পাতা:অভাগী - জলধর সেন.pdf/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভাগী দেখা হইলে, সতীশ তাহাকে দীনেশচন্দ্র রায়ের কথা জিজ্ঞাসা করিল। তিনি বলিলেন, “আপনি আমার সঙ্গে আসুন, আমি আপনাকে আমাদের হেড ক্যাশিয়ারবাবুর নিকট নিয়ে যাচ্ছি।” তখন সতীশ জানিতে পারিল যে, দীনেশ ‘মরে কোম্পানীর’ হেড ক্যাশিয়ার। আফিসের মধ্যে একটী স্থান BDDSBDD S SBDBBB DBDBDDB D SYBBD BD LE DDS DBBD ১৩৪ টা ক্ষুদ্র জানালার মত আছে ;- সেই অষ্টকোণ পিঞ্জরের মধ্যে “জন। " মরে কোম্পানী’র হেড ক্যাশিয়ার দীনেশচন্দ্র স্নায় উপবিষ্ট । অনেক দিনের পর সাক্ষাৎ । দীনেশ, সতীশকে প্রথমে চিনিতেই পারিল না ; সতীশ কিন্তু তাহাকে চিনিতে পারিল। দীনেশের বড় অপরাধ ছিল না। সতীশের আবক্ষলম্বিত । শ্মশ্রীরাজি এবং মস্তকবিস্তৃত ইন্দ্রলুপ্ত দেখিয়া, সে যে কুসুমপুরের ৬/হরিশ্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পুত্র শ্রীসতীশচন্দ্র চট্টোKDDS DDD BD DDuD BBBD BB BBBD DBB S সে সতীশের দিকে চাহিতেই, সতীশ বুঝিল সে তাহাকে চিনিতে পারে নাই। সতীশ তখন বলিল, “কি দীনেশ, আমাকে চিনতে পাৰ্বছ না ? আমি সতীশ ।” ( )