অমর ধাম । , সহজ স্বভাবসম্পন্ন বিদ্যালয়েব বালক ‘অষ্টমণ্যধাঁয় ভ্রাতুষ্পপুত্রকে মাতৃহীন করিয়া গঙ্গালাভ করিলেন । অমরকুমাব দ্বিতীয় বার মাতৃহীন হইল। এায় সে মায়ের মমতা বুঝিল । শেষ মুহূর্তে পিতৃধষার মুণে গঙ্গা চুল দিতে দিতে মাঠবিয়োগের মর্ম্মলেন্দনা টুলস্থূনরূপে অনুভব করিল। ... বালক ভূমিতে লুঢ়াইলা সরবো ধোদনা করিতে লাগিল। ম; না থাকায় শিশুব সংসার যে অন্ধকার হয়, তাঙ্ক! সে বুঝিল এক, কপায় সে বুলিতে পামিল, ংসারে তাহাকে আমার বলিবার কেন্স রঙ্গিল না । গোবিন্দীবাঃবুধ নবীনগৃহিণীর ক্রোড় নবকুমাবে সুশোভিত, তিনি তঁ স্থার নিক্সপুত্রের পরিচর্যায় ল্যস্ত। অমরকুমারের লেখাপড়া, স্নানাহার, পরণ পরিচ্ছদ, শোয়াবসা, খেলাধূলা, ঋতুyখবিসুপ, কোন বিষয়ে দৃষ্ট রাখিবার অবসর বিমাতার ভাগ্যে ঘটিলন। কলিকাতায় চারিবৎসর বাস করিতে না কৱিন্তে গোবিন্দীবাবুর নবীনগৃহিণী দুইটি পুত্রলাভ করিয়াছেন, সম্মুখে সংখ্যা বৃদ্ধির সম্ভাবনা । লোকভাবে উঁহারই পরিচর্য্যা হইতেছে না। গোবিন্দবাবু শ্বশুরের সাহাষ্যে এক সওদাগরি ‘অ্যাপিসে একশত টাকা বেতনে কর্ম্ম করেন । এখানকার বাসাবাড়ীতে ঊর্তাহার অনেক দাসদাসী রাধিবারও শক্তি নাই। কাজেই আমবিকুমারকে নয়বৎসর বয়স হইলো নিজের কর্ত্তা অমিয়া নিকের কাজগুলি করিতে হইভ । তাই কিয়ৎপরিমাণে সে অরক্ষিত ও ক্রমে আগাসিত হইয়া উঠিতে লাগিল। আরও তিন বৎসর এইভাবে কাটিয়া যায়, এমনসময় গোবিন্ধৰাৰু এই দ্বাদশবর্ষায় বালকের মতিগতি লক্ষ্য করিস্কা তাহাকে শাসনে 9