পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভিযান্ত্রিক কেশ লাগলো। ওদের এই গ্রাম্য কথা । কথাও যদি বলে তো বেশ লাগে। এ যেন কাশ্মীর ভ্রমণের চেয়েও কৌতুহলপ্রদ ; যদিও কখনো কাশীর ভ্রমণ করিনি, বলতে পারিনে তার আনন্দ কি ধরনের } আর একজন বললে--আর একবার কুতুবপুরে যাই, মেয়েটার একটা সম্বন্ধ জুটেচে-পাত্র কুতুবপুরের কাছারিতে নায়েবি করে-- -কুতুবপুরের নায়েব ? হা হা দেখে এসো, বেশ ছেলেটি, বয়েস বেশি না--- এই সময় একজন ঘরে ঢুকে সকলের সামনে কলার পাতায় মোডা কি একটা জিনিস রাখলে। সবাই ঝুকে পড়লো। এসো হরিশ, কি, कि ८छ अटङ ? আগন্তক লোকটি হাসিমুখে বললে-খাও না, দ্যাখো না কি । বাড়িয় পাছে কথাবেল পেকেছিল, তারই আচার-বলি, যাই আডিডার জন্তে धक नेिcग्र बांहे সকলেই ঝুকে পড়লো কলার পাতার ওপর । আমাদের হাতেও খণ্ডয়া একটু তুলে দিলে জিনিসটা । আমাদের কোনো। আপত্তি টিকালো না । বেশ আডডা। খুব ভালো লাগলো আমার । আমি ভাবলুম, কাছে, মাঝে এক আধা শনিবার কলকাতা থেকে এখানে এসে এই আডডায় যোগ দিয়ে গেলে কলকাতা বাসের একঘেয়েমিটা কেটে যায় । কলকাতায় “ফেয়বার ট্রেনের সময় প্রায় হ’ল । আমরা ওদের সকলের কাছে বিদায় নিলাম । গুরুমশায়টি সত্যিই বড় ভদ্র, তিনি উঠে এলেন আমাদের সঙ্গে আমাদের স্টেশনের রাস্তায় তুলে দিতে । qBBD DBDDYiBDBB BBBLD S S DBDD DBB uDuD DBSDBDDYSS --কি আর কষ্ট-খুব আনন্দ পেয়েচি । আসি তাহ’লে-