অপুর আকৃতিতে একটা কিছু লক্ষ্য করিয়া সে বিস্ময়ের স্বরে বলিলআপনার কি হয়েছে ? অসুখ থেকে উঠেছেন নাকি, শরীর-মাথাব্য চুল অমান ছোট-ছোট, কি হয়েছে বলুন তো ? অপু হাসিয়া বলিল-কই না, কি হবে।--কিছু তো হয় নি ? -- Cकश्चन अi८छ्न्न ? —ম ? তা মা-মা তো নেই! ফাগুন মাসে ম্যাবা গিয়েছেন। কথা শেষ কবিয়া অপু আর এক দফা পাগলের মত হাসিল। হয়ত বাল্যের সে শ্রীতি নানা ঘটনায়, বহু বৎসরের চাপে লীলার মনে নিম্প্রভ হইয়া গিয়াছিল, হয়ত ঐশ্বর্ষের আঁচ লাগিয়া সে মধুর বাল্যমান অন্য ভাবে পরিবর্তিত হইয়াছিল ধীরে-বীরে, অপুর মুখেব এই অর্থহীন হাসিটা যেন একখানা তীক্ষ্ম ছুরির মত গিয়া তাহার মনের কোন গোপন মণিমঞ্জুষার কাদ্ধ ঢাকনির ফাকটাতে হঠাৎ একটা সজোবে চােডা দিল, এক মুহুর্তে অপুর সমস্ত ছবিটা তাহার চোখে ভাসিয়া উঠিল-সহায়হীন, মাতৃহীন, আশ্রয়হীন, পথেপথে বেড়াইতেছে-কে মুখের দিকে চাহিবাব আছে ? লীলাব গলা আডঃ হইয়া গেল, একটু চুপ করিয়া থাকিয়া বলিল,- আপনি আমাদের ওখানে কবে আসবেন বলুন-না, ও-বিকম বললে হবে না । gqSiBB DDB BBDDDS LDDBDD D DBD DSS BDD DBD DDD তো-কাল সকালে আসুন-ঠিক বলুন আসবেন ? কেমন ঠিক তোসেবারকার মত করবেন না। কিন্তু-ভাল কথা, আপনার ঠিকানাটা বলুন তো कि-ड्रलcदन ना किरू १ीठि bनिभूi cशल বাসায় ফিরিয়া অপু মনের মধ্যে অনেক তোলপাড় করিল। লীলার মুখে সে একটা কিসের ছাপ দেখিয়াছে, বর্তমান অবস্থার মত তাহার এই আন্তরিকতার স্নেহস্পর্শটুকুরই কাঙাল বটে-কিন্তু এই বেশে কোথাও যাইতে ইচ্ছা হয় না, এই জামায়, এই কাপড়ে, এই ভাবে। থাক বরং । তিনদিন পর নিজের নামে একখানা পত্র আসিতে দেখিয়া সে বিস্মিত হইল-মা ছাড়া আব্ব তো কাহারও পত্র সে পায় নাই। কে পত্র দিল ? পত্র খুলিয়া পডিল : অপূর্ববাবু, আপনার এখানে আসবার কথা ছিল সোমবারে, কিন্তু আজ শুক্রবার হয়ে গেল আপনি এলেন না। আপনাকে মা একবার অবিশুি অবিশি, জাসদ্ধে' yr
