পাতা:অন্ধকারের আফ্রিকা.djvu/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অন্ধকারের আফ্রিকা পাচ্ছিলাম না। আমি কিন্তু লোকটিকে একবারও ‘স্তাৱ' বলিনি। " যা হোক ইউরোপীয় লোকটির কাছ থেকে ব্যরার অনেক কিছু জ্ঞাতব্য বিষয় জেনে ঘরে এসে শুয়ে পড়ছিলাম । বিকেল বেলা বড় পথে শহরের দিকে যেতে লাগলাম । আী যে পথে চলছিলাম। সেই পথটার দু’দিকে ধানের ক্ষেত। লোকালয় দু-একখানা ছিল মাত্র। আধ মাইল পথ ; গিয়েই একটি গুজরাতী মুসলমানের বাড়ি পেলাম । বাড়ির সামনে দোকান ; দোকানে গিয়ে দোকানীর কাছে শহয় সম্বন্ধে অনেক কথা জেনে নিলাম, তারপর শহরে গেলাম। শহরের ভেতর দিয়ে একটা রেলপথ চলে গিয়েছে। * এরূপ রেলপথে চলাফেরা করার ব্যবস্থা পর্তুগীজ এবং ওলন্দাজদের মধ্যেই এখনও প্রচলিত আছে। এদের মত ভীরু সাম্রাজ্যবাদী পৃথিবীতে আর নেই। কি জানি তাদের প্রজা অনেক কিছু শিখে ফেলে, সে ভয়েই তারা অস্থির, সেজন্য তাদেৱ শাসিত রাখে; শিক্ষার এবং বর্তমান যুগের উপযুক্ত ট্রাম এবং বাস সার্ভিসের &চলন পছন্দ করে না । দারাজিলিং হিমালয় লাইনের মত ছোট্ট গাড়ি চালিয়েই পর্তুগীজরা সন্তুষ্ট । ব্যরা শহরটি বেশি বড় নয়। সমূদ্রতীরের বালুকারাশির উপর শহরটি অবস্থিত বলে দ্বিপ্রহরে শহরে বাই-সাইকেল চালানই কষ্টকর হয়ে উঠত। প্রথম দিন। সেজন্য আমি কোনও ভারতবাসীর সংগে, সাক্ষাৎ না করে শহরটির চার দিকের পথ ঘাট দেখেই চলে আসি ীি শহরটি দেখে মনে এমন কোন দাগ কাটল না। যার সম্বন্ধে এখানে কিছু বুলা যেতে পারে। শহর থেকে ফেরবার পথে একটি পীচ দেওয়া পথ দেখে সেদিকে আগিয়ে চললাম। পথটির দু'পাশে পর্তুগীজ, অৰ্দ্ধ নিগ্রো এবং 歌