পাতা:অভিমানিনী.djvu/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গালীর সুখ-দুঃখের আলো-ছায়ায় গঠিত, রস-বৈচিত্র্যে ও চরিত্রাঙ্কণ-নৈপুণ্যে অতুলনীয় শ্রীশরচ্চন্দ্র ঘোষাল এম-এ, বি-এল, সরস্বতী প্রণীত । न्वाञ्चञ्=ो শ্রীযুক্ত প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়-"আমি পূৰ্বাবধিই শরৎ বাবুর লেখার পক্ষপাতী ছিলাম। ‘বরণী” যেদিন হস্তগত হইল, সেই দিনই আমি উহার প্রথম হইতে শেষ লাইন পর্যন্ত পড়িয়া ফেলি। বাঙ্গালা পুস্তক একদিনে একখানা সায় করা আমার দ্বারায় বহুকাল হয়। নাই। প্রত্যেক গল্পটিই সুপাঠ্য। তন্মধ্যে “অনাদৃত” ও “পুনর্জন্ম” বঙ্গসাহিত্যে চিরস্থায়ী হইবার যোগ্য।” শ্রীযুক্ত জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর-“আজি ‘বারুণী শেষ করিলাম। খুব ভাল লাগিল। সব চেয়ে ভাল লাগিয়াছে “পুনর্জন্ম’। সব গল্পগুলিতেই বেশ একটু করুণ রস আছে। গাৰ্হস্থ্যজীবনের চিত্র বেশ BDDDBD DBDD DB DDDSS S SBDBBuDB KDBuBDSDBD DBDB DDS কবিত্বের আড়ম্বর নাই, অথচ এরূপ গুণপণার সহিত সমস্ত বর্ণিত হইয়াছে যে, গোড়া হইতেই পাঠকের মন আকৃষ্ট হয় এবং শেষদিকে হৃদয় করুণরসে আর্দ্র হইয়া উঠে । ভাষা অতি সুন্দর । ছোট গল্প রচনায় যে গুণপণা আবশক, তাহ বারুণীতে পূর্ণমাত্রায় আছে।” শ্রীযুক্ত দীনেন্দ্রকুমার রায়-“আপনার সহিত সাক্ষাৎ সম্বন্ধে আমার পরিচয় না থাকিলেও আমি আপনার রচনায় অত্যন্ত পক্ষপাতী