পাতা:অনুসন্ধান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সান্তস্থানা তার পরে ভেংচি কেটে বললে-“লেবুর পাতা লঙ্কা দিয়ে আর একটু তেঁতুল খাবে ? ননীবালার দু-চোখ অশ্রুপূর্ণ হয়ে উঠল। আঁচল দিয়ে সে তাড়াতাড়ি মুছে ফেললে-ছেলে যেন দেখতে না পায়। আজ যদি তার ‘সে” বেঁচে থাকত। অসম্ভব কিছু নয়কারণ, এখনও তার খুব বেশি বয়স হ’ত না। আজকের निों ऊा श्एल की अist शूनबछे ना श्रुन ॐड-डांद्र খোকা এখন পূর্ণবয়স্ক হয়ে উঠেচে, সকলেই বলে সে খুব ভাল ছেলে, মঙ্গলচণ্ডীর কৃপায় রেলের ভাল চাকরি পাবে শীগগিরই। তার স্বামী এখন ঘরে বসে পরিপূর্ণ বিশ্রাম উপভোগ করতে পারতো, কোনও কিছুর জন্য কেউ আর তাকে বিব্রত করতো না, ছেলের আয়ের উপর নির্ভর করে নিশ্চিন্তে দিন কেট যেত।--আজকের এই গুমোটে ঘরে বসেবসে তাহলে সে কেবলই গল্প করতে পারত। সুরেশের বউ কাজকর্ম করতো, তাদের জন্য তেঁতুল মেখে নিয়ে আসতো। কিন্তু আজ পৃথিবীতে ননীবালা একা-তার স্বামী তাকে ছেড়ে আগেই চলে গেচে । brፃr