বঁাচে-বৌমাকে কৌটোটা দিও সিফুর রাখতে। খোকাও কষ্ট পেয়ে মানুষ হোক-এত তাড়াতাডি স্কুলে ভতি করার দরকার নেই। যেখানে যায় যেতে দিও-কেবল যখন ঘাটে যাবে, তুমি নিজে নাইতে নিয়ে যেও-সঁাতার জানে না, ছেলেমানুষ ডুবে যাবে। ও একটু ভীতু আছে, কিন্তু সে ভয় এ নেই তানেই বলে ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা ক’রো না-কি আছে কি নেই তা বলতে কেউ পারে না। রাণুদি। কোনোদিকেই গোডামী ভাল নয়-তা। ওর ওপর চাপাতে যাওয়ারও দরকার নেই। যা বোঝে বুকুক, সেই ভাল। অপু জানিত, কাজল শুধু তার কল্পনা-প্রবণতার জন্য ভীতু। এই কাল্পনিক ভয় সকল আনন্দ রোমান্স ও অজানা কল্পনা উৎস-মুখ। মুক্ত প্রকৃতির তলায় খোকার মনের সব বৈকাল ও রাত্রিগুলি অপূর্ব রহস্যে রঙীন হয়ে উঠুক-মনে প্রাণে এই তাহার আশীৰ্বাদ । ভবঘুরে অপু আবার কোথায় চলিয়া গিয়াছে। হয়ত লীলার মুখের শেষ অনুরোধ বাখিতে কোন পোর্তে প্লাতার ডুবো জাহাজের সোনার সন্ধানেই বা বাহির হইয়াছে। গিয়াছেও প্রায় ছ’সাত মাস হইল । সতুও অপুর ছেলেকে ভালবাসে। সে ছেলেবিয়সের সেই দুষ্ট সন্তু আর নাই, এখন সংসারের কাছে ঠেকিয়া সম্পূর্ণ বদলাইয়া গিয়াছে। এখন সে আবার খুব হরিভক্ত। গলায় মালা, মাথায় লম্বা চুল। দোকান হইতে ফিরিয়া হাত মুখ ধুইয়া রোয়াকে বসিয়া খোল লইয়া কীর্তন গায়। নীলমণি রায়ের দরুন জমার বাগান বিক্রয় করিয়া অপুর কাছে সত্তর টাকা পাইয়াছিল-তােহা ছাড়া কাটিহার তামাকের চালান আনিবার জন্য অপুর নিকট আরও পঞ্চাশটি টাকা ধার স্বরূপ লইয়াছিল। এটা রানীকে লুকাইয়া-কারণ রানী জানিতে পারিলে মহা অনর্থ বাধাইত-কখনও টাকা লইতে দিত না । কাজলের কোক পাখির উপর। এত পাখি সে কখনও দেখে নাই-তাহার DDDB BBD BBBD D BDDS LLB DBDBD BDBDS D DDYqLBB BD সে অবাক হইয়া গিয়াছে। রাত্রে শুইয়া শুইয়া মনে হয়। পিছনের সমস্ত মাঠ, বন রাত্রির অন্ধকারের মধ্যে দৈত্যদানো, ভূত ও শিয়ালের ভিড়ে ভরিয়া গিয়াছে --পিসিমার কাছে আরও ঘোষিয়া শোয়। কিন্তু দিনমানে আর ভয় থাকে। না, তখন পাখির ডিম ও বাসা খুজিয়া বেড়াইবার খুব সুযোগ। রাণু বারণ করিয়াছে-গাঙের ধারের পাখির গর্তে হাত দিও না কাজল, সাপ থাকে। শোনে না, সেদিনও গিয়াছিল। পিসিমাকে লুকাইয়া কিন্তু অন্ধকার হইয়া গেলেই छ छा एड् { দুপুরে সেদিন পিসিমাদের বাড়ির পিছনে বঁাশবনে পাখির বাসা জিতে uahan
