পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ys Yši অভিযাত্রিক রাখে, প্রত্যেকে এক এক নিজস্ব ক্ষুদ্র জগতে নিজেদের বন্দী রেখে হৃষ্টমনে BDBBDBBDB ESED DDBuL0S MBDB DBBDt DBB DDS DBD DDD S কত জগং দেখে বেডালে তবে সংকীর্ণতাব জ্ঞান মানসপটে প্রতিভাত হয় । এই জ্ঞানটাই বড়, এই জ্ঞান অর্জন করা সময়সাপেক্ষ তাও জানি ; মনুষ্যত্বকে পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠিত করবাব পথে প্রধান সহায় প্রসারতাকে চেনা, তাহ’লেই সংকীর্ণতাকে ও চেনা যায় । নোয়াখালি থেকে আমি গেলুম মেঘনার তীরবর্তী একটি ক্ষুদ্র গ্রামে। সেখানে কোনো কাজের জন্যে যাইনি, বিস্তৃত মেঘনা নদীর তীরে বসে একটা দিন অলসভাবে কাটাতে গিয়েছিলুম। বিদায় নিয়েই এসেচি নোয়াখালি থেকে, এখানে দুদিন কাটিয়ে অন্য দিকে চলে যাবো । আমার কাজ ছিল মেঘনার ধারে একটি ক্ষুদ্র ঝোপের ছায়ান্য চুপ করে। সারাদিন বসে থাকা । বন্ড গাছ সেখানটাতে নেই, নদীব ধারে BBBDD DJBD KB BBBLL0L0SSBD0B gKLDD LDDLDDDD ODDBBS SS0TBlutS C 1 ভারি। আনন্দে কাটিয়েছিলাম। এখানে এই দুটি দিন । এত বড় নদী আমাদের দেশে নেই, মেঘনার বিবাট বিস্তৃতিকে সমুদ্র বলে মনে হ’ত, যেন কক্সবাজারের সমুদ্র তীরে বসে আছি, আমার সামনে যেন চিরজীবন অবসব, কত স্বপ্নজাল বোনদার অবকাশ, দীর্ঘ, দীর্ঘ অবকাশ। সব চেয়ে ভালো লাগতো বিকেলে। ধীরে ধীরে ছায়া পড়ে আসতে বড বডি ধানের মা ঠের উপর, মেঘনার বিস্তৃত জলরাশির উপর। জলচর পার্থীব বিবাট দল আকাশ অন্ধকার করে যেন কোন সুদূর কালের চরের দিকে উডে যেতো-সন্ধ্যারাগরক্ত আকাশের আভা পডত জলে, দূরের বৃক্ষশ্রেণীব মাথায় ; তারপরে আকাশে