পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভিযঞ্জক --কারে গায়ে মলিন উড়ানি, কারো গায়ে ছেড়া জামা-প্রায় কায়ো পায়ে জুতো নেই। আমরা দাড়িয়ে দেখচি দেখে গুরুমহাশয় নিজে এগিয়ে এসে বললেন --আপনার কোখেকে আসচেন ? SSJBDLD LBD DDBDDLDSDBB S তিনি খুব আগ্রহের সুরে বললেন, আসুন-না, বসুন, এই বেঞ্চি রয়েচেনীরদের বসবার তত ইচ্ছে ছিল না হয়তো-কিন্তু আমার বড় ভালো লািগলো। এই গুরুমশায়টি ও তার দরিদ্র পাঠশালা । কি জানি, হয়তো আমার বাল্যের সঙ্গে এখানে কোন একটি গ্রাম্য পাঠশালার সম্পর্ক ছিল বলেই । নীরদকে টেনে নিয়ে এসে বসালুম পাঠশালার বেঞ্চিতে । গুরুমহাশয়ের বয়েস যাটের কাছাকাছি, মাথার চুল প্রায় সব সাদা, শীর্ণ চেহারা। পরনে আধ্যময়লা ধুতি আর গায়ে হাতকাটা ফতুয়া। তিনি BBDDB TLYKD DDLDDt D0DBDSLDEBDBDBD SLBu BDBD BBB বসবার আসনটা কাঠের। মনে হয় সেটাও এক সময়ে বেতেরই ছিল, ছিড়ে যাওয়াতে সোজাসুজি কাঠের করে নেওয়া হয়েচে, হাঙ্গামার মধ্যে না গিয়ে । সেদিন ভারি আনন্দ পেয়েছিলুম এই পাঠশালায় বসে। আমরা বললুম-আপনার পাঠশালায় কত ছেলে ? -আজেন্তু ত্রিশজন, তবে সবাই আসে না-জন কুড়ি আসে । --ছেলেদের মাইনে কত ? -চার আনা, আয় ছ’আনা-ত কি সবাই ঠিকমত দেয় ? তা হ’লে আর ভাবনা কি বলুন। গভর্নমেন্টের মাসিক সাহায্য আছে পাচ সিকে, তাই ভয়সা । মাসে পাঁচসিকে আয়ের ভরসা কি সেটা ভালো বুঝতে না পেয়ে আমরা