পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৪০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

DBDBB BDD DD BEBB BDBDS DBB BDDBDSDSDYDBBDB DDD হতো । বাসার কাছে পথে সুন্দর-ঠাকুর হোটেলওয়ালার সঙ্গে দেখা। দু-দু’বার নাকি সে অপুর বাসায় গিয়াছে, পায় নাই, আজ পয়লা বৈশাখ, হােটেলের নতুন খাতা-টাকা দেওয়া চাই-ই। সুন্দর-ঠাকুর চিৎকারের সুরে বলিল-ভাতের তো এক পয়সা দিলে না-আবার লুচি খেলে বাবু ন'দিন-সাত আনা হিসাবে সাত নং তেষট্টি আনা-তিন টাকা পনেরো অনা-আজ তিন মাস ঘোরাচ্চেন BDB BBDBD DBiYDu BD DBD D BB DTD S অপুর দোষ-লোভে পড়িয়া সে কোথা হইতে শোধ দিবে না ভাবিয়াই ধারে আট-নয় দিন লুচি খাইয়াছিল। সুন্দর-ঠাকুরের চড়া চড়া কথায় পথে লোক জুটিয়া গেলা-পথে দাড়াইয়া অপদস্থ হওয়ার ভয়ে সে কোথা হইতে দিবে বিন্দুবিসর্গ না ভাবিয়াই বলিল, বৈকালে নিশ্চয়ই সব শোধ করিয়া দিবে। বৈকালে একটা বিজ্ঞাপনে দেখিল কোন স্কুলে একজন ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করা শিক্ষক দরকার, টাটকা মারিয়া দিয়া গিয়াছে, এখনও কেহ ছেড়ে নাই। খুজিয়া তখনই বাহির করিল, মেছুয়াবাজারের একটা গলির মধ্যে কাহাদের ভাড়া বাড়ির বাহিরের ঘরে স্কুল-আপার প্রাইমারী পাঠশালা । জনকতক বৃদ্ধ লসিয়া দাবা খেলিতেছেন, একজন তাহার, মধ্যে নাকি স্কুলের হেডমাস্টার। অঙ্কের শিক্ষক—দশ টাকা মুহিনী-ইত্যাদি। বাজার যা তাতে ইহাই যথেষ্ট। অপুর মন বেজায় দমিয়া গেল। এই অন্ধকার স্কুলঘরটা, দারিদ্র্য, এই ত্রিকালোর্ত্তীর্ণ বুদ্ধগণের মুখের একটা বুদ্ধিহীন সন্তোষের ভাব ও মনের স্থবিরত্ব, ইহাদের সাহচর্য হইতে তাহাকে দূরে হটাইয়া লইতে চাহিল। যাহা জীবনের বিরোধী, আনন্দের বিরোধী, সর্বোপরি—তাহার অস্থিমজ্জাগত যে রোমাঞ্চের তৃষ্ণ-তাহার বিরোধী, অপুও সেখানে একদণ্ড তিষ্ঠিতে পারে না। ইহারা বুদ্ধ বলিয়া যে এমন ভাব হইল অপুর, তাহা নয়, ইহাদের অপেক্ষাও বৃদ্ধ ছিলেন, শৈশবের সঙ্গী নরোত্তম দাস বাবাজী । কিন্তু সেখানে সদাসর্বদা একটা মুক্তির হাওয়া বাহিত, কাশীর কথকঠাকুরকেও এইজন্যই ভাল লাগিয়াছিল। অসহায়, দরিদ্র বুদ্ধ একটা আশাভরা আনন্দের বাণী বহন করিয়া আনিয়াছিলেন তাহার মনে-যেদিন জিনিষপত্র বঁাধিয়া হাসিমুখে নতুন সংসার বঁাধিবার উৎসাহে রাজঘাটের স্টেশনে ট্রেনে চড়িয়া দেশে রওনা হইয়াছিলেন। স্কুল হইতে যখন সে বাহির হইল, বেলা প্রায় গিয়াছে। তাহার কেমন DBBDB DB DDYi BDB DLDBDD DB BDD D DBDD LBBDBDD DBBBBBD ইতিপূর্বে এভাবে কখনও নিজের জীবনে সে অনুভব করে নাই-বিশেষ করিয়া