পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

it. . . . . . . . . J .་ ་ , " "!! “ལྷ་ । टी हैं। कांशे अलाखॉलिप्स ! ७हे तख्ौन প্রশ্ন। ক্ষতি কি ! তবে কি এ তোর | উত্তর। রহস্য করিব কেন, সত্যই আমি । করিব ! আমি দিন স্থির কৰিতে আসিয়াছি। ! * নিরঞ্জনের প্রাণটা স্বপ্নবেশে যেন খোকা । হইয়া গেল। যৌবনের স্মৃতিগুলা তাহার যুবজন । যোগ্য প্রশস্ত হৃদয়-প্রান্তরে, এধার হইতে ওধার, । ওধার হইতে সোধার গড়াগড়ি খাইতে লাগিল। : নিরঞ্জন পাশ ফিরিলেন, দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিলেন, " | ডুকরিয়া কঁদিলেন। তঁহার দৃষ্টি ফিলি, দাত । উঠিল, চর্ম্ম আঁটেল, চুল কঁাচিল। তঁহীর মনে । নব নব ভাবের উদয় হইতে লাগিল। কিন্তু । আজীবন হকিমি করিয়া, মিথ্য সাক্ষীর জবান--- বন্দি শুনিয়া শুনিয়া তাহার উন্নত হৃদয়-সৌধের ; মাথার উপর যে নরজাতির উপর অবিশ্বাসের চারা জন্মিয়ছিল, বয়োধর্ম্ম সে এখন আকাশ ভেদী হইয়াছে, সে ত আৰু অট্টালিকা ভূমিসাৎ না করিয়া পড়িবে না। নিরঞ্জন ভাবিল, যে ভীষণ পতনের ভয় না করিয়া আকাশে উঠিতে | পারে, নারী হইয়া উপযাচিক, পর্ব্ব-প্রেমের জন্য । তাহার দ্বারে আসিয়া উপস্থিত হয়, তাঁহাকে { । বশ্বাস কি ? অবিশ্বাস শার্দািলগ্রস্ত নিরঞ্জন বলি সুন্দরী। আমি। . . ' '* ጳ*: II - , . প্রশ্ন। বটেবটে। তবে তাতুই বড় সৌখীন। । চাকরেরা আপনাকে ঘুমাই ত দেখিয়া উঠাইতে । মি ? : { সাহস করে নাই। মা মাসী ইহারাও ডাকিয়া । ডাকিয়া, হার মানিয়া চলিয়া গিয়াছে। তাই । སྨན་ཤི། ཅན་འ--མ།f পুরুষুের এক বচন! | নিরঞ্জনের এক মাত্র সম্বল। " অভিমান { সর্ব্বস্ব ত্যাগ করিতে পারেন, ধর্ম্ম অর্থ প্রেম-এ | সকলের অস্তিত্বও বিসর্জন দিতে পারেন, যদি ! কেহ তার অভিমানের ঘরে অনধিকার প্রবেশ । করে। । “ নিকুঞ্জন বা লিলেন-উত্তম পুরুষের এক বচন { আমি জানি। কিন্তু এ জগতে উত্তম পুরুষ কই ? সব অধম, সব পাষণ্ড, সব ভণ্ড, কিন্তু তুমি ত পুরুষ নও। সুন্দরী, তুমি যে নারী ! তোমার এক বচনে আমি বিশ্বাস করি না । সত্য করিয়া বল তুমি কে ? : সুন্দরী। আমি মূর্ত্তিমতী বিষাদ । সমীরণ অতি ধীরে ধীরে বীণাৱ সুৰু-মাথা এই “বিষাদ” কথাটি নিরঞ্জনের শ্রবণ-পথ দিয়া । তন্দ্রার কাছে লইয়া চলিল। তার কোমল স্পর্শে তন্দ্র ঘুমাইল ! নিরঞ্জন চোখ মেলিয়া দেখিলেন, . --কাননিকা। চোেখ মুছিলেন। মুছিয়া দেখিলেন। কাননিকা। আবার মুছিলেন। আবার দেখিলেন। কাননিকা । তখন মুখ ফিরাইয়া চারি। ধারে চাহিলেন-দেখিলেন কাননিকার পত্রিকা। অনামিকা। : কাননিকা নিরঞ্জনকে নিদ্রোখিত দেখিয়া । একটু মধুর স্বর কণ্ঠ-ভাণ্ডার হইতে বাহির করিয়া আহারের সমস্ত উদ্যোগ। আমি ঘুম ভাঙাইতে আসিয়াছি। এমন অসময়ে ।