अछाड्ने ভবিতব্য তাহার জন্য আরও কঠোর প্রায়শ্চিত্তের ব্যবস্থা করিয়া, রাখিয়াছিলেন । সুশীল। এই ব্রাহ্মণ-বাড়ীতে এক বৎসর কাটাইল । હરે এক বৎসরের মধ্যে সে কখনও একাকী বাড়ীর বাহির হজ্জনা ; মধ্যে মধ্যে গৃহিণীর সহিত গঙ্গাস্নান বা ঠাকুর-দর্শনে যাইত । শরীরের উপর তাহার মোটেই দৃষ্টি দিল না ; কিন্তু তাহার, সৌন্দর্য্যই যে তাহার কাল হইয়াছিল ; এত কষ্টেও তাহার সৌন্দর্য্যলোপ হইল না। ব্রহ্মচারিণী বিধবা বহু চেষ্টা করিয়া, শরীরকে বহু প্রকারে নিগৃহীত করিয়াও সৌন্দর্য্যলোপ করিতে *द्विन्न न ! এই সময়ে এক দিন বুদ্ধ মুখোপাধ্যায় মহাশয় অসুস্থ হইয়া পড়িলেন ; তঁহার জর হইল। প্রথম দুইতিনদিন আর কোন ব্যবস্থা হইল না । তৃতীয় দিনও যখন জ্বর ছাড়িল না, তখন গৃহিণীর বিশেষ অনুরোধ কবিরাজ ডাকা হইল। কবিরাজ মহাশয় মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের অনেকদিনের পরিচিত ৰন্ধু। তিনি আসিয়া নাড়ী পরীক্ষা করিয়া অনেকক্ষণ চুপ করিয়া থাকিলেন। তঁহাকে চিন্তান্বিত দেখিয়া মুখোপাধ্যায় মহাশয় বলিলেন “কবিরাজ, ভাবিতেছ। কি ? ডাক পড়িয়াছে, [ ܪܬܬܝ
