পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*; Sps বললে-ওই লছমীপুর। আমি জানি রাজবাড়ির কালীমন্দির খুব বড়, ওটা তারই চূড়ো । কিন্তু মন্দিরের চুড়ো পথের সমতলে কি করে থাকে, আমরা দুজনে প্রথমটা বুঝতে পারিনি-বুঝলুম যখন আমরা লছমীপুরের আরও নিকটে পৌছেচি । লছমীপুর একটা নিম্ন উপত্যকার মধ্যে অবস্থিত, চারিদিক থেকে পথYY DBBD BLB DD BB BDBB BDBDS BDDBDDDDD DBBS BDDD পথ ক্রমশ নিচে নামচে, দুধারের শাল বন আরও নিবিড হয়ে উঠেচে, অথচ কোনো ঘরবাডি চোখে পডে না-কেবল সেই মন্দিরের চুড়োটা আরও বড় ও স্পষ্ট দেখাচে । একটা জায়গায় এসে হঠাৎ নিচের দিকে চাইতেই অনেক ঘরবাড়ি ५२८ ८5८थं प्रफुल । সত্যই ভারি সুন্দর দৃশ্য । বনজঙ্গলে ভরা একটা খুব নাবাল জায়গায় এই ক্ষুদ্র গ্রামটির ঘরবাড়ি যেন ছবির মতো সাজানো । গ্রামের ঠিক মাঝখানে একটা সেকেলে ধরনের পুরোনো ইটের বাডি ও সেই মন্দিরটি। অম্বিক বললে-ওই রাজবাড়ি নিশ্চয় । নদীয়া চাদবাবু স্থানীয় কোনো এক কৰ্মচারীর নামে একখানা পত্র BOBDD BDBBBB DBBBDS DD DBBDB S BDDD S DDBDBDBDD BDgDB uDuuB SDBBD SS DBBBBD BBS DDSDBDDB BB0tDD DDD কামরাযুক্ত বাড়ি । দডির চারপাই ছাড়া ঘরগুলিতে অন্য কোনো আসবাব নেই । এখানে একটি অদ্ভুত বেশভূষাধারী যুবককে দেখে আমরা দুজনেই কৌতুহলী হয়ে পড়লুম তার সঙ্গে আলাপ করবার জন্যে । যুবকটির বয়স