দাড়াইয়া কথাটা ভীষণ নাটকীয় শোনাইল। কাজল বুঝিতে পারিল, বিষয়টা সে পরিষ্কার করিতে পারে নাই-কিছুটা কঁকা আওয়াজ হইয়াছে। কিন্তু আদিনাথবাবুর মুখ আস্তে আস্তে গম্ভীর হইল। কাজলের কাধে হাত দিয়া বলিলেন-চল, কোনো জায়গায় বসে কথা বলি। স্টেশন ছাড়িয়া নির্জন পথে পড়িয়া একটা বঁধানে কালভাটের উপর আদিনাথবাবু বসিলেন। বলিলেন-বোস আমার পাশে। काङ्ग्रेव्ज वनिल । কিছুক্ষণ আদিনাথবাবু কথা বলিলেন না, ব্যাগটা পায়ের কাছে নামাইয়া চুপচাপ বসিয়া রহিলেন। কাজলও পাশে বসিয়া রহিল। সময় কাটিতেছে, কাহারও যেন কথা বলিবার চাড চাই । আদিনাথরাবু হঠাৎ কাজলের দিকে তাকাইয়া গম্ভীর স্বরে মন্ত্র পডিবার মত করিয়া বলিলেন-তোর জীবনের সুখ একেবারে চলে গেছে অমিতাভ, আর কখনও আসবে না । কাজল চমকিয়া উঠিল। কথাগুলি তাহার অন্তরের গভীরে যেন তীক্ষুমুখ শিলাকার মত বিধিয়া গেল। মাস্টারমশাই ঠিকই বলিয়াছেন—তাহার মত করিয়া। আর কে বুঝিয়াছে যে সুখ আর কখনও আসিবে না ? সঙ্গে সঙ্গে কাজলের মেরুদণ্ড বাহিয়া একটা ভয়ের শ্রোত নিচে নামিয়া গেল। যে অসুখ শুরু হইয়াছে, তাহা কখনও সারে না । -अशिंख्ड । 一可f可? আদিনাথবাবু বলিলেন—যে চিন্তা করে, তার জীবনে কখনো সুখ আসেী। না। তুই জীবনের একেবারে আসল জায়গায় ঘা দিয়েছিস। ভাবতে অবাক লাগছে, এত অল্প বয়সে তুই এ চিন্তা পেলি কোথা থেকে। -একটা কথা বলবো সারা ? -वन्। --কি মনে হয় আপনার জীবন সম্বন্ধে ? আপনি কি বিশ্বাস করেন। মৃত্যুতেই জীবনের শেষ ? -डिJ ऐंख्रज्ञ cबl ? --তা। নইলে আমি আপনাকে জিজ্ঞাসা করবো কেন ? -আমার কিছুই মনে হয় না। অনেক দিন আছি। পৃথিবীতে, কিছুই বুঝতে পারলাম না। সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগেই আমার চিন্তাশক্তি নিঃশেষ হয়ে গেল। এখন আমি দেনায় জর্জরিত-ভবিষ্যৎবীন বৃদ্ধ। আমার এই { ërr
