এর কাঠি বাহির করিয়া না জ্বালাইয়া সে এই বেলা দুইটার সময়ও পথ খুজিয়া *ांक्षेत्डछिल नl !
- একটা ছোট দুয়ার পার হইয়া সরু একটা দালান। একটি দশ বারো বছরের ছেলের প্রশ্নের উত্তবে সে বলিল, এখানে কি নিশ্চিন্দিপুরের লীলাদি আছেন ? আমি তার সঙ্গে দেখা করতে এসেছি বলে গিয়ে। অপুর কথা শেষ না হইতে পাশের ঘর হইতে নারী-কণ্ঠের প্রশ্ন শোনা গেল, কে রে খোকা ? সঙ্গে সঙ্গে একটি পাতলা গড়নের গৌরবর্ণ মহিলা দরজার চৌকাঠে আসিয়া দাড়াইলেন, পরনে আধা-ময়লা শাড়ি, হাতে শাখা, বয়স বছর সাইত্রিশ মাথায একরাশ কালো চুল। অপু চিনিল, কাছে গিয়া পায়ের ধূলা লইয়া প্রণাম কবিয়া হাসিমুখে বলিল, চিনতে পার লীলাদি ?
পরে লীলা তাহার মুখের দিকে বিস্ময়ের দৃষ্টিতে চাহিয়া আছে এবং চিনিতে পাবে নাই দেখিয়া বলিল, আমার নাম অপু, বাড়ি নিশ্চিন্দিপুরে ছিল আগে DD DBDDBD DDBDB BB DBDBD DDYiLS BBuS DBBBB ছেলে ! এসো, এসো ভাই, এসো। পরে সে অপুর চিবুক স্পর্শ করিয়া আদর করিল এবং কি বলিতে গিয়া করে বার করিয়া কঁাদিয়া ফেলিল । অদ্ভুত মুহূর্ত ! এমন সব অপূর্ব, সুপবিত্র মুহুৰ্তও জীবনে আসে। লীলাদির ঘনিষ্ঠ আদরটুকু অপুর সারা শরীরে একটা স্নিগ্ধ আনন্দের শিহরণ আনিল। গ্রামের মেয়ে তাহাকে ছোট দেখিয়াছে, সে ছাড়া এত আপনার জনের মত অন্তবঙ্গতা কে দেখাইতে পারে? লীলাদি ছিল তাহদের ধনী প্রতিবেশী ভুবন মূখুয্যেব মেয়ে, বয়সে তাহার অপেক্ষা অনেক বড, অল্প বয়সে বিবাহ হইয়াছিল, ঠাবপবেই শ্বশুর বাড়ি চলিযা আসিয়াছিল ও সেইখানেই থাকিত। শৈশবে অল্পদিন মাত্র উভয়ের সাক্ষাৎ, কিন্তু আজ অপুর মনে হইল। লীলাদির মত আপনাব জন সারা কাশীতে আর কেহ নাই । শৈশব-স্বপ্নের সেই নিশ্চিন্দিপুর, তাবই জ্বলে বাতাসে দুজনেব দেহ পুষ্ট ও বধিত হইয়াছে একদিন । তারপর লীলা অপুর্ণ জন্য আসন আনিয়া পাতিয়া দিল, দালানেই পাতিল, ঘবন্দোব বেশী নাই, বিশেষ করিয়া পরের সংসার ; নিজের নহে। সে নিজে কাছে বসিল, কত খোজ-খবর লইল । অপুর বাবণ সত্বেও ছেলেকে দিয়া জলখাবার আনাইল, চা কবিয়া দিল । তারপর লীলা নিজের অনেক কথা বলিল। বড় ছেলেটি চৌদ্দ বছরের চইয়া মারা গিয়াছে, তাহার উপর সংসারের এই দুর্দশা । উনি পক্ষাঘাতে পদু, ভাস্করের সংসারে চোর হইয়া থাকা, ভাস্কর লোক মন্দ নন, কিন্তু বড় জাপায়ে কোটি কোটি দণ্ডবৎ। । দুর্দশার একশেষ। সংসারের যন্ত উৎ কাজ সব as- _ _ $oß ዓ . h
