পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভিযান্ত্রিক RA দেখে সত্যি আমার চোখ জুড়িয়ে গেল। কত কাল কলকাতায় পড়ে আছি, বেরুতে পারিনি কোথাও । বন্ধুকে বললুম-ভাই,-বসি একটু-७q*iाटन ८कन्म ? b८ब्जा ५८ट्रिश्न--ভাই, বেশ লাগচে । তুমিও বোসো না--নাঃ এসব কবিদের নিয়ে কোথাও বেরুনোই দেখাচি দায় । বোসে। তবে } উচু পাডের নিচেই বর্ষার গোরাই নদী । সাদা সাদা এক রকম ফুল ফুটে আছে জলের ধারে। গাছপালায় শ্যামলতার প্রাচুর্য দেখে মন যেন আনন্দে নোচে ওঠে । তখনকার দিনে আমার একটা বড বাতিক ছিল, নতুন জায়গায় নতুন কি কি বনের গাছ জন্মায়। তাই লক্ষ্য করা । গোরাই নদীর ধারের মাঠে ভালো করে লক্ষ্য করে দেখলুম, যশোর জেলাতেও যা, এখানেও প্রায় সবই সেই গাছ, সেই শেওডা, ভাট, কালকাসুন্দে, ওল, বনচালতে । বেশির মধ্যে এ গানে দু একটা বেতসঝোপ নদীর ধারে, iBDBDLDB DEEESBJKY L0LD DDDD DS বেলা ন’টার সময় গোরাই নদীর পুল দেখে বাড়ি ফিরে এলুম, আমার বন্ধু বললে-চলো, এখানকার এক কবির সঙ্গে তোমার আলাপ করিয়ে দিই ভদ্রলোকের নাম তারাচরণবাবু বোধহয়, আমার ঠিক মনে নেই . গোরাই নদীর ধারেই তার বাড়ি । বৃদ্ধ ভদ্রলোক । অমন অমায়িক স্বভাব লোক বেশি চোখে পড়ে না । আমি তখন ছোকরা আর তিনি আমারঃ বাপের বয়সী । কিন্তু তার আচারব্যবহারে কথাবার্তায় এতটুকু পরিচয় দিলেন না যে তিনি বয়সে বা জ্ঞানে আমার চেয়ে অনেক বড় । এই বৃদ্ধি ভদ্রলোকের মতো জ্ঞানপিপাসু লোক মফস্বলের ছোট শহরে কচিৎ, দু-একটি,