকার প্রাণে । আমি এতই ভীতির সঞ্চার করেছি যে, এখন ছুকালের জন্য তার হৃদয়ে প্রেম প্রবেশ।