পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Jiश्t&; • »»ፃ ছিলেন, সেই লেখার জন্য ন্যাসালেণ্ডে পর্যন্ত বুেশ বেগ পেতে হয়েছিল। এক জন ভূপর্যটককে অনর্থক আক্রমণ করা সেই পত্রিকার পক্ষে অশোভনীয় বলেও মিঃ লছমন বলতে ভুলেননি। সেই পত্রিকা কেন আমার প্রতি অসদয় হয়েছিলেন তা বলা এখানে অন্যায় হবে না । কলিকাতার হিন্দুস্থান-স্ট্যাণ্ডার্ডের মারফতে আমি ' বলেছিলাম, “বিদেশে ভারতীয় মুসলমানও বন্দেমাতরম শব্দ ব্যবহার করে।” এতে “সেই পত্রিকার” গাত্রদাহ উপস্থিত হয় । কিন্তু সেই পত্রিকার সম্পাদক জানতেন না, যারা বন্দেমাতরম বলে চিৎকার করছিল সেই ভারতীয় মুসলমানদের মনের অবস্থা তখন কিরূপ ছিল। এরূপ পত্রিকার মতবাদীদের এক জনেরও সে* অবস্থা হয়নি। এবং ভবিষ্যতে হবারও কোন আশা নাই। অল্পের মধ্যেই কথাটা সাৱতে হল কারণ ভ্রমণকাহিনীতে বাস্তব রাষ্ট্রনীতির { Active Politics ) is fixs দক্ষিণ ন্যাসাল্যণ্ড পর্বতময়। এখানে সাইকেল নিয়ে চলাফেরা করা আর নিজকে মেরে ফেন্স একই কথা। আত্মহত্যা করার উদ্দেশ্য নিয়ে আমি পৃথিবী ভ্রমণে বের হইনি। দেখবার এবং জানিবার জন্যই বের হয়েছিলাম। লছমনও পথের দুৰ্গমতা অনুভব কয়ে ছবিবশ মাইল পথ আমাকে মোটরে নিয়ে যেতে স্বীকৃত হয়েছিলেন। পরের দিন আমরা রাওয়ানা হয়ে বিকালবেলা, ছাব্বিশ মাইল পথ অতিক্রম করতে मश्रुश्रे এবং লছমনের খৈয়াহিক সুত্রে নিকটস্থ আত্মীর মোহাম্মদের বাড়িতে আশ্রয় নেই। গ্রামের নাম বালাকাস ( Balakas ) । গ্রামের যেমন ইতিহাস আন্ধে তেমনই, করে এই গ্রামের বাসিন্দার কথাও বলবার রয়েছে ।

  • আফ্রিকার অন্তস্থল দ্যাসাল্যণ্ড বৃটিশ তত সহজে দখল করতে