পাতা:অমরনাথ (কৃষ্ণচন্দ্র রায় চৌধুরী).pdf/১৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫి\'); অমরনাথ } আর কেউ নেই, আর কারো ভসাও করিনে। আমার মা জগন্ডম্বা, মা झुश्रृंो खोटझन । জমি। ছসি কি ইচ্ছেতে ? তোমার কথা যে একেবারে যেন কাণের ভেতরে গে কাডু কুতু দ্যায়। জজ হবার পরওয়ান পৌছেচে । আরে জজ হবার পরোয়ান পৌঁছেচে ভালই, তাতে আর হয়েচে কি ? ওতো কোথায় সেই মেড়োবাদির দেশে জজ হয়েছে, তার মূল্লিই বা কি ? আর পৌঁছেই বা কে ? এই যে সব কোলকাতার হাইকোটের বড় বড় জজ হয়েচে । তাতে কি তাদের চারখানা পা হয়েচে, না মাথায় ছুট শিং উঠেচে। তারা জজ আছে তারাই আছে, তাতে আর কার কি ? বিশেষ আর একটা কথা আছে, তা তুমি দেখেচ বিবেচনা কোরে ? আমাদের এ দেশের লোকের হাইকোটের জজগিরি সয়না। ঐ দেখ রোমাপেসাদ রায় জজ হবার খবর হওয়াতেই গেল, অমুকুল মুখুয্যে তিন দিনেতেই গেল, শম্ভুনাথ পণ্ডিত অলপ দিনেতেই নিকেশ, আবার দাবিক মিত্রেরও শুনৃতে পাচ্ছি কি একটা শক্ত রোগ হয়েচে। তা অমর মিত্তিরও হয়তো ঐ রোমাপেসাদের জুড়ি হবে। র্যাড়ে । অ ! মা কি এমন দিন দেবেন ? হুঁ, তবে এখন আমি হজুরের কথা বুঝতে পাল্লেম । আগে আমি বলি হজুর বুঝি এত বড় কথাটা ইতিহাম্বি কোরে উড়িয়ে দিলেন। তা ও রোমাপেসীদের জুড়ি হবে কি না হবে তা বোলেতে চুপ কোরে থাকা উচিত হয় না। জমি। তবে কি কোত্তে চাও তুমি ? বাপরে ! ও কি ? সেই যে একূট ছবি দেখা গেচে, একজন সেথাই একজন ইংরাজের গল টিপে মাচ্চে তোমার চেহারাটা ঠিক সেই সেপাইয়ের মত হয়েচে । রাত্রে গোরস্থানের মধ্যে গে পুরাণ ভাঙা গোরের গক্তের দিকে চাইলে যেমন ভয় হয়, আজ তোমার চোক দুটাে দেখে আমার তেমনি হোচ্চে। তোমার