পাতা:অপরাজিত - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R অপরাজিত হাতবাক্সে কেশরঞ্জনের উপহারের দয়ান গল্পের বই আছে অনেকগলি । খনিী । আসামী কেমন করিয়া ধরা পড়িল, সেই সব গল্প । আর পড়িতে ইচ্ছা করে আরব্য উপন্যাস, কি ছবি ! কি গপ! দাদামশায়ের বিছানার উপর একদিন পড়িয়া। ছিল-সে উলটাইয়া দেখিতেছে, টের পাইয়া বিবেক্ষবর মহারাঁ কাড়িয়া লইয়া বলিল, এঃ, অ্যাট বছরের ছেলের আবার নভেল পড়া ? এইবার একদিন তোমার দাদামশায় শািনতে পেলে দেখো কি করবে ! কিন্তু বইখানা কোথায় আছে সে জানে-দোতলার শোবার ঘরের সেই কাঁঠাল, কাঠের সিন্দাকটার মধ্যে—একবার যদি চাবিটা পাওয়া যাইত ! সারারাত জাগিয়া পড়িয়া ভোরের আগেই তাহা হইলে তুলিয়া রাখে । DBBBBS BDDDBD DBBD DDS DDD DBDBBBDS S E0S DBOB LDS পণ্ডিতমশায়ের কাছে বসিয়া বসিয়া পড়ে । সেই সময় পণ্ডিতমশায়ের পেছনকারী: অর্থাৎ চণ্ডীমণ্ডপের উত্তর-ধারের সমস্ত ফাঁকা জায়গাটা অদ্ভুত ঘটনার রঙ্গভূমিতে পরিণত হয়, ঘটনাটাও হয়ত খাব সম্পলেট নয়, সে ঠিক বঝাইয়া বলিতে তো পারে।” না ! কিন্তু দিদিমার মাখে শোনা নানা গল্পের রাজপত্র ও পাত্রের পত্রেরা নাম-না- জানা নদীর ধারে ঠিক এই সন্ধ্যাবেলাটাতেই পৌছায়-কোন রাজপরীকে কাঁপাইয়া রাজকন্যাদের সোনার রথ বৈকালের আকাশপানে উঠিয়া অদশ্য হইয়া যায়—সে অন্যমনস্ক হইয়া দেওয়ালের পাশে ঝাকিয়া আকাশটার দিকে চাহিয়া থাকে কেমন যেন দঃখ হয়-ঠিক সেই সময় সীতানাথ পন্ডিত বলেন-দেখান, দেখান, বাঁড়িয্যেমশায়, আপনার নাতির কাপেডটা দেখান, শেলটে বাড়কে লিখতে দিলাম, তা গেল চুলোয়া-হাঁ করে তাকিয়ে কি দেখছে দেখন-এমন অমনোযোগী ছেলে যদি- - দাদামশায় বলেন- দিন না ধাঁ করে এক থাপড় বসিয়ে গালে-হতভাগা। ছেলে কোথাকার--- হাড় জবালিয়েছে, বাবা করবে না খোঁজ, আমার ঘাড়ে এ বয়সে যত বাকি । তবে কাজল যে দশষ্ট হইয়া উঠিয়াছে, এ কথা সবাই বলে । একদন্ড সীস্থিয় নয়, সব দা চঞ্চল, একদণ্ড চুপ করিয়া থাকে না, সব দা বকিতেছে । পন্ডিতমশায় বলেন - দেখা তো দল কেমন অঙ্ক কষে ? ওর মধ্যে অনেক জিনিস আছে আন্ন তুই অঙ্কে একেবারে গাধা - পণ্ডিত পিছন ফিরিলেই কাজল মামাতোভাই দলকে অ্যাঙল দিয়া ঠেলিয়া চুপি চুপি বলে,-তো-তোর মধ্যে অনেক জিনিস আছে, কি জিনিস আছে রে, ভাত ডাল খি-খিচুড়ি-খিচুড়ি ? হিহি। ইংল্প * , थिg थाद, प्रका ? দাদামশায়ের কাছে আবার নালিশ হয় । তখন দাদামশায় ডাকিয়া শান্তি-স্বরূপ বানান জিজ্ঞাসা করিতে আরম্ভ করেন। -বানান করা সর্ষ। কাজল বানানটা জানে, কিন্তু ভয়জনিত উত্তেজনার দরুণ হঠাৎ তাহার তোতলামিটা বেশী করিয়া দেখা দেয়। দ'একবার চেষটা করিয়াও । ‘দন্ত স্য’ কথাটা কিছতেই উচ্চারণ করিতে পারবে না বঝিয়া অবশেষে বিপন্নমখে৫: বলে। --তা-তালব্য শয়ে দীঘ্য-উকার