পাতা:অনাথ আশ্রম - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৫৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গেল। শুনিল, শ্যামকে কি এক জন নামে মুখে । আসে না, এমন একজন কে নাকি বড়ই | ' যাতনা দিয়াছে । । शुगि दक्ट्रि रुक्ष उ उद्ध भूल कि९वां अठ কোন নিকট আত্মীয় ছিল। তাহদের জিজ্ঞাসা করিল, “শ্যামকে কে যাতনা দিয়াছে গা ?” রমণীগণ এক কথাতেই তাকে নিরক্ষীরা বুঝিয়া ফেলিল। সুতরাং তার উত্তর দেওয়া একটা অসন্মান মনে করিয়া মুখ টিপিয়া হাসিতে লাগিল । তৃতীয়া সে কথায়ু কাণ না দিয়া বলিল, “কিন্তু ইতিমধ্যে যে আঘাত দিয়াছে, তার ঘা শুকাতে অনেক কাল লাগবে ।” অশিক্ষিতা । কোন সর্ব্বনাশীর বেটা ! SS SBBB DBK DBDDD KzBB KBD DDD দিয়াছে ! उद्रि श्रद्ध अशूिल भbकाश्l cनई अड्डाচারীর মৃত্যু কামনা করিল। তাহার হস্তে পক্ষাঘাতের আবাহন করিল । তার পর শ্যাম শ্যাম করিতে করিতে চলিয়া গেল । বিদুষীগণ পরস্পরে মুখ চাওয়া চাওয়িকরিয়া হাসিল । আর ভবিল, দেশের কি এতই অধঃপতন হইয়াছে ? বাড়ীর দোরের কাছে শ্যাম, তাহাঁকেও চিনে না ? এইরূপ হাসি তামাসায়, কথাবার্ত্তীয়, পানভোজনাদি ক্রিয়ায় সারা দিনটা কাটিয়া গেল। বন্ধ্যার প্রাক্কালে হরিদাসী কাননিকাকে মনের মত করিয়া সাজাইল । সন্ধ্যা সমাগত । কাননিকা সুসজ্জিত । রমণীগণ উৎকণ্ঠা কবলিত । কলিকাতা खुष्टिउl । आँख गनिउा गर्नलउl cशन९श् হইতে উৎপাটিত হইয়া কোন এক অনিশ্চিত উদ্যানে রোপিত হইবে ! ! Vʻ – পরিচারিকা। : দাড়ীগােঁফ কামান নিরঞ্জন ইন্দ্রিয়-অগোচর ; হইয়া, দ্বারবানের কাছে তাড়া খাইয়া, বাড়ীর গ ভিতর হইতে কাননিকাকে লাইতে আসিয়াছেন। ; কেহ তাঁহাকে প্রথমে চিনিতে পৰিল না । , প্রিয়কন্যা ভামিনীই একবার কেরা কেরা বলিয়া ছুটয়া আসিল। তার পর জিব কাটিয়া পলাইল। কেহ তাঁহাকে বৈরাগী ঠাকুর মনে করিয়া একটা গান করিতে বলিল । কেহ বদন অধিকারীর সঙ্গে তার সম্বন্ধ কি, পরিচয় জানিতে চাহিল। কেহ বুড়োর বিবাহ করিতে সাধ হইয়াছে কি না জিজ্ঞাসা করুিল । নিরঞ্জন কাহারও কথায় উত্তর দিলেন না । বরাবর কাননিকার ঘরের দিকে চলিলেন । মনে - মনে কিন্তু বড় বিরক্ত হইলেন । আর ভাবিলেন, শিক্ষার প্রসারের সঙ্গে, পোষাকে পরিচ্ছদে, DBDD KBDS DBuDuDB DBDBDBDSSiDBDBBDY কার নারীগুলা অনেক উন্নত হইয়াছে বটে, কিন্তু অবাধ্যতা আর বাচালতা, আর স্বাধীনতা আর কঠিনতা, কিছু অধিক পরিমাণে বাড়িয়া গিয়াছে। আজ আমি নিরঞ্জন না হইয়া যদি | আর এক জন বৃদ্ধ হইতাম, তাহা হইলে এই অন্যায় ব্যবহারে আমার মনে যে কষ্ট হইত, সেটা ত ইহারা বুঝিয়াও বুঝিল না । নিরঞ্জন বরাবর কাননিকার গৃহদ্বারে উপস্থিত হইয়া ডাকিলেন, “কাননিকে ৷” অনেকগুলি মেয়ে কাননিকাকে ঘেরিয়া বসিয়াছিল। ঘেরিয়া এমন কলকল করিতেছিল যে, । সে কথা তাহার কাণে গেল না। তাহারা । বলাবলি করিতেছিল, কাননিকাকে লইয়া । | যাইবে কে ! হৰিদাসীর ধারণা, কাননীর দাদা লোক বন্দোবস্ত করিয়া রাখিয়াছে। নিরঞ্জন';