ঐ পাক টকটকে ফলটাই তাহার জীবনের চরম পরিণতি । ফলটা পাখিতে কাঠবিড়ালীতে খাইবে, এজন্য গাছটাকে তাহারা ধন্যবাদ দিবে না ; তেলাকুচা, লতােটা, অজ্ঞাত, অখ্যাতই থাকিয়া যাইবে। তবুও জীবন তাহাব সার্থক হইয়াছে- ঐ টুকটুকে ফলটাতে ওর জীবন সার্থক হইয়াছে! যদি ফলটা কেউ SSg KS SDBDBLDDDL BD DmDS S DDDDB DBBB BBB DBBBD BBD তেলাকুচার জন্ম ঘোষণা করিবে, আর কত লতা, কত ফুল-ফল, কত পাখির আহfধ । মন তখন ছিল অদ্ভুত রকমেব তাজা, সবল, গ্রহণশীল, সহজ, আনন্দময়। তেলাকুচা-লতার এই ঘটনাটা তাহাব মনে বড় ধাক্কা দিয়াছিল-সে কি ঐ সামান্য বন-ঝোপেৰ তেলাকুচ-লতাটার চেয়েও হীন হইবে - তাহার জীবনের কি উদ্দেশ্য নাই ? সে জগতে কিছু দিবে না ? সেখানে কতদিন শালবনেব ছায়ায় পাথরের উপব বসিয়; দুপুলে এ প্রশ্ন মনে জাগিয়াছে!--"কত নিস্তব্ধ তাবােভরা বাত্রে গভীব বিস্ময়ের দৃষ্টিতে তাবুর বাহি বেবি ঘন নৈশ অন্ধকাবোব দিকে চাহিয়া চাহিয়া এই সব স্বপ্নই মনে জাগিতা। বহু দূব, দূব ভবিষ্যতের শিরীষফুলের পাপডির মত নরম ও কচি-মুখ কত শত অনাগত বংশধবদের কথা মনে পন্ডিত, খোকার মুখখানা কি অপূর্ব প্রেরণা দিত সে সময় ?-ওদেব জীবনে কত দুঃখবাত্রের বিপদ আসিবে, কত সন্ধ্যার অন্ধকার ঘনাইবে-তখন যুগাস্তের এপার হইতে দৃঢহন্ত বাডাইয়া দিতে চাইবে তোমাকে-তোমার কত শত বিনিদ্র রজনীর মৌন জনসেবা, হে বিস্মৃত পথের মহাজন পথিক, একদিন সার্থক হইবে-অপরের জীবনে । দুষ্প খেব নিশীথে তাহার। প্রাণের আকাশে সত্যেব যে নক্ষত্ররাজি উজ্জল হইয়া ফুটিয়াছে।--তা সে লিপিবদ্ধ করিয়া রাখিয়া যাইবে, জীবনকে সে কি लfga (शिल ऊl लिथिश शांक्षेत्र নিজের প্রথম বইখানির দিনে দিনে প্রবর্ধমান পাণ্ডুলিপিকে সে সস্নেহ৷ প্রতীক্ষার চোখে দেখে-বইয়ের ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে কত কথা তাহার আগ্রহভরা বক্ষস্পন্দনে আশা, আনন্দের সঙ্গীত জাগায়-মা যেমন শিশুকে চোখের সম্মুখে কান্নাহানি বা মধ্য দিয়া বাড়িতে দেখেন, দুরু-দুরু বক্ষে তাহার। ভবিষ্যতের কথা ভাবেন-তেমনি । বই-লেখার কষ্টটুকু করার চেয়ে বইয়ের কথা ভাবিতে ভাল লাগে। কাদের কথা বইয়ে লেখা থাকিবে-কত লোকের কথা । গরীবদের কথা । ওদের কথা ছাড়া লিখিতে ইচ্ছা হয় না । পথে ঘাটে, হাটে, গ্রামে, শহরে, রেলে কত অদ্ভুত ধরণের লোকের সঙ্গে A9 eV)
