পাতা:অপু-পথের পাঁচালী-অপরাজিত.pdf/৬০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“বোকার মতই হাসে-হঠাৎ যেন মুখখান করুণ ও অপ্রতিভ দেখায়। ঠিক এই সময়েই অপুর মনে ওই স্নেহের বেদনাটা দেখা দেয়-কাজলের ঐ ধরণের भूथडक्डि। -বল দেখি, বাবা, “এখান থেকে দিলাম সাড়া, সাড়া গেল সেই বামুন"श्रiद्ध ? कि अर्थ ! অপু ভাবিয়া ভাবিয়া বলিল-পাখি । কাজল ছেলেমানুষি হাসির খই ফুটাইয়া বলিল, ইল্পি। পাখি বুঝি ? শাক তো-শাকের ডাক। তুমি কিছু জানো না বাবা । অপু বলিল-ছিঃ বাবা, ওরকম ইল্লি টিল্লি বলে না, বলতে নেই ও-কথা, ছিঃ । -কেন বলতে নেই বাবা ?• • • -8 एलांक्ल कथा का ! আসিবার আগের দিন রাত্রে কাজল চুপি চুপি বলিল-এবার আমায় নিয়ে যাও বাবা, আমার এখানে থাকতে একটুও ভাল লাগে না । অপু ভাবিল-নিয়েই যাই এবারে, এখানে ওকে কেউ দেখেন, তাছাড়া লেখাপড়াও এখানে থাকলে যা হবে । পাবদিন সকালে ছেলেকে লইয়া সে নৌকায় উঠিল। অপর্ণার তোরঙ্গ ও হাতবাক্সটা এখানে আট-নয় বৎসর পন্ডিয়া আছে, তাহার বড় শালী সঙ্গে দিয়া দিলেন। ইহাঙ্গের তুলিয়া দিতে আসিয়া ঘাটে দাড়াইয়া চোখের জল ফেলিলেন। অপুকে বার বার বরিশালে যাইতে অনুরোধ করিলেন। সকালের নবীন রোদ ভাঙা নাটমন্দিরের গায়ে পড়িয়াছে। নদীর জল হইতে একটা আমিষ গন্ধ আসিতেছে। শ্বশুর মহাশয়ের তামাক-খাওয়ার কয়লা পোড়ানোর জন্য শুকনা ডালপালায় আগুন দেওয়া হইয়াছে নদীর ধারটাতেই । কুণ্ডলী পাকাইযা ধোয়ার রাশ উপরে উঠতেছে। সকালের বাতাসটা বেশ ঠাণ্ড । আজ বহু বৎসর আগে যেদিন বন্ধু প্রণবের সঙ্গে বিবাহের নিমন্ত্রণে এ বাটী আসিয়ছিল তখন সে কি ভাবিয়াছিল। এই বাডিটার সহিত তাহার জীবনে এমন একটি অদ্ভুত যোগ সাধিত হইবে, আজও সেদিনটার কথা বেশ স্পষ্ট মনে হয়। মনে আছে, আগের দিন একটা গ্রামোফোনের দোকানে গান শুনিয়াছিল --‘বরিষ ধরা মাঝে শাস্তির বারি।” শুনিয়া গানটা মুখস্থ করিয়াছিল ও সারাপথে ও স্ট্রীমারে আপন মনে গাহিয়াছিল-এখনও গুন গুন করিয়া গানটা शांश्लि 6नहें निों चांसांद्ध किब्रिश धांदन । ছেলেকে সঙ্গে লইয়া অপু প্রথমে মনসাপোতা আসিল । বছর ছয়-সাত VORS