পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভিষাত্রিক R (R3 --বলা তো যায় না । তারপর জিগ্যেস করে জানা গেল ব্রাহ্মণ পুকুরপাড়ের সেই মন্দিরের পূজারী। বেলা পড়ে এসেচে। রাঙা রোদ দূরের পাহাড়ের মাথায়, শালবনে, ब्रांg) भांद्रि नि! ब्र १itcभ ! কি ঘন শালবন, দূরে দূরে নির্জন পর্বতমালা । ডাকবাংলো থেকে অল্প দূরে একটি গ্রাম্য হাট বসেচে। আমরা হাটে বেডাতে গোলাম । উডিয। মেয়ের হাট থেকে ঝুডি মাথায় বাড়ি ফিরচে । অমর হাট বেড়িয়ে বেডিয়ে দেখলাম। পরিমল কয়েকটি ফটো নিলে । বেগুন, রেডির বীজ, কুচো শুটুকি চিংড়ি, কুমডো প্রভৃতি বিক্রি হচ্চে } এক দোকানো একটি উডিয়া যুবতী ধান দিয়ে মুড়কি কিনিচে । সন্ধ্যার ছায়া নেমে এল । আমরা ডাকবাংলোব বরানদায় চেয়ার পেতে, বসলাম । পাচক ব্রাহ্মণটি এসে বিনীত ভাবে উডিয়া ভাষায় জিগ্যেস করলে DLL BB DBDBS SBD DLDDSS BDBDBBD LLD BDDBD DBBL0 BBSBDB DDD পর্যন্ত জ্যোৎস্নালোকে বসে আমরা গল্প করলুম। রাত দশটার সময়, আহারাদি শেষ হয়ে গেল-কিন্তু ঘুম আর আসে না কারো চোখে । পরদিন সকালে আমার বিক্রমথোল রওনা হই । আমাদের সঙ্গে রইল। গ্রাম্য পাটো খারী ও দুজন ফরেস্ট গাড-একখানা গোরুর গাড়িতে BDBDDBDS tttBKB LDDBDSSBBBB S BB DDS DDLSDD DS D DDD BBDuD করলুম। { জিগ্যোস করে জেনেছি, পুম। বিএফমখোল এখান থেকে প্রাস্ক তেবে মাইল । বেলপাহাড থেকে বিক্রমথোল পর্যন্ত এই পথের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আমার মনে চিরকালের ছবি এ কে রেখে দিয়েচে । কতবার অবকাশমুহূর্তে স্বপ্নের মতো মনে হয় সেই নদী-পৰ্বত-অরণ্য-সমাকুল নির্জন বন্যপথটির স্মৃতি। প্রথম বসন্তে ফুটন্ত পলাশবনের শোভা ও রাঙা ধাতুপ ফুলের*