পাতা:অভিমানিনী.djvu/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

у о о आखिभनिनौ অসাবধানতার আরোপ করিয়া তুমুল কলহ করিতেছে ও সঙ্গে সঙ্গে যতটুকু পারে তেল চাচিয়া তুলিয়া লইবার চেষ্টা করিতেছে। কোথাও দুইজন পাইকায় পাটের দর সম্বন্ধে আলোচনা করিতেছে। কোথাও বা দুই বৃদ্ধ “জিনিসপত্রের দর ক্রমশঃ আগুন হইয়া উঠিতেছে।” এই মন্তব্যে এক মত প্রকাশ করিতেছে। “তুমি ত ভারি মজার লোক হে— গোটা জাহাজখানা কি রিজার্ভ করে নিয়েছ। नकि ?” “আ মরণ, মিনাসে চোখের মাথা খেয়েছে। নাকি ? ছেলেটার গায়ের ওপর দিয়েই যাচ্ছে ?” “আহা চটেন কেন ? কতক্ষণের মামলা, একটু রয়ে-স’য়ে সকলকেই নিতে হয়।” ইত্যাকার বহুবিধ ধ্বনিতে স্থানটি মুখরিত হইয়া डेठिंदृङtछ् । সীতাপতি হিরন্ময়ের হাত ধরিয়া অতিকষ্টে একটু পথ করিয়া জাহাজের কলের নিকট গেল। কিন্তু বহুক্ষণ আর কােল দেখা হইল। না । জাহাজ বাজিৎপুর ঘাটের নিকটবত্তী হইয়া পড়িয়াছিল। সেই ভীড়ের মধ্যে নামিবার জন্য চাঞ্চল্য ও হুড়াহুড়ি পড়িয়া গেল। ধীরে ধীরে জাহাজখানি তীরের নিকট আসিয়া পৌছিল । জেটি নাই। দুইখানি অতি সরু তক্তা জাহাজের উপর হইতে ডাঙ্গায় ফেলিয়া দেওয়া হইল। তাহা অবলম্বনে অতি ক্লেশে আরোহীর তীরে উঠিতে লাগিল । ঠেলা ঠেলিতে দুই একজন জলে পড়িয়া গেল । সেখানে অল্প জল । বিশেষ আঘাত লাগিল না বটে। কিন্তু সর্ব্বাঙ্গ জল ও কৰ্দম-সিক্ত হইয়া গেল । DD DBBDBBBD KBDB DDDBDB DDBDDuBD S S DBDBBB পিছনে দুজন পাহারাওয়ালা । চিরপ্তায় তাহাকে দেখিয়াই সীতাপতিকে বলিল, “ঐ যে বাবা ?” তৃতীয় শ্রেণীর যাত্রীরা জাহাঙ্গ হইতে নামিয়া গেলে রুক্মিণীবাবু