পাতা:অবনীন্দ্র রচনাবলী দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একটু খুদও নেই, সেদিনের যা-কিছু চাল ডাল সব তিনি অতিথিদের বিলিয়ে দিয়েছেন। বিপদে পড়ে চেলারা সব মুখ চাওয়া-চাওয়ি করছে দেখে রাজর্ষি বললেন, “অতিথিকে তো খেতে দিতে হবে, এস দেখি ঘরে কী আছে। ঘরের এক কোণে সন্ন্যাসীদের কাপড় রাঙাবার জন্য এক রাশ মূজলত বোঝা বাধা ছিল, রাজর্ষি সেইগুলো দেখিয়ে বললেন, যাও, এই গুলো বেধে আনো ? রাধুনী এক সন্ন্যাসী, সে হেসে বললে, ‘প্রভু, এইবার অতিথি সেবাব ঠিক বন্দোবস্ত করেছেন। যে যুখে ঠাকুরের ভোগ খাবে সেই মুখে কাল সকালে দেশে ফিরে কাউকে এবার আর ঠাকুরের অতিথি সেলার নিন্দে করতে হবে না, এইবার ঠিক হয়েছে ? বাজৰ্ষি হেসে বললেন, ‘আজ আমি নিজের হাতে রণধব, তোমাদের সবাইকে নিয়ে এক সঙ্গে খাওয়া যাবে, নিমন্ত্রণ করছি, সব চেলাদের ডাক দা ও ’ গাছের ৩লয় তা গুন জালিয়ে রান্না শুরু হল, বান্নাব গন্ধে বন তামোদ করলে কিন্তু তবকরি দেখে তাবপি চেলীদের আজ আর মোটেই খিদে নেই, যদিও সকলে এক-এক মুঠে। ছোলা ছাড়া এ-পর্যন্ত কাবে পেটে কিছু পড়েনি । কিন্তু, প্রভূর নিমন্ত্রণ করে। BBBB BBB B BB S BSBS BB BBB BBBB BBBBB BBB পাত পেড়ে অপেক্ষা করতে লাগল। আগে যোধরা ও আর তার লোকজনদেব মোট তাটাব কটি তার সু জলতার সেই তরকারি খাইয়ে রাজর্ষি সব চেলাদেব নিয়ে খেতে বসলেন, কেবল সেই রাধুনি চেলকে অনেক ডাকাডাকি কবে ও কেউ তানতে পারলে না, সে কম্বল মুড়ি দিয়ে জঙ্গলেব কোনখনে যে লুকিয়ে রইল তার আর সাড়া-শব্দ পাওয় গেল ন । খাওয়া শেষ হলে সবাই রাজৰ্ষির রাধা তরকারির সুখ্যাতি করতে-করতে যে যাব জায়গায় শুতে গেল । মুজশাকের এমন যে রান্না হয় তার কেউ জানত না, এবার থেকে রোজ এই তরকারি দিয়ে তারা রুটি খাবে এইসব বলাবলি করছে এমন সময় সেই রাধুনী এসে উপস্থিত! সবার মুখে তরকারির } aq.