পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম পরিচ্ছে । ক্যবস্থা কয়া আবশ্যক তাহাঁই কুমিবে, নিতান্তু না হয়, আমি আর ও একত্র ঐ ঘবে শয়ন করিব।” 2 মায়ের সঙ্গে এইরূপ পরামর্শ স্থিায় ঘটলে, কার্ত্তিকচন্দ্র অমরকে আসিয়া বলিলে, “তুমি ভাই একটু দিগ্রাম করি, নিকটেই উকিলের বাড়ী, আমি একবার তীখার সঙ্গে দেখা ক'বে কালকের ব্যাপারের একটা পবামর্শ করিয়া আসি । তুমি মায়ের সঙ্গে কথা কও, আমি শীঘ আসিব, যদি তুমি আমাকে ছেড়ে থাকৃতে না চাও, আসিয়া দুজনে এই ঘরেই শোবো ।” অমর কুমার বলিল, “আমি তোমার সঙ্গে যাই না । দুজনে গেলে পবামর্শটা জমাট বাধবে ভাল।” কার্ত্তিকচন্দ্র বলিলেন, “না, তা হবে না, না তোমার সমে কি কথা কহিবেন ধালিতেছেন।” লক্ষ্মী, সরস্বতীর খাওয়া হইয়া গিয়াছে। গৃহিণী আঁহার হুই কািঞ্জ সঙ্গে লইয়া অমর কুমায়ের নিকট উপস্থিত হইবামাত্র, লক্ষ্মী সম্পর্কে” বড় হইলেণ্ড, হাসিমুখে অমর কুমাৰকে নমস্কার করিয়া এক পার্থে দাড়াইল। তখন গৃহিণী কনিষ্ঠা কন্যা সরস্বতীকে একটু অগ্রসর করিয়া দিয়া বলিলেন, “মা ! অমরকে প্রণাম কর।” সরস্বতী অক্তি কষ্টে মায়েব আদেশ পালনরূপ বৈতরণী পাৰ হইয়া এন্টু বড় রকমের দীর্ঘ নিঃশ্বাস ক্ল্যাগ করিয়া ইপি ছাড়িল । সরস্বতীয় প্রাণপাখী উত্ত উড়, করিতেছিল, এখন আবার দেহাপিজারে স্থিয় হইয়া বসিল । ঋহিণী কাহাকে শব্যার এক প্রান্তে বসিতে বলিলেন, সে দাড়াইল সীমান্য ঘন ঘন নিঃশ্বাস ফেলিন্ত্রে লাগিল। সে এখন দেখিছে, প্রণাম স্কয়া স্বয়ং লম্বন্ধ ছিল, মায়ের সম্মুখে, বিশেষভাবে লগীয় heí