অভাগী br8 পাঠাব এবং আমার যা কিছু সঞ্চয় আছে, সব দিয়ে বাঙ্গলা দেশে মেয়েদের জন্য একটা হাসপাতাল ক’রে দেব। সুশীলা সেই হাসপাতালের অধিষ্ঠাত্রী হ’য়ে যে আনন্দের জন্য ও কাঙ্গালের মত ছুটে এসেছে, সেই অতুল আনন্দের অধিকারিণী হ’বে। তারই জঙ্গ এই বৃদ্ধ বয়সে ভগবান আমাকে এখানে পাঠিয়েছেন ; এ কথা আমি বিশ্বাস করি। এ সেই বিশ্ববিধাতারই অভিপ্রায় ! সেই জন্যই বলছিলাম, তোমরাও চল না। আমার সঙ্গে। সংসারে আমার কেউ নেই । চাকরী ক’রে অনেক টাকা আমি জমিয়েছি, জীবনবীমা করেও অনেক টাকা-আমি পেয়েছি। এত টাকা আমি কি করব, সেই কথা যখন-তখন ভাবতাম। ভগবান আমার সেই সঞ্চিত অর্থ সন্ধ্যায় করবার পথ দেখিয়ে দিলেন। সুশীলার প্রতি যেমন আমার কর্ত্তব্য আছে, তেমনই আমার অতি প্রিয়বন্ধু পরলোকগত সতীশের মেয়ে-জামাইয়ের প্রতিও আমার একটা কর্ত্তব্য আছে । সেই কর্ত্তব্যের অনুরোধেই হরেন্দ্র, তোমাকে বিলাত যেতে বলছি; BDD SDBBD DD S SLDD BBLt DBDDDD SDDBYS SBDtS BDD DDDDB GDD DBBB DDBDSS DDSDBDD sBS uDBYS DD দাড়িয়ে থেক না, ঘরে যাও। আমি তোমাদের দুই জনের কাছে আমার সিদ্ধান্ত জানিয়ে নিশ্চিন্ত হ’লাম ; এখন আমি ঘরে গিয়ে অকাতরে নিদ্রা দিতে পারব। তোমায়া যাও, আমি এখনই ঘুমিয়ে পড়ব। কাল সব কথা ঠিক হবে। এই বলে ড্রাক্তারসাহেব তার শয়ন-ঘরের দিকে অগ্রসর হলেন ;