পাতা:অভিমানিনী.djvu/১৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ YS সম্মুখে উপস্থিত করাইয়া দিয়া রুক্মিণীবাবু বৈঠকখানায় গেলেন। সীত:- পতির আর এ সব সন্থ হইতেছিল না। রুক্মিণীবাবু যাইতেই সে বলিল “আমি যাই।” রুক্মিণীবাবুও তাহার মনের ভাব বুঝিয়া তাহাকে থাকিবার জন্য জিদ করিলেন না । লোকটি গৃহে প্রবেশ করিলে নীহার তাহাকে প্রণাম করল । পরে * আগেকার মত চেয়ারের উপর ভর দিয়া দাড়াইল । তাহার পা থার খর कङ्गिमां कैंडिछिल । • • সেই অষ্টাদশবৰ্ষীয়া তরুণীর দৃষ্টির বিষয়ীভূত হইয়া লোকটি অত্যন্ত BDBDDBBBD DBD DBBDBD DBDB S BD DD BDDBD BBDDB SDBBS ভাবে পতি পত্নীর সাক্ষাতের কথা কখনও সেগুনে নাই। সে যে কি বলিবে তাহা খুজিয়া পাইল না । গৃহে প্রবেশ করিয়া একবার মাত্র তরুণীর দিকে চাহিয়াছিল । তার পর বালক অপরাধ করিলে যেমন শাস্তি-প্রত্যাশায় অবনতমুখে দাড়াইয়া থাকে, তেমনই অন্যদিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া ঘাড় হেঁট করিয়া দাড়াঈয়া রহিল । , मौश्ांद्र दक्लि ‘कानि दश्न ।।” 毅 BBDS S BDDD DBDuBS BBDD G LEBBD tDkS তাহার উপরেই বসিয়া পড়িল । কিন্তু কোন কথা কহিল না । নীহার আবার বলিল “আপনি আমায় নিয়ে যেতে এসেছেন। কিন্তু BDBDBDS BD DBD DBBBS S DBDB SS SDBDBD BDD DKB BDDt DD D DBDDDYSS DBBDD DBDBB BBDBDB DB uD DDD SDuuuB S বোধ হয়। আর কিছুদিন গেলে বিবাহ হ’য়েই যেত। এটা আপনার জানা দরকার। সীতাপতি বাবুর সঙ্গেই আমার বিবাহের কথা হয়েছিলআর আমিও তাকে-”নীহার আর বলিতে পারিল না । , লোকটি সেইরূপ মুখ নীচু করিয়া চেয়ারের একটা বেতের টুকরা